ডেভিড ডেন্টন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ইনফোবক্স
Suvray (আলোচনা | অবদান)
কাউন্টি ক্রিকেটে অংশগ্রহণ - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৫৭ নং লাইন:
অগণিত আউট থেকে রক্ষা পাবার প্রেক্ষিতে 'লাকি' ডাকনামে পরিচিতি পান। তাঁর আক্রমণধর্মী ব্যাটিংয়ে প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়েরা অনেক সুযোগ দিয়েছিল। ডিপ অঞ্চলে ফিল্ডিং করতেন ও উঁচু ক্যাচগুলো বেশ দক্ষতার সাথে তালুবন্দী করতেন। তবে, বল হাতে খুব কমই সফলতা পেয়েছেন। কেবলমাত্র ১৮৯৬ সালেই বল হাতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিলেন। ইংল্যান্ড দক্ষিণের বিপক্ষে ৫/৪২ বোলিং পরিসংখ্যান দাঁড় করিয়েছিলেন। এছাড়াও, ১৯০৫ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত প্রথম-শ্রেণীর খেলায় নিজ নামের পার্শ্বে একটি স্ট্যাম্পিং লিখিয়েছেন।
 
== কাউন্টি ক্রিকেটে অংশগ্রহণ ==
কিশোর অবস্থাতেই প্রতিশ্রুতিশীলতার স্বাক্ষর রাখেন। ১৮৯২ সালে কোল্টসের খেলায় অর্ধ-শতক করেন। এরপর প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটবিহীন তিনটি প্রীতি খেলায় অংশ নেন। ১৮৯৪ সালে ইয়র্কশায়ারের পক্ষে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের খেলায় অভিষেক ঘটে তাঁর। তবে, ইয়র্কশায়ারের মৌসুমের শেষ খেলাটিতে প্রতিপক্ষ সমারসেটের বিপক্ষে তেমন সুবিধা করতে পারেননি। ব্যাট, বল কিংবা ক্যাচ তালুবন্দী করার সুযোগ হয়নি তাঁর।
 
পরের বছর কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়সহ ল্যাঙ্কাশায়ারের বিপক্ষে মূল্যবান রান তোলার ফলে দলে নিজ স্থানকে স্থায়ী করে নেন। ঐ বছর প্রথমবারের মতো সহস্রাধিক রানের সন্ধান পান। এরপর কেবলমাত্র একবার ১৮৯৮ সালে এই মাইলফলক স্পর্শে ব্যর্থ হয়েছিলেন।
 
১৯০৫ সালে স্বর্ণালী সময় অতিবাহিত করেন। ঐ মৌসুমে ২,৪০৫ রান তোলার প্রেক্ষিতে উইজডেন কর্তৃক ১৯০৬ সালের [[উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার|বর্ষসেরা ক্রিকেটারের]] মর্যাদা লাভ করেন ডেভিড ডেন্টন।
 
আঘাতের কারণে দলের বাইরে থাকা [[আর্চি ম্যাকলারেন|আর্চি ম্যাকলারেনের]] স্থলাভিষিক্ত হয়ে জুলাই, ১৯০৫ সালে টেস্ট দলের সদস্য মনোনীত হন। [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষিক্ত হন। হেডিংলি ও লিডসে সফরকারী দলের বিপক্ষে খেললেও সুযোগ হাতছাড়া হয়। [[শূন্য রান|০]] ও ১২ রান তোলার খেসারতস্বরূপ দলের বাইরে অবস্থান করতে হয়েছিল তাঁকে। তবে, ঐ [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুমের]] শীতকালে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা]] সফরের জন্য পুণরায় আমন্ত্রণ লাভ করেন। পাঁচ-টেস্টের গড়া সিরিজটিতে সবগুলো টেস্টেই তাঁর অংশগ্রহণ ছিল। দশ ইনিংস খেলে মাত্র একটি অর্ধ-শতরান করতে পেরেছিলেন। ফলশ্রুতিতে তাঁকে আবারও দল থেকে বাদ দেয়া হয়। তবে, এরপর আরও পাঁচ টেস্ট খেলার সুযোগ পান। ১৯০৯-১০ মৌসুমে দ্বিতীয় ও চূড়ান্ত সফরকালীন স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অংশ নেন। জোহেন্সবার্গের তৃতীয় টেস্টে মিনিটপ্রতি রান তুলে ১০৪ রানের [[ইনিংস]] উপহার দেন। এরপরের ইনিংসগুলোর কোনটিতেই ৩০-এর অধিক রান তুলতে পারেননি। ফলে ইংল্যান্ড দলের পক্ষে খেলা স্থায়ীভাবে শেষ হয়ে যায়।
 
== তথ্যসূত্র ==