অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেট যোগ
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
১ নং লাইন:
{{আলাপ পাতা}}
{{উইকিপিডিয়া:নিবন্ধ প্রতিযোগিতা ২০১৭/আলাপ পাতা}}
'''অগ্নাশয়ের ক্যান্সার''' হয় যখন পাক্স্থলির পিছনের একটি গ্রন্থি অগ্নাশয়ের কোষসমূহ আনিয়ন্ত্রিতভাবে বৃদ্ধি পেয়ে একটি পিণ্ড সৃষ্টি করে। এই ক্যান্সার কোষগুলো শরীরের অন্য অংশে আক্রমণ করতে পারে<sup>[১]</sup>। অগ্নাশয়ে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার হতে পারে যাদের মধ্যে অগ্নাশয়ের আডেনোকারসিনোমা হয় সবচেয়ে বেশী, প্রায় ৮৫%, এবং অগ্নাশয়ের ক্যান্সার বলতে অনেক সময় এই কান্সারকেই বোঝানো হয়। আডেনোকারসিনোমার শুরু অগ্নাশয়ের সেই অংশ থেকে যা পাচক উৎসেচক তৈরী করে। আরো কিছু ধরনের ক্যান্সার যারা একসাথে বেশীরভাগ অ-আডেনোকারসিনোমার প্রতিনিধিত্ব করে এই কোষগুলো থেকে আরম্ভ হয়। শতকরা এক থেকে দুই ভাগ টিউমার মূলত নিউরএণ্ডোক্রাইন টিউমার যা অগ্নাশয়ের হরমোন তৈরী করা কোষগুলো থেকে আরম্ভ হয়। এরা অগ্নাশয়ের আডেনোকারসিনোমার চেয়ে কম আক্রমণাত্মক্নাত্মক<sup>[২]</sup>।
সবচেয়ে বেশী হওয়া অগ্নাশয়ের ক্যান্সারের উপসর্গ ও লক্ষনগুলো হল চামড়া হলুদ হয়ে যাওয়া, পেটে বা পিঠে ব্যাথা, ব্যাখ্যাতীত ওজন হারানো, হালকা রঙের পায়খানা, গাঢ় রঙের প্রস্রাব,অরুচি<sup>[৩]</sup>। । রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে সধারনতঃ উপসর্গগুলো প্রকাশ পায় না<sup>[৩]</sup><sup>[৪]</sup> । রোগ নির্ণয় হতে হতে প্রায়শই তা দেহের অন্যান্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে<sup>[২]</sup><sup>[৫]</sup>।