রজার টোজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রারম্ভিক জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৯৪ নং লাইন:
}}
 
'''রজার গ্রাহাম টোজ''' ({{lang-en|Roger Twose}}; [[জন্ম]]: [[১৭ এপ্রিল]], [[১৯৬৮]]) ইংল্যান্ডের টোরকুয়ায়ে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে ১৬ টেস্ট ও ৮৭টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন। প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে ডেভন ও ওয়ারউইকশায়ারের প্রতিনিধিত্ব করছেন।করেছেন। নিউজিল্যান্ডীয় প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস ও ওয়েলিংটনের পক্ষে খেলেছেন। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি ব্যাটসম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম পেস বোলিং করতেন 'দ্য সুইচ-হিটার' ডাকনামে পরিচিত '''রজার টোজ'''।
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
১০১ নং লাইন:
নিউজিল্যান্ড দলে প্রতিষ্ঠা পেতে তাঁকে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়েছিল। খেলায় ধারাবাহিকতা না থাকায় টেস্ট ও একদিনের দল থেকে বাদ দিতে হয়। তবে, কয়েক বছর ক্রীড়াশৈলীর আশানুরূপ উন্নতি ঘটায় ১৯৯৮-৯৯ মৌসুমে নিউজিল্যান্ড দলে পুণরায় ফিরে আসেন। এরপর থেকে বিশ্বের অন্যতম সেরা একদিনের ক্রিকেটার হিসেবে পরিচিতি পান ও 'দ্য সুইচ-হিটার' ডাকনাম লাভ করেন। এরপর ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নিজেকে মেলে ধরেন।
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
২৫ অক্টোবর, ১৯৯৫ তারিখে স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে রজার টোজের। একই দলের বিপক্ষে ১৫ নভেম্বর, ১৯৯৫ তারিখে ওডিআই অভিষেক হয় তাঁর।
 
১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের সফলতম ব্যাটসম্যানের মর্যাদা পান। ৭৯.৫০ গড়ে ৩১৮ রান তুলেন তিনি। এ সময়ে দূরশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা সম্পন্ন করতে থাকেন।
 
[[টেস্ট ক্রিকেট]] থেকে অবসর নেয়ার পর একদিনের আঙ্গিনায় ধারাবাহিক ক্রীড়ানৈপুণ্যে ভাস্বর হন। বিশ্ব ক্রিকেট র‌্যাঙ্কিংয়ে ২য় স্থানে পৌঁছেন। ২০০০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে সেঞ্চুরি করে স্বর্ণশিখরে আরোহণ করেন। দীর্ঘ ৭৫ খেলার পর ওডিআইয়ে একমাত্র সেঞ্চুরিটি হাঁকান। এ ফলাফলের ফলে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটে আমরা ছয়, চার চাই ও টোজ দলকে জয় এনে দেবেন এ আস্থা ও বিশ্বাসবোধ গড়ে উঠে।
 
২০০০-০১ মৌসুমে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে নিউজিল্যান্ডের অন্যতম খেলোয়াড় ছিলেন তিনি। শক্তিধর পাকিস্তানকে সেমি-ফাইনালে হারানোর পর চূড়ান্ত খেলায় ভারতের বিপক্ষে দলের জয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ের ফলে নিউজিল্যান্ড দল [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল|আইসিসির]] বৃহৎ আকারের প্রতিযোগিতায় প্রথম শিরোপা পায়।
 
এরপরপরই ক্রিকেটের বাইরে অন্য জগতের সাথে জড়িয়ে পড়েন। ২০০১ সালে পাকিস্তান সফরে তার দূর্বল ক্রীড়াশৈলীর চিত্র ধরা পড়ে। ঐ বছরই তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন। এরপর তিনি ব্যাংকিং খাতে চাকুরি নেন। ৩৮.৮১ গড়ে ওডিআইয়ে রান তুলেন যা ২,০০০-এর অধিক রান সংগ্রহকারী যে-কোন নিউজিল্যান্ডীয় ব্যাটসম্যানের তুলনায় বেশী।
 
== তথ্যসূত্র ==