মোহিনী চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
রচনাশৈলী
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪ নং লাইন:
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
তার জন্ম অধুনা [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]]<nowiki/>র [[ফরিদপুর জেলা]]<nowiki/>র কোটালিপাড়ায়। [[কলকাতা]]<nowiki/>র [[রিপন স্কুল]] ([[সুরেন্দ্রনাথ কলেজ]]) থেকে বিশেষ কৃতিত্বের সাথে ম্যাট্রিক পাশ করেন ও ওখান থেকেই আই.এসসি পাশ করে বি.এস সি তে ভর্তি হন। গানের প্রতি নেশায় বি.এসসি পরীক্ষা অসমাপ্ত রেখে গান লেখার সাথে যুক্ত হন। ১৯৪০ সালে কলকাতা জিপিও তে চাকরিতে যোগদান করেন। তিনি আট বছর মাত্র এই চাকরিতে ছিলেনছিলেন।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|title=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|last=দ্বিতীয় খন্ড|first=অঞ্জলি বসু|publisher=সাহিত্য সংসদ|year=২০০৪|isbn=81-86806-99-7|location=কলকাতা|pages=২৭৯}}</ref>
 
== গীতিকার ও চিত্রপরিচালনা ==
১৯৪৩ খৃষ্টাব্দ থেকে গ্রামোফোন রেডিও সিনেমার গীতিকার হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু হয়। 'রাজকুমারী ওলো, নয়নপাতা খোলো' মোহিনী চৌধুরীর প্রথম গানের রেকর্ড। [[শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়|শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়ে]]<nowiki/>র 'অভিনয় নয়' ছায়াছবিতে প্রথম গান লেখার সুযোগ পেলে তার সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। জিপিও'র চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে সর্বক্ষনের জন্যে গানের জগতে মনোনিবেশ করেন। ''রায়চৌধুরী, ঘুমিয়ে আছে গ্রাম, রংবেরঙ, সন্ধ্যাবেলার রূপকথা, একই গ্রামের ছেলে, ব্লাইন্ড লেন'' ইত্যাদি ছবিতে সহকারী চিত্রপরিচালনার কাজ করেন এবং গান লেখেন। তার পরিচালিত ও প্রযোজিত ছবি সাধনা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হলে তিনি বিজ্ঞানী ও সাংসদ [[মেঘনাদ সাহা]]<nowiki/>র অধীনে সংসদীয় সচিবের চাকরি করেন কিছুকাল। ১৯৫৪ সালে শিল্পপতি ডি. এন ভট্টাচার্যের একান্ত সচিব হিসেবে কাজ করতে থাকেন। পরে প্রাইভেটে বি.এ পাশ করেন। ১৯৭১ সালে ডি.এন ভট্টাচার্যের ব্যবসা বিপর্যয় ঘটলে তার ১৭ বছরের চাকরিটি চলে যায়। শেষ জীবনে আর্থিক দুর্গতির সম্মুখীন হন এই জনপ্রিয় গীতিকার। গ্রামোফোন রেকর্ড ও সবাক চলচ্চিত্রে তার অজস্র গান শ্রোতাদের ভেতর খুব জনপ্রিয় হয়েছিল। যার কিছু আজো বাঙালির মুখে মুখে ফেরে।''''' '<nowiki/>''মুক্তির মন্দির সোপানতলে কত প্রান হলো বলিদান'<nowiki/>''' নামক দেশাত্মবোধক গানটির জন্যে তিনি খ্যাতি ও সুনামের অধিকারী হয়েছিলেন। এই গানটির সুরকার ছিলেন [[কৃষ্ণচন্দ্র দে]]।<ref name=":0" />
 
== জনপ্রিয় গান ==