চার্লি লিউইলিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আরও দেখুন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৫৮ নং লাইন:
উনবিংশ শতকের শেষদিকে দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠলে অ-শ্বেতাঙ্গদেরকে প্রতিনিধিত্বমূলক দলে অংশগ্রহণে বাঁধার প্রাচীর গড়ে তুলে। [[উইলফ্রেড রোডস]] তাঁকে, সূর্যকিরণে পোড়া ইংরেজ খেলোয়াড়রূপে আখ্যায়িত করেন। তবে, লিউইলিনের দক্ষতা দল নির্বাচকমণ্ডলীর কঠিন বাঁধা অতিক্রম করতে সক্ষম হয়। ফলশ্রুতিতে ১৩ এপ্রিল, ১৮৯৫ তারিখে নাটালের সদস্যরূপে ট্রান্সভালের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর।
 
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
যথাযথভাবে তাঁর ক্রিকেট দক্ষতায় অভিভূত হবার প্রেক্ষিতে দল নির্বাচকমণ্ডলী নাটাল দলের সদস্যরূপে [[মার্টিন হক|লর্ড হকের]] নেতৃত্বাধীন ইংরেজ একাদশের বিপক্ষে খেলতে নামান। এভাবেই ২ মার্চ, ১৮৯৬ তারিখে ১৯ বছর ১৫৫ দিন বয়সে জোহেন্সবার্গে [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে তাঁর।
 
প্রথম টেস্টে কোন [[উইকেট]] লাভে ব্যর্থ হন লিউয়েলিন।লিউইলিন। ফলে সিরিজের বাদ-বাকী টেস্টে দল থেকে উপেক্ষিত হন। কিন্তু, ১৮৯৭-৯৮ ও ১৮৯৮-৯৯ মৌসুমের [[SuperSport Series|কারি কাপে]] দূর্দান্ত ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের কারণে জাতীয় দলে খেলার জন্য পুণরায় আমন্ত্রিত হন। ১৮৯৮-৯৯ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে পাঁচ উইকেট তুলে নেন। তবে, বিস্ময়করভাবে দ্বিতীয় টেস্টে খেলতে পারেননি।
 
১৮৯৮-৯৯ মৌসুমের সিরিজ শেষে দল নির্বাচকমণ্ডলীর কাছ থেকে উপেক্ষিত হওয়াসহ আর্থিক নিরাপত্তার নিশ্চিতকল্পে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ইংরেজ কাউন্টির দল হ্যাম্পশায়ারের পেশাদার ক্রিকেটার মনোনীত হন। এক দশকেরও অধিক সময় এ দলে অবস্থান করে ২৭.৫৮ গড়ে ৮,৭৭২ রান ও ২৪.৬৬ গড়ে ৭১১ উইকেট লাভ করেন তিনি। খেলোয়াড়ী জীবনের তুঙ্গে অবস্থানের প্রেক্ষিতে ১৯০২ সালে লিউইলিনকে ইংরেজ দলের সদস্যরূপে সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট খেলার জন্য নির্বাচিত করা হলেও মাঠে নামতে পারেননি। তবে, [[রণজিত সিংহ|রঞ্জিতসিংজীর]] নেতৃত্বে ইংরেজ দলের সদস্য হিসেবে আমেরিকা সফর করেন।
 
১৯০২-০৩ মৌসুমে লিউইলিন দক্ষিণ আফ্রিকায় ফিরে আসেন। সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিন টেস্টের সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে খেলেন তিনি। প্রথম টেস্টে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৯০ রান তুলেন ও খেলায় নয় উইকেট পান। দ্বিতীয় টেস্টে দশ উইকেট ও তৃতীয় টেস্টে ছয় উইকেট নিয়ে সিরিজে ১৭.৯২ বোলিং গড়ে শীর্ষস্থান অধিকার করেন। তাস্বত্ত্বেও তাঁর এ স্মরণীয় সাফল্যের বিপরীতে অস্ট্রেলিয়া ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জয় করে।
 
== আরও দেখুন ==