এম হামিদুল্লাহ খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৩০ নং লাইন:
১৯৭০ খ্রিস্টাব্দের শেষ দিকে এম হামিদুল্লাহ খান পাকিস্তান বিমান বাহিনী ঘাঁটি ঢাকার সহকারী প্রভোস্ট মার্শাল (নিরাপত্তার দায়িত্ব) হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। ২৫ শে মার্চের রাত্রে গণহত্যা শুরু হলে তিনি স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রেরণা অনুভব করেন। এ সময় কবি বেগম সুফিয়া কামালের বাসায় তাঁর গতায়াত ছিল। মুক্তিযুদ্ধের প্রথম ভাগে বিহারের চাকুলিয়ায় সর্ববৃহৎ গেরিলা ট্রেনিং ক্যাম্পে প্রবাসী সরকারের সামরিক প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব করেন তিনি। অতঃপর স্বাধীনতা যুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর [[এম এ জি ওসমানী]] তাঁকে উত্তর ফ্রন্টে নিযুক্ত করেন যা ছিল ভারতের মেঘালয় রাজ্যের তেলঢালায় [[জিয়াউর রহমান|মেজর জিয়ার কমান্ড]] অধীন ১১ নং সেক্টর এবং জেডফোর্সের হেড কোর্য়াটার। হেডকোয়ার্টারে রিপোর্ট করার পর মেজর জিয়া তাঁকে বৃহত্তর রংপুর ও ময়মনসিংহ জেলার বিপরীতে মেঘালয়ের নদীবন্দরে স্থাপিত মানকাচর প্রথম সাব সেক্টরের অধিনায়ক নিযুক্ত করে দায়িত্ব দেন। হামিদুল্লাহ খান ঐ ঘাঁটি থেকে রংপুরের কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা এলাকায় অবস্থিত পাকিস্তান বাহিনীর ঘাটিতেঁ অভিযান পরিচালনা করেন। রৌমারি ও রাজিবপুর থানাধীন ৫৫০ বর্গমাইল মুক্ত এরাকার সুরক্ষা নিশ্চিত করার দায়িত্বও তাঁকে প্রদান করা হয়।<ref name="munshigonj.info"/>
অতঃপর ১১ নং সেক্টর এবং জেডফোর্সের অধিনায়ক [[জিয়াউর রহমান|মেজর জিয়ার রহমান]] তাঁকে ১১ নম্বর সেক্টরে 'সাব সেক্টর কমান্ডার' নিযুক্ত করেন। ১০ই
== রাজনৈতিক জীবন ==
|