ক্লাইড ওয়ালকট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্মাননা - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
পরিমার্জন
৫৫ নং লাইন:
| date = ১৯ ফেব্রুয়ারি
| year = ২০১৩
| source = http://www.cricketarchivecricinfo.com/Archiveci/Playerscontent/0player/811/81153211.html ক্রিকেটআর্কাইভক্রিকইনফো
}}
স্যার '''ক্লাইড লিওপড ওয়ালকট''', কেএ, জিসিএম ({{lang-en|Clyde Leopold Walcott}}; [[জন্ম]]: [[১৭ জানুয়ারি]], [[১৯২৬]] - [[মৃত্যু]]: [[২৬ আগস্ট]], [[২০০৬]]) [[বার্বাডোস|বার্বাডোসে]] জন্মগ্রহণকারী [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান]] [[ক্রিকেট|ক্রিকেটার]] ছিলেন। ''থ্রি ডব্লিউ'' নামে পরিচিত [[এভারটন উইকস]] এবং [[ফ্রাঙ্ক ওরেল|ফ্রাঙ্ক ওরেলের]] সাথে তাঁর নামটিও উচ্চারিত হতো। বৈশ্বিক পর্যায়ে তিনজনই অত্যন্ত সফল [[ব্যাটিং (ক্রিকেট)|ব্যাটসম্যানরূপে]] স্বীকৃত ছিলেন ও ১৮ মাসের ব্যবধানে আগস্ট, ১৯২৪ থেকে জানুয়ারি, ১৯২৬ পর্যন্ত সময়কালের মধ্যে বার্বাডোসের ব্রিজটাউনে স্বল্পদূরত্বে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ১৯৪৮ সালে [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে অনুষ্ঠিত [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] তাঁদের একযোগে অভিষেক ঘটে। ১৯৫০-এর দশকের মধ্যবর্তী সময়কালে বিশ্বের সেরা ব্যাটসম্যানরূপে পরিচিতি পেয়েছিলেন '''ক্লাইড ওয়ালকট'''।<ref>[http://www.lgiccrankings.com/test/batting/player-display.php?id=952&graph=ranking LG ratings graph for Walcott.]</ref> পরবর্তীতে [[ক্রিকেট]] থেকে [[অবসর]] নিয়ে [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল|আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলে]] প্রথম ইংরেজবিহীন ও অ-শ্বেতাঙ্গ সভাপতিরূপে ক্রিকেট প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করেন।
৬৭ নং লাইন:
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় ১৯৪২ সালে বার্বাডোসের পক্ষে সর্বপ্রথম খেলেন ১৬ বছর বয়সী ক্লাইড ওয়ালকট। ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৬ সালে প্রথম চমক দেখান তিনি। দীর্ঘক্ষণ [[উইকেট|উইকেটে]] অবস্থান করে বিদ্যালয়ের বন্ধু ফ্রাঙ্ক ওরেলকে সাথে নিয়ে ৪র্থ উইকেট জুটিতে ত্রিনিদাদের বিপক্ষে ৫৭৪ রান করেন। তিনি করেছিলেন ৩১৪* ও ফ্রাঙ্ক ওরেল ২৫৫*। এ রানের জুটিটি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে [[বিশ্বরেকর্ড]] যা অদ্যাবধি ওয়েস্ট ইন্ডিজের অনুকূলে রয়েছে।
 
জানুয়ারি, ১৯৪৮ সালে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষিক্ত হন ওয়ালকট।<ref>[http://statserver.cricket.org/db/ARCHIVE/1940S/1947-48/ENG_IN_WI/ENG_WI_T1_21-26JAN1948.html 1st Test]</ref> ব্রিজটাউনে [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ঐ টেস্ট ড্র হয়েছিল। দীর্ঘদেহী ওয়ালকট স্ট্রোকপ্লেয়ার হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। পিছনের পায়ে ভর রেখে দ্রুততার সাথে কাট, ড্রাইভ অথবা পুল শট মারতেন তিনি। প্রথম ১৫টি টেস্টে দলের পক্ষ হয়ে উইকেট-রক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছেন। পিঠের ব্যথাজনিত কারণে গ্লাভস বা দস্তানা নিয়ে পিছনে না দাঁড়াতে পারায় ব্যাটিংয়ে মনোনিবেশ ঘটান ও সফলকাম হন। ফিল্ডিংয়ে স্লিপ পজিশনেঅবস্থানে দাঁড়াতেন এবং মাঝে-মধ্যে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলারের ভূমিকায়ও অবতীর্ণ হতেন তিনি।
 
== অবসর পরবর্তী জীবন ==
{{টেস্ট ক্রিকেট ব্যাটিং গড়}}
২০০৬ সালে [[আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব|আর্সেনালের]] [[ফুটবলার]] [[থিও ওয়ালকট]] [[ইংল্যান্ড ফুটবল দল|ইংল্যান্ড ফুটবল দলে]] প্রথম মনোনীত হলে ব্যাপকভাবে গুঞ্জন রটিয়ে পড়ে যে স্যার ক্লাইড তাঁর চাচা।কাকা। [[দ্য সানডে টেলিগ্রাফ|দ্য সানডে টেলিগ্রাফে]] এ বিষয়ে একটি নিবন্ধে স্যার ক্লাইড বলেন যে, 'থিও ওয়ালকট তার আত্মীয় সম্পর্কীয় কেউ নন'।<ref>[http://www.telegraph.co.uk/news/worldnews/centralamericaandthecaribbean/barbados/1518340/Theo-who-Ive-never-heard-of-this-other-Walcott-says-Sir-Clyde.html Theo who? I've never heard of this other Walcott, says Sir Clyde], ''[[Sunday Telegraph]]'', 14 May 2006.</ref> ক্লাইড ওয়ালকট দু'টি [[আত্মজীবনী]] প্রকাশ করেন। ১৯৫৮ সালে 'আইল্যান্ড ক্রিকেটার্স' এবং ১৯৯৯ সালে 'সিক্সটি ইয়ার্স অন দ্য ব্যাকফুট'। ওয়ালকট ওয়েস্ট ইন্ডিজের ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্বপালনকালে প্রথিতযশা বোলার [[মাইকেল হোল্ডিং|মাইকেল হোল্ডিংয়ের]] অভিষেক ঘটেছিল। তাঁর মৃত্যুতে হোল্ডিং বলেন,<ref>[http://www.lastingtribute.co.uk/tribute/walcott/2561834 Tribute to Sir Clyde Walcott]</ref>
{{উক্তি|আরও একজন ভাল মানুষ পৃথিবী থেকে চলে গেলেন - তিনি শুধুমাত্র ওয়েস্ট ইন্ডিজের কীর্তিমান ব্যক্তি ছিলেন না; বরঞ্চ সমগ্র বিশ্বেরও কীর্তিমানদের একজন ছিলেন।|}}