হাতেম আলী খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
→‎শীর্ষ: বিষয়বস্তু যোগ
২১ নং লাইন:
| notableworks = | spouse = | partner = | children = | relatives = | influences = | influenced = | awards = | signature = | website = | portaldisp = }}
 
'''হাতেম আলী খান''' ([[জন্ম]]: [[১৯০৪]] - [[মৃত্যু]]: [[১৯৭৭]])''' একজন [https://bn.wikipedia.org/w/United_Front যুক্তফ্রন্ট] দলীয় রাজনীতিবিদ ও পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সাবেক কৃষকনেতা।সদস্য।
 
==জন্ম==
হাতেম খান ১৯০৪ সালের ২৪ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মভূমি ব্রিটিশ ভারতের বাংলা প্রদেশের টাঙ্গাইলে। তার পিতা নায়েব আলী খান ছিলেন স্থানীয় জমিদার। ১৯২০ সালে তিনি হেমনগর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পাশ করেন ও তার পরের বছর কলকাতার রিপন কলেজে ভর্তি হন। এই সময় তার সাথে [https://bn.wikipedia.org/w/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%20%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8 সূর্য সেন], [https://bn.wikipedia.org/w/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%80%20%E0%A6%A8%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B2%20%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE কাজী নজরুল ইসলাম] এবং অন্যান্য ব্যক্তিদের পরিচয় হয়। তিনি বাংলার অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করেন। ১৯২৪ সালে রিপন কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। জমিদারদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে তিনি সংগ্রাম শুরু করেন। তিনি সর্বহারা নামে একটি সাময়িকী প্রকাস করেন।তারপর তিনি দুই বা এর অধিক সাময়িকী প্রকাশ করেন, সাময়িকীর নাম ছিলো চাষী-মজুর ও দিন-মজুর। ১৯২৬ সালে বিএ এবং ১৯২৮ সালে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯২৭ সালে তিনি কারিমুন্নেসাকে বিয়ে করেন। তাদের ৬ জন সন্তান আছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://www.tangail.gov.bd/node/316720-প্রখ্যাত-ব্যক্তিত্ব |title=প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব |work=বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন | }}</ref>
২৪ নভেম্বর ১৯০৪ সালে টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর থানার বেলুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন হাতেম আলী খান।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://www.tangail.gov.bd/node/316720-প্রখ্যাত-ব্যক্তিত্ব |title=প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব |work=বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন | }}</ref>
 
==ইতিহাস==
তাঁর সংগ্রামী জীবনে তিনি একাধিক বার কারানির্যাতন ভোগ করেছেন। ১৯৩৩ সালে তিনি কলকাতা থেকে তিনি তার গ্রামে ফিরে আসেন। ১৯৪৬ সালে চলমান তেভাগা আন্দোলনে তিনি তার গ্রামে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। তিনি নিজ জেলা টাঙ্গাইল ছাড়াও রংপুর, দিনাজপুর, রায়পুর ও মুন্সীগঞ্জ অঞ্চলের তেভাগা সংগঠনে কাজ করেন নিষ্ঠার সাথে।
 
==শিক্ষাজীবন==
হেমনগর হাইস্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন (১৯২০)। এর পর কলিকাতায় রিপন কলেজে ভর্তি হন (১৯২১)। এবং উক্ত কলেজ থেকে আইএ পাশ করেন (১৯২৪)।কলিকাতা থেকে বিএ (১৯২৬), এবং এমএ (১৯২৮) পাশ করেন।
 
==কর্মজীবন==
কলিকাতা থেকে ‘সর্বহারা’ পত্রিকা প্রকাশ করেন। এরপর তিনি ‘চাষি-মজুর’, দিন-মজুর’ নামে দুইটি পত্রিকা প্রকাশ করেন। একই সঙ্গে তিনটি (বলরামপুর, নলিন ও ধূবলিয়া) হাইস্কুলের হেডমাস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন (১৯৪২)। ১৯৫০ সালের দাঙ্গায় হাজার হাজার মুসলিম আসাম, ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গ থেকে পূর্ব পাকিস্তানে প্রবেশ করে। হাতেম খান তাদের জন্য কাজ শুরু করেন। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে গোপালগঞ্জ থেকে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৭৬ সালে তিনি কেন্দ্রীয় কৃষক সমিতির চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন।
একই সঙ্গে তিনটি (বলরামপুর, নলিন ও ধূবলিয়া) হাইস্কুলের হেডমাস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন (১৯৪২)।
 
==মৃত্যু==