কুরআনের সমালোচনা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ 202.142.96.73-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে এম আবু সাঈদ-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস... ট্যাগ: পুনর্বহাল |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১০ নং লাইন:
==== সমালোচনা ====
নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস, ধর্ম এবং মধ্যপ্রাচ্য ও ইসলাম শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ফ্রান্সিস পিটারস এর মতে,
'' ঐতিহাসিকদের নিকট কুরআন পর্যালোচনার ক্ষেত্রে বিচার্য বিষয় হচ্ছে এর ঐতিহাসিক বিশুদ্ধতা। যদিও মুসলিমদের নিকট পবিত্র কুরআন মহান ঈশ্বরের
ইসলামের অনুসারীদের নিকট কুরআন সম্পূর্ণ নির্ভুল গ্রন্থ।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=তাফসীরে ইবনে কাসীর|last=|first= |publisher=|year=|isbn= |location= |pages= }}</ref> কেননা, এটি বিশ্ব জগতের প্রভু [[আল্লাহ|আল্লাহর তাআলা]]র পক্ষ থেকে আগত
মহানবী [[মুহাম্মাদ (সাঃ)|মুহাম্মাদ (সা)]] এর বয়স যখন চল্লিশ বছর, তখন থেকে কুরআন অবতরণ শুরু হয়। এটি ছিল ৬১০ খ্রিস্টাব্দ। এরপর সুদীর্ঘ প্রায় ২২ বছর যাবৎ এর অবতরণ অব্যাহত থাকে এবং ৬৩২ খ্রিস্টাব্দে সম্পূর্ণ কুরআন অবতীর্ণ হয়। অবতরণের বিভিন্ন পর্যায়ে যখনই কুরআন নাজিল হতো, মুহাম্মাদ (সা) এবং তার অনুসারীবৃন্দ তা সংরক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতেন। প্রাথমিকভাবে, কুরআনের নাজিলকৃত অংশে মুখস্থকরণের মাধ্যমে তা সংরক্ষণ করা হয়। পরবর্তীতে, লিখনীর মাধ্যমে তা হিফাজতের ব্যবস্থা করা হয়। সংরক্ষণ ও নির্ভুলতার ক্ষেত্রে
লিপিবদ্ধ হবার এ গুরুত্বপূর্ণ দিকটি কুরআনে সব সময়ই গুরুত্বের সাথে উল্লেখ করা হয়েছেঃ
২৪ নং লাইন:
একদম সর্বপ্রথম আয়াতে নাজিলকৃত এ আয়াতগুলোতে কলমের নির্দেশনা এসেছে, যা কুরআনের লিপিবদ্ধ প্রামাণ্যতার স্বাক্ষর বহন করে। এছাড়া আরো বেশ কয়েকটি আয়াত রয়েছে, যা কুরআনের লৈপিক অনুলিপির প্রমাণ বহন করে।
এভাবে, মুহাম্মাদ (সা) এর তিরোধান পর্যন্ত সমস্ত কুরআন নবীজীর সহচরদের দ্বারা মুখস্থ ও লিপিবদ্ধকরণের মাধ্যমে সংরক্ষিত হয়। নবী মুহাম্মাদ (সা) তাঁর জীবনের শেষ [[রমজান(ইসলামিক পবিত্র মাস)|রমজান]] মাসে সম্পূর্ণ কুরআন শরীফ ধারাবাহিকভাবে ফিরিশতা জিবরাঈল এর কাছে থেকে শুনে নেন এবং সম্পূর্ণ কুরআন তিনি নিজেও জিবরাঈল কে পাঠ করে শোনান। এতে পুরো কুরআনের বিন্যাসের চূড়ান্ত প্রতিরূপ স্পষ্ট হয়ে যায়। নবী মুহাম্মাদ (সা) এর তিরোধানের পর ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রা) এর সময়ে অহি লিখক জায়িদ (রা) এর তত্ত্বাবধানে সম্পূর্ণ কুরআনের একটি লিখিত পান্ডুলিপি তৈরি করা হয়। পরবর্তীতে তৃতীয় খলিফা উসমান (রা) এর সময় পুনরায় অহি বিশেষজ্ঞ সকল সাহাবীর পরামর্শ, তথ্য ও উপাত্তের ভিত্তিতে কুরআনের চূড়ান্ত পাণ্ডুলিপি তৈরি করা হয় এবং এই পাণ্ডুলিপি থেকে আরো সাতটি অনুলিপি প্রস্তুত করে সাতটি প্রদেশে প্রেরণ করে দেয়া হয়। কুরআন সংকলনের কাজে এই মহান অবদানের জন্য উসমান (রা) কে 'জামিউল কুরআন' বা 'কুরআন একত্রকারী' বলে অভিহিত করা হয়।
== বৈজ্ঞানিক অসংগতিসমূহ ==
|