আল্ফ গোভার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
কোচিংয়ে অংশগ্রহণ - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অর্জনসমূহ - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৮০ নং লাইন:
[[ফ্রাঙ্ক টাইসন]], [[ভিভ রিচার্ডস]], [[অ্যান্ডি রবার্টস]] ও [[ইয়ান বিশপ|ইয়ান বিশপের]] ন্যায় বেশ কয়েকজন উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড় গোভারের প্রশিক্ষণে উপকৃত হয়েছেন। ১৯৫৪-৫৫ মৌসুমের অ্যাশেজ সফরে সাংবাদিক হিসেবে অস্ট্রেলিয়া গমন করেন। তিনি টাইসনকে কম দূরত্ব বজায় রেখে বোলিং করার পরামর্শ দেন যা সিরিজের গতিধারা পরিবর্তন করেছিল।<ref>Frank Tyson, In the Eye of the Typhoon, The Parrs Wood Press, 2004</ref> ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত বিদ্যালয়ের প্রধান হিসেবে কাজ করতে থাকেন।
 
== অর্জনসমূহ ==
মৃত্যু পূর্ব-পর্যন্ত ক্রিকেট নিয়ে ব্যাপক লেখালেখিতে ব্যস্ত থাকতেন। ৭ অক্টোবর, ২০০১ তারিখে ৯৩ বছর বয়সে লন্ডনে তাঁর দেহাবসান ঘটে। এ সময়ে তিনি সর্ববয়োঃজ্যেষ্ঠ জীবিত টেস্ট ক্রিকেটার ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর ফলে [[বব এপলইয়ার্ড]] এ মর্যাদার অধিকারী হন যিনি একমাত্র জীবিত বোলার হিসেবে এক ইংরেজ মৌসুমে দুইশত উইকেট লাভ করেছেন।
 
১৯৩৭ সালে উইজডেন কর্তৃক বর্ষসেরা ক্রিকেটার হিসেবে নামাঙ্কিত হন। ১৯৭৪ সালে লর্ডস টেভার্নার্সের সভাপতি হন। এছাড়াও, ১৯৮০ সালে সারে কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন আল্ফ গোভার। ১৯৩০-এর দশক থেকে ১৯৪০-এর দশক পর্যন্ত সারে দলের সদস্যতার তুলনায় ক্রিকেট প্রশিক্ষণে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯৮ সালে তাঁকে এমবিই উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
 
== আরও দেখুন ==
* [[বিল কপসন]]
* [[ফজল মাহমুদ]]
* [[জোনাথন অ্যাগ্নিউ]]
* [[সারে কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব]]
* [[ইংরেজ টেস্ট ক্রিকেটারদের তালিকা]]
 
== বহিঃসংযোগ ==
১০১ ⟶ ১০৯ নং লাইন:
{{s-aft |after=[[Lindsay Weir (cricketer)|লিন্ডসে উইয়ার]]}}
{{s-end}}
{{১৯৩৭ উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার}}‎
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:গোভার, আল্ফ}}