নটর ডেম কলেজ, ঢাকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন |
Spelling correction and adding information ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
প্রতিষ্ঠাকালীন ও বর্তমান মডারেটর হলেন কলেজটির জীববিজ্ঞানের সিনিয়র শিক্ষক মঈন উদ্দীন আহসান হাবীব{{about|ঢাকার কলেজে|ময়মনসিংহের কলেজর|নটর ডেম কলেজ, ময়মনসিংহ|বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের|নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ|"নটর ডেম" নামের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ|নটর ডেম (দ্ব্যর্থতা নিরসন))#উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান{{!}}নটর ডেম (দ্ব্যর্থতা নিরসন))}}
{{Infobox university
৬৬ নং লাইন:
}}
'''নটর ডেম কলেজ''' বাংলাদেশের রাজধানী [[ঢাকা]] শহরে অবস্থিত একটি উচ্চ মাধ্যমিক [[শিক্ষা]] প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের সেরা একটি কলেজ যেখানে বি.এ. পড়ার সুযোগও আছে। পবিত্র ক্রুশ সংঘের ধর্মযাজকদের দ্বারা নটর ডেম কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। [[২০০৯]]
== ইতিহাস ==
[[১৯৪৯]]
কলেজটি প্রথমে কলা ও বাণিজ্য বিষয়ে পড়ালেখা চালু করলেও পরবর্তিতে [[১৯৫৫]] খ্রিষ্টাব্দে বিএ এবং [[১৯৬০]] খ্রিষ্টাব্দে বিএসসি চালু করে। [[১৯৫০]] খ্রিষ্টাব্দে নটর ডেম কলেজ, [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] অধিভুক্ত হয়ে [[১৯৫৯]] খ্রিষ্টাব্দে তৎকালীন [[পূর্ব পাকিস্তান|পূর্ব পাকিস্তানের]] বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষাসমূহে নজরকাড়া সাফল্য অর্জন করে এবং তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মধ্যে সেরা কলেজ হিসেবে স্বীকৃতি পায়।<ref name="Banglapedia"/>
==
নটর ডেম কলেজের 'নটর ডেম' শব্দ দুটো [[ফরাসি ভাষা]] থেকে নেয়া হয়েছে। [[ইংরেজি|ইংরেজিতে]] যার অনুবাদ হলো 'Our Lady'। রোমান ক্যাথলিকগণ 'আওয়ার লেডি' বলতে [[যিশুখ্রিষ্ট|যিশুখ্রিষ্টের]] মা মারিয়া বা ম্যারিকে বুঝিয়ে থাকেন। তাই ক্যাথলিকদের দ্বারা পরিচালিত এই কলেজটির নাম সেই মহীয়সী নারীকে উৎসর্গ করে রাখা হয়।<ref name="NDCIntro"/>
কলেজের মূলনীতি হলো: ''Diligite Lumen Sapientiae'', যার ইংরেজি অনুবাদ Love the Light of Wisdom (জ্ঞানের আলোকে ভালোবাসো)। ক্যাথলিক ধর্মমতে, যিশুখ্রিষ্টের মা ম্যারি হলেন [[জ্ঞান|জ্ঞানের]] [[প্রতীক]]। "জ্ঞান" (Sapientiae) শব্দটি কলেজের মুখ্য উদ্দেশ্য একাধারে জ্ঞানার্জন ও জ্ঞানের উৎস স্রষ্টাকে লাভ করার প্রতি ইঙ্গিত করে। "আলো" (Lumen) শব্দটি দ্বারা অন্ধকারকে দূরীভূত করা ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্য করতে পারার প্রতি ইঙ্গিত করে। আর "ভালোবাসো" (Diligite) শব্দটি দ্বারা ভালোবাসার সাথে জ্ঞান আহরণের প্রতি ইঙ্গিত করে।<ref name="NDCIntro"/>
নটর ডেম কলেজের [[প্রতীক|প্রতীকের]] সবচেয়ে উপরে রয়েছে একটি খোলা [[বই]], যার বাম পাতায় বড় ছাদের [[গ্রিক বর্ণমালা|গ্রিক]] [[অক্ষর]] '[[আলফা]]' (Α) এবং ডান পাতায় বড় ছাদের '[[ওমেগা]]' (Ω) রয়েছে। আলফা-ওমেগা হলো গ্রিক বর্ণমালার, যথাক্রমে প্রথম ও শেষ অক্ষর। এর দ্বারা একই সাথে সমগ্র জ্ঞান<ref name="NDCIntro"/> এবং [[বাইবেল (নতুন নিয়ম)|বাইবেলের]] [[রিভীলেশন|রিভিলেশন]] অধ্যায়ের [[যিশু]]র একটি উক্তির প্রতি ইঙ্গিত করে। এছাড়া [[বই]] হচ্ছে জ্ঞানের বাহন। সম্মিলিতভাবে এই প্রতীকগুলো প্রকাশ করছে: যুগ যুগ ধরে আহরিত যাবতীয় জ্ঞান বইয়ের মধ্যে সঞ্চিত হয়ে আছে এবং তা অর্জন করতে পারলেই জীবন আলোকময় হয়ে উঠবে। এই প্রতীকটির নিচের অংশে তিনটি ক্ষেত্র রয়েছে। বাম দিকের ক্ষেত্রে দেখা যায় ৭টি ফ্লুর দে-লিস ([[:en:Fleur de-lis|Fleurs de-lis]]); "ফ্লুর দে-লিস" [[ফরাসি]] শব্দটির অর্থ হলো 'পদ্মফুল'। পদ্ম হলো বিশুদ্ধতার প্রতীক। [[যিশু]]র মা ম্যারি ছিলেন পদ্মের ন্যায় শুচি এবং পবিত্র। প্রতীকে, ৭টি পদ্ম দ্বারা ম্যারির জীবনের সাতটি শোককে প্রকাশ করা হয়েছে। তাঁর জীবনের সাতটি দুঃখময় ঘটনার স্মরণে তাঁকে ''"সপ্তশোকের জননী"'' বলা হয়ে থাকে। এই প্রতীকগুলো একত্রে কষ্টসাধ্য জ্ঞানার্জনকে ইঙ্গিত করে। ডানদিকের ক্ষেত্রটির জলময় নদী, চলমান নৌকা, সোনালি ধানক্ষেত আর সীমাহীন নীলাকাশশোভিত দৃশ্যটি সবুজ-শ্যামল [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] বুকে কলেজটির অবস্থান প্রতীকায়িত করে। নিচের ক্ষেত্রটিতে আড়াআড়িভাবে স্থাপিত দুটি [[নোঙর|নোঙরের]] বুকে স্থাপিত [[ক্রুশ]] হলিক্রস সন্ন্যাস-সংঘের প্রতীক। এই প্রতীক দ্বারা প্রতীকায়িত করা হয়: ক্রুশে বিদ্ধ হয়ে যিশুখ্রিষ্টের মৃত্যু যেমন মানব জাতিকে মুক্তি এনে দিয়েছিলেন, তেমনি ক্রুশার্পিত সেই যিশুকে নোঙরের ন্যায় আঁকড়ে ধরে পরিত্রাণ লাভ সম্ভব। নোঙর আশার প্রতীক। ক্রুশ থেকে চারদিকে যে আলো ছড়িয়ে পড়েছে, তা যিশুখ্রিষ্টের আলো ও মহানুভবতার প্রতীক।<ref name="NDCIntro"/>
== বিবরণ ও বর্ণনা ==
৮৭ নং লাইন:
=== গ্রন্থাগার ===
কলেজের সূচনালগ্নেই [[১৯৪৯]] খ্রিস্টাব্দে কলেজের অভ্যন্তরে লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করা হয়, যার প্রাক্তন নাম ছিলো, কলেজের
''"''। [[১৯৬৪]] খ[[১৯৬৪|ষ্টা]]<nowiki/>্টাব্দে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা চলাকালে ফাদার নোভাক একটি দুর্দশাগ্[[১৯৬৪|ত]]<nowiki/>স্থ পরিবারের খোঁজ নিতে সাইকেলযোগে রওয়ানা হলে পথিমধ্যে তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ফাদার রিচার্ড নোভাকের বড় ভাই মাইকেল নোভাক তাঁর সংগ্রহের অনেক বই এই গ্রন্থাগারে দান করেছেন এবং গ্রন্থাগারের জন্য নিয়মিত অর্থ অনুদান দিয়ে আসছেন। নতুন গ্রন্থাগারকক্ষ নির্মাণের জন্যও তিনি অনুদান দিয়েছেন।<ref name="NDCIntro" /> আর্চবিশপ গাঙ্গুলি ভবনের চতুর্থ তলায় অবস্থিত লাইব্রেরিটির মোট ১৩০ আসনবিশিষ্ট দুটি পাঠকক্ষ রয়েছে। কলেজে ভর্তির সাথে সাথে ছাত্ররা গ্রন্থাগারের সদস্য হয়ে যান এবং লাইব্রিরী কার্ড পেয়ে যান। গ্রন্থাগারে নিয়মিত ৬টি দৈনিক পত্রিকা, ৪টি সাপ্তাহিক ও ৪টি মাসিক ম্যাগাজিন রাখা হয়। এছাড়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ জার্নাল ও ম্যাগাজিন অনিয়মিতভাবে রাখা হয়। বইসমূহ লাইব্রেরি কার্ডের প্রেক্ষিতে ধার নেয়া যায়, তবে অভিধান, এনসাইক্লোপিডিয়া, হ্যান্ডবুক ইত্যাদি দুষ্প্রাপ্য বইসমূহ কেবল গ্রন্থাগারেই ব্যবহার্য। গ্রন্থাগারে ফটোকপিরও ব্যবস্থা আছে।<ref name="NDCIntro" />
=== খেলাধুলা ===▼
[[চিত্র:Basketball Ground at NDC.JPG|নটর ডেম কলেজ|right|thumb|220px|হেরিংটন ভবনের সামনে অবস্থিত বাস্কেটবল খেলার মাঠ, নটর ডেম কলেজ]]
খেলাধুলায়, কলেজ পর্যায়ে নটর ডেম কলেজ বিভিন্ন সময় প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছে। কলেজ প্রাঙ্গণে [[ফুটবল]], [[ক্রিকেট]] ইত্যাদি আউটডোর খেলার সুবিধা দিতে বিশাল মাঠ রয়েছে। এছাড়া আছে [[বাস্কেটবল]] মাঠ। কলেজের ছাত্রদেরকে খেলাধুলার সুবিধা দিতে রয়েছে একটি খেলার-সরঞ্জাম-ধার-দেয়ার-অফিস। সেখানে ছাত্ররা নিজেদের কলেজ আইডি কার্ড প্রদর্শনপূর্বক বিভিন্ন প্রকার খেলার সামগ্রী বিনামূল্যে সংগ্রহ করতে পারেন।
===
[[File:Mosque of Notre Dame College Dhaka by Mayeenul Islam.jpg|thumb|right|নটর ডেম কলেজের পাঞ্জেগানা মসজিদ]]
ক্যাথলিক ধর্মযাজকদের দ্বারা পরিচালিত হওয়ায় কলেজের [[খ্রিষ্টান]] ছাত্রদেরকে প্রতি [[রবিবার]] বিশেষ প্রার্থনায় অংশগ্রহণ করতে হয়। তবে সকল ধর্মাবলম্বী ছাত্রদেরই নিজ নিজ ধর্ম পালনের পূর্ণ স্বাধীনতা কলেজে রয়েছে। কলেজ প্রাঙ্গণে বাস্কেটবল মাঠের পাশেই বাগানের মধ্যে একটি একতলা [[পাঞ্জেগানা মসজিদ]] এবং ওযুখানা রয়েছে। এছাড়া, কলেজের ''গাঙ্গুলি ভবন''-এর নিচতলায় একটি ধর্মবিষয়ক পাঠাগার রয়েছে। সেখানে সকল ধর্মের পুস্তকাদি সংরক্ষিত রয়েছে।
==
ঢাকা হলি ক্রসের আদেশ অনুসারে [[ক্যাথলিক ফাদার]] কর্তৃক এটি পরিচালিত হয়। স্থাপনের পর থেকে এ পর্যন্ত ১০ জন পাদ্রী এই কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন।
১১২ ⟶ ১১৪ নং লাইন:
# হেমন্ত পিউস রোজারিও, ২০১২-বর্তমান
==
লেখাপড়ার পাশাপাশি নটর ডেম কলেজে শিক্ষা-সহায়ক কার্যক্রমকেও বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়। এ কারণে প্রতিবছর উচ্চ মাধ্যমিক পরিক্ষায় ভালো ফল অর্জনের পাশাপাশি দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় এ কলেজের ছাত্ররা বরাবরই ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করে আসছে।
===
নটর ডেম কলেজে বর্তমানে (২০১৭)
এই কলেজের ক্লাবসমূহ হলো:<ref name="NDCIntro">''নবীন বরণ ও ছাত্র-অভিভাবক নির্দেশিকা'', নটর ডেম কলেজ, ১৪ আগস্ট ২০০১ খ্রিস্টাব্দ, ঢাকা।</ref>
* '''নটর ডেম ডিবেটিং ক্লাব''' (প্রতিষ্ঠা : [[১৯৫৩]]; প্রতিষ্ঠাতা: ফাদার আর. ডব্লিউ. টিম সিএসসি)
১৪৪ ⟶ ১৪৬ নং লাইন:
* '''নটর ডেম লেখককুঞ্জ'''(প্রতিষ্ঠা : ২৯ [[জুলাই]], [[২০০১]])
* '''নটর ডেম ইংলিশ ক্লাব'''(প্রতিষ্ঠা : ১৯ [[অক্টোবর]], [[২০০৫]])
*
*
*
* '''নটর ডেম ফোটোগ্রাফি ক্লাব''' (প্রতিষ্ঠা: ২০১৭) ক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন ও বর্তমান মডারেটর হলেন কলেজটির জীববিজ্ঞানের সিনিয়র শিক্ষক মঈন উদ্দীন আহসান হাবীব।
*
== নটর ডেম অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন (এনডিএএ) ==▼
*
*
*
*
*
*
*
[[File:Notre Dame Alumni Association (NDAA) Logo by Mayeenul Islam.jpg|thumb|right
|নটর ডেম অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন (এনডিএএ)-এর লোগো (২০১২)]]
২০১১ খ্রিস্টাব্দের ৩০ জানুয়ারি যাত্রা শুরু করে ''নটর ডেম অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন'' সংক্ষেপে ''এনডিএএ''। অবশ্য নটর ডেমের প্রাক্তণ ছাত্ররা ''Old Boys'' কলেজের
==নটর ডেমের কৃতি শিক্ষার্থী==
১৬২ ⟶ ১৭২ নং লাইন:
* ড. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী - বাংলাদেশের সাবেক মাননীয় মন্ত্রী।
* চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী - বাংলাদেশের সাবেক মাননীয় মন্ত্রী।
* [[আইনুন নিশাত|ড. আইনুন নিশাত]] -এমিরেটাস
* [[মাহফুজ আনাম|ড. মাহফুজ আনাম]] - সম্পাদক, [[দ্য ডেইলি স্টার (বাংলাদেশ)|দি ডেইলি স্টার]]।
* [[ইয়াফেস ওসমান]] - স্থপতি, বাংলাদেশের মাননীয় মন্ত্রী।
১৮১ ⟶ ১৯১ নং লাইন:
== নটরডেম লিটারেসি স্কুল ==
[[File:ND Literacy School2 by Mayeenul Islamg|thumb|লিটারেসি স্কুল]]
নটরডেম কলেজের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত নয় এরকম একটি সেবামূলক উদ্যোগ হলো ''নটরডেম লিটারেসি স্কুল'', যা মূলত একটি নৈশ স্কুল। প্রকল্পটি নটরডেম কলেজের 'স্টুডেন্ট ওয়ার্কিং প্রোগ্রাম'-এর অংশ। ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দ থেকে এখানে চলছে কর্মজীবী এবং সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের শিক্ষাদান। সামাজিক সেবামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ফাদারদের সহায়তায় প্রতিষ্ঠিত হয় এই স্কুল। প্রথম দিকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ার সুযোগ থাকলেও পরবর্তিতে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত তা উন্নীত করা হয়। বর্তমানে (২০১২) প্রায় ৪৫০জন শিক্ষার্থী এখানে লেখাপড়া করছে। এখান থেকে পাশ করে অনেকে নটরডেম কলেজেও পড়ার মতো যোগ্যতাও অর্জন করে থাকে। মূলত নটরডেম কলেজের ছাত্ররাই স্বেচ্ছায় শিক্ষাদান করছেন এখানে। তবে নটরডেম কলেজ ছাড়াও পড়ান বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া অনেক শিক্ষকও। কলেজশিক্ষক, ছাত্র এবং বিভিন্ন অনুদান থেকেই এই প্রতিষ্ঠানটির পরিচালন-ব্যয় নির্বাহ করা হয়। শিক্ষার্থীদেরকে হীনমন্মতা থেকে মুক্ত রাখতে তাদের থেকেও সামান্য বেতন নেয়া হয়।<ref name="kk">''[http://www.kalerkantho.com/print_news.php?pub_no=394&cat_id=3&menu_id=82&news_type_id=1&index=12 নটরডেম লিটারেসি স্কুল: পড়ার আনন্দটাই এখানে বড় কথা]'', আহমদুল হাসান, দৈনিক কালের কণ্ঠ, ঢাকা থেকে প্রকাশিত। পরিদর্শনের তারিখ: ০৪ জানুয়ারি ২০১৩।</ref> এই স্কুলে রয়েছে মর্নিং শিফ্ট, ডে শিফ্ট ও ইভনিং শিফ্ট। এছাড়াও এই উদ্যোগের সাথে রয়েছে ''নটরডেম জাগরণী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিমিটেড'', ''নটরডেম ন্যাভিন সিক শেল্টার'', ''নটরডেম
== তথ্যসূত্র ==
|