ভারতে বাংলা ভাষা আন্দোলন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১০ নং লাইন:
<ref>http://voiceofrefugee-bengali.blogspot.in/2016/10/drsubodh-biswas.html?m=1</ref>
==ঝাড়খণ্ডের বাংলাভাষা আন্দোলন==
ঝাড়খন্ড পশ্চিমবঙ্গের শুধু প্রতিবেশী রাজ্যেই নয়, প্রাচীন [[বঙ্গ]] এর পশ্চিম অংশ [[রাঢ়]] অঞ্চলের অংশ বিশেষ এই রাজ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এই রাজ্যের একাধিক জেলায় বাঙালি সংখ্যা গরিষ্ঠ হওয়া সত্ত্বেও জেলাগুলি পশ্চিমবঙ্গে অন্তর্ভুক্ত হয় নি। বর্তমানে ঝাড়খন্ডের জনসংখ্যার ৪২% বাঙালি, যা একক ভাবে ওই রাজ্যের বৃহত্তম জাতি। এছাড়াও বাংলা ঝাড়খন্ডের বাঙালি ও উপজাতিদের (এদের মুলনিবাসী বাঙালি বলা হয়) সংযোগকারী ভাষা। কিন্তু, হিন্দি ইংরেজি ও উর্দু এই রাজ্যের প্রধান সরকারি ভাষার মর্যাদা পেলেও বাংলা আজও প্রধান সরকারি ভাষার মর্যাদা পায় নি। ঝাড়খন্ডের একাধিক বাঙালি সংগঠন ও উপজাতি সংগঠন বাংলাকে প্রধান সরকারি ভাষা ঘোষণার দাবিতে দীর্ঘদিন সাংগ্রামরত। ঝড়খণ্ডে বাঙালিদের আন্দোলনের চাপে ২০১০ সালে বাংলাকে এই রাজ্যের দ্বিতীয় সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হলেও, তা কার্যকরী হয় নি। এছাড়াও বাঙ্গালা ভাষী পড়ুয়ারা বঞ্চনার স্বীকার হয়েছে, বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয় গুলিকে হিন্দি মাধ্যমে রূপান্তর করা হয়েছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=https://m.timesofindia.com/city/patna/Bengalis-feel-ignored-by-Jharkhand-govt/articleshow/2103561.cms|title=Bengalis feel ignored by Jharkhand govt - Times of India|newspaper=The Times of India|access-date=2017-12-21}}</ref>
==তথ্য়সূত্র==
|