চার্লি লিউইলিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
কাউন্টি ক্রিকেটে অংশগ্রহণ - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অবসর - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৭০ নং লাইন:
হ্যাম্পশায়ারে লিউইলিন তাঁর আলোকচ্ছটা ছড়িয়ে দেয়া অব্যাহত রাখেন। এ ধারাবাহিকতার অংশ হিসেবে ১৯১০ সালে হ্যাম্পশায়ারের শেষে বছরে উইজডেন কর্তৃক [[উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার|বর্ষসেরা ক্রিকেটার]] মনোনীত হন। ১৯১১ সালে ইংল্যান্ডের এক্রিংটন ক্লাবে যোগ দেন। এরফলে প্রথম টেস্ট ক্রিকেটার হিসেবে ল্যাঙ্কাশায়ার লীগে খেলেন তিনি।
 
== অবসর ==
১৯১২ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট থেকে অবসর থেকে নিয়ে এসে দক্ষিণ আফ্রিকা দল তাঁকে ত্রি-দেশীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করায়। লর্ডসে স্বাগতিক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে ৭৫ ও একই মাঠে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে আরও একটি অর্ধ-শতরান উপহার দেন।
 
ত্রি-দেশীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ শেষে টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেন। সর্বমোট ১৫ টেস্টে অংশ নেন। তন্মধ্যে, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পাঁচ ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১০ টেস্ট খেলেন তিনি। ২০.১৪ গড়ে ৫৪৪ রান ও ২৯.৬০ গড়ে ৪৮ উইকেট সংগ্রহ করেন। এরপরও লীগ ক্রিকেটে খেলা অব্যাহত রাখেন। ১৯৩৮ সালে ৬২ বছর বয়সে খেলার জগতকে বিদায় জানান লিউয়েলিন।
 
১৯৬০ সালে উরুতে আঘাত পান। এ আঘাত জীবনের বাদ-বাকী সময়েও তাঁকে ভোগায়। ১৯৬৪ সালে সারের চার্টসি এলাকায় ৮৭ বছর বয়সে তাঁর দেহাবসান ঘটে। মৃত্যুর পরও লিউইলিন বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিতি পান। তাঁর পরিবার জনসমক্ষে দাবী করে যে, তিনি শ্বেতাঙ্গ ছিলেন না। তবে, তাঁর মা ইংরেজ বংশোদ্ভূত শ্বেতাঙ্গ ছিলেন।
 
লিউইলিন প্রথম অ-শ্বেতাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকান টেস্ট ক্রিকেটার ছিলেন। পরবর্তীতে নভেম্বর, ১৯৯২ সালে [[ওমর হেনরি]] ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামলে দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় অ-শ্বেতাঙ্গ খেলোয়াড়ের মর্যাদা লাভ করেন।
 
== আরও দেখুন ==