বিশ্বকোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
৪০ নং লাইন:
{{সূত্র তালিকা}}
 
মোহিত অনু Moheit Anu
== তথ্যসূত্র ==
তিতাস বিধৈাত ভূখন্ডে জন্ম্ নিয়েছে বাংলা সাহিত্য ও সাংস্কৃতির ক্ষেত্রের অমূল্য সম্পদ সুর সম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ,মনমেহন সাধক অদ্বৈত মল্লবর্মণ,শচীন দেববর্মন কবি আল মাহমুদ সহ আরো অনেক বিশ্বখ্যাত জ্ঞ‍ানী গুনি ব্যক্তিত্ব আর সেই মাটিতেই জন্ম হয় মোহিত অনুর স্বভাবত কারনেই সেই মাটির শোধা গন্ধ ও বিশ্বখ্যাতদের প্রভাব পড়বে তার মন মানসিকতার উপর এটাই স্বাভাবিক।(ত্রিপুরা) বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার নবীনগড় থানার রতনপুর গ্রামের এক উচু সম্ভান্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেন এ.টি.এম.এ.মোহিত অনু,পিতা মৃত এ.কে.এম.এ.মতিন ছিলেন সরকারী কর্মকর্ত্তা মাতা মোহছেনা বেগম একজন সুগৃহীনি ও সার্থক জননী দুই সন্তানের জনক তিনি(১) রেজাউল করিম শিশির ও (২) মেহবুব করিম শৈশব। তিন ভাই দুই বোনের মধ্যে মোহিত অনু হলো সবার বড়, পরিবারের সবাই দেশের বাহিরে বিভিন্ন দেশে স্থায়ী ভাবে বসবাস করেন।
ছোট বেলা থেকেই মোহিত ছিল সংস্কৃতি ও শিল্পমনা যা তার এলাকার বিভিন্ন অনুষ্ঠান স্কূল ম্যাগাজিন ও তখনকার বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় বিদ্যমান।বড় হয়ে পড়াশুনার পাশাপাশি তিনি চলচ্চিত্র নির্মাণে উদ্বুদ্ধ হন কারন তার বাড়ীর পাশেই ছিল তখনকার সময়ে সবচেয়ে বড় চলচ্চিত্র সুটিংয়ের স্থান রোজ গার্ডেন (বেঙ্গল মোশান ষ্টুডিও) সেই থেকেই সাংস্কৃতির জগতে পথ চলা। চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে মোহিত অনুর আছে বহুমুখী প্রতিভা, চিত্র গ্রহণ, শিল্প নির্দেশনা, সম্পাদনা, চিত্রনাট্য রচনা, চরিত্রায়ান, সঙ্গীত পরিচালনা,চিত্রকর,ও
গ্রাফিক নকশাবিদ সহ নিজ কাজে বেশ পারদর্শী। চলচ্চিত্র নির্মাণের বাইরে তিনি একাধারে কল্পকাহিনী ,কবিতা, ছোট গল্পের লেখক। তিনি কাজ করেছেন বাংলাদেশ টেলিভিশনে কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারনে সেই কাজ ছেড়ে দেন. মুক্ত চিন্তায় স্বাধীন ভাবে কাজ করতে স্বাছন্দ বোধ করেন তাই যোগ দিয়েছিলেন এন.বি.সি. নিউজ ও ন্যাশনাল জিওগ্রাফীর মত বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠানে স্বাধীনচেতা মানুষ কোন এক জায়গাতে স্থির থাকতে পারে না, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় ও আর্ন্তজাতিক প্রামান্য চিত্র র্নিমাতা হিসাবে অনেক বছর ধরে কাজ করে আসছেন।চিত্র র্নিমাতা হিসাবে প্রথম আত্তপ্রকাশ ঘটে “ভাড়াটে বাড়ী ও পরিচয়“ ছবির মাধ্যমে। এযুগে এসে তিনি বাংলাদেশে প্রথম ডিজিটাল ছবি র্নিমান করেন “বিকি আমার বিকি“ (একটি সত্য ঘটনা অবল্মনে) ও বানিজ্যিক ছবি “ভালবাসার বন্ধন”। ”জীবন সীমান্তে” ছবির জন্য পেয়েছেন অনেক প্রশংসা, টেলিভিশনে প্রচারিত তার উল্লেখযোগ্য নাটক গুলো হলো না বলা কথা, নীলাতংক, হৃদয়ে তুমি,আদু ভাইয়ের বিয়ে,ভয়ংকর রাত,এ বাড়ীর ফুফু আম্মা ও বাড়ীর আব্বাজান,রাহু মুক্তি ও বোকা বাবা সহ আরো অনেক নাটক ও “প্রেমের ধুসর রং” এর মত অনেক স্বল্পদৈর্ঘ ছবি। আর লেখক হিসাবে আত্তপ্রকাশ ঘটে “দক্ষিনা মলয়” এর মাধ্যমে। বিবর্ণ চেতনা,নিশীথে নির্জনে.হৃদয়ে তুমি, তার প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ। ২০১৭ তে বাংলাদেশ ও ভারতের যৈাথ প্রকাশনায় অমর একুশে বইমেলা ১৭ ও আন্তজার্তিক কলকাতা বই মেলা ১৭ প্রকাশিত হয়েছে তারঁ পন্চম কাব্য গ্রন্থ “উম্মনা ঢেউ”।বহু গুনে গুনানিত্ব এই মানুষটি একেবারেই প্রচার বিমুখ, নিরবে নিভৃতে কাজ করে যান কোন রকম প্রচারে দারুন অনীহা এটাই তার একটি বৈশিষ্ট। তিনিই প্রথম বালাদেশে স্যাটেলাইট ক্যাবল টিভি (ডিস) ও পি.এ.বি.এক্স ব্যবসা আরম্ভ করেন,আর এই ব্যাবসার সরকারী নীতিমালা কমিটির অন্যতম সদস্য। সদা-ষ্পষ্টভাষী বন্ধুত্বপরায়ন ও উদারমানা এই মানুষটির সাথে যার একবার পরিচয় হয়েছে সে কখনোই তার মনের আঙ্গিনার বাহিরে যেতে পারবেনা যত দুরেই থাকুক মোহিতের কথা মনে পড়বেই,এমনি মায়াজালের বন্ধনে বেধেঁ রাখে মানুষটি। বর্ণময় কর্মজীবনে তিনি বহু জাতীয় ও অার্ন্তজাতিক পুরস্কার পেয়েছেন।
 
== বহিঃসংযোগ ==