কাঁঠালিয়ার পুতুল, মুর্শিদাবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
লিংক যোগ
বানান সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
[[File:Kathaliya Putul WB 15 JAN 2018.png|thumb|জাতা পেশাইরত দুইজন মহিলা]]
'''কাঁঠালিয়ার পুতুল''' [[মুর্শিদাবাদ]] জেলার বিখ্যাত পুতুল।<ref name=":0">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://zeenews.india.com/bengali/zila/mamata-govt-kanthalia-doll_137205.html|title=মৃৎশিল্প আজ ফের মানুষের দরবারে|date=2016-02-25|newspaper=24Ghanta.com|language=en|access-date=2018-01-18}}</ref> প্রায় তেরোশো বছরের প্রাচীন এই পুতুল তৈরির ধারা। খ্রিস্টিয় সপ্তম শতক<ref name=":1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=https://silkcitynews.com/125833|title=সেদিনের বাংলার রাজধানী, আজ চরে ছাগল {{!}} Silkcity News|language=en-US|access-date=2018-01-18}}</ref> থেকে এই পুতুল তৈরী হয়ে আসছে। খুবই কম কুম্ভকার সম্প্রদায় আজও বিলুপ্তপ্রায় এই পুতুল তৈরী করেন। তবে এই পুতুল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের সাহায্যে পুনরায় হৃত গরিমা ফিরে পেয়েছে।<ref name=":0" /> পুতুলের গায়ে লাল -কালো দোরডোরা কাটা দাগ এই পুতুলের সনাক্তকরিশনাক্তকারী চিহ্ন। বর্তমানে সাধন পাল ও তার পরিবারের লোকেরা এই ধরনে পুতুল তৈরী করেন।
 
==ইতিহাস==
রাজা শশাঙ্কের আমল<ref name=":1" /> থেকে এই পুতুল তৈরির ইতিহাস চলে আসছে। খ্রিস্টিয় সপ্তম শতক<ref name=":1" /> থেকে এই শিল্প চলে আসছে। শশাঙ্ক পোড়ামাটির শিল্পের উপর জোর দিয়ে ছিলেন। নানা উত্কীর্ণ লিপিতে এর নানা উল্লেখ পাব যায়। রাজা শশাঙ্কের ভাবনার বাস্তবায়নে উঠে পড়ে লেগেছিল কাঁঠালিয়ার মতো কয়েকটি গ্রাম।<ref name=":1" /> শুধু মাটির থালা, গ্লাস নয়, এই গ্রামে একসময় গড়ে উঠেছিল পুতুল তৈরির কারখানা। অতীতের স্মৃতি বহন করে এখনও নানা পুরনো বাড়িতে লাল-সাদা পুতুলগুলো অন্দরসজ্জার অঙ্গ হিসেবে শোভা পায়। কলকাতার শিল্পগ্রামে ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে শশাঙ্কের আমলের পোড়া মাটির সামগ্রী বাসনকোসন রাখা রয়েছে।<ref name=":1" />