মোহাম্মদ ইব্রাহিম (চিকিৎসক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
তথ্যসূত্রের আর্কাইভ সংযোগ
৩৯ নং লাইন:
 
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
[[১৯৬৩]] সালে চিকিৎসা শাস্ত্রে বিশেষ অবদানের জন্য পাকিস্তান সরকার তাকে সিতারা-ই-খিদমত উপাধীতে ভূষিত করেন। চিকিৎসাবিদ্যায় অসাধারণ অবদানের জন্য [[১৯৭৮]] সালে দেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”<ref name="বাপি">{{বই উদ্ধৃতি |author=সানজিদা খান |editor=[[সিরাজুল ইসলাম]] |title=[[বাংলাপিডিয়া]] |url=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=জাতীয়_পুরস্কার |chapter=জাতীয় পুরস্কার: স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার |publisher=[[এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ]] |date=জানুয়ারি ২০০৩ |accessdate=: ০৯ অক্টোবর ২০১৭ |location=[[ঢাকা]] |isbn=984-32-0576-6 |page= |quote=স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার।}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2016/03/02/331138 |title=স্বাধীনতা পদকের অর্থমূল্য বাড়ছে |newspaper=কালেরকন্ঠ অনলাইন |date=২ মার্চ ২০১৬ |accessdate=: ২৫ অক্টোবর ২০১৭}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://www.ntvbd.com/bangladesh/43504/ |title=এবার স্বাধীনতা পদক পেলেন ১৬ ব্যক্তি ও সংস্থা |newspaper=এনটিভি অনলাইন |date=২৪ মার্চ ২০১৬ |accessdate=: ২৫ অক্টোবর ২০১৭}}</ref> হিসাবে পরিচিত “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয় তাকে।<ref name="স্বাপু">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=http://www.cabinet.gov.bd/site/view/all_independence_awardees|archiveurl=https://web.archive.org/web/20171201042150/http://www.cabinet.gov.bd/site/view/all_independence_awardees |archivedate=১ ডিসেম্বর ২০১৭ |title=স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের তালিকা |publisher=[[মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ]], [[বাংলাদেশ সরকার|গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার]] |date= |accessdate=: ০৯ অক্টোবর ২০১৭}}</ref> [[১৯৮৪]] সালে তিনি জাতীয় অধ্যাপক হন এবং দেশে তিনিই প্রথম চিকিৎসাবিদ যিনি এই মর্যাদা পান। [[১৯৮৫]] সালে [[বাংলা একাডেমী|বাংলা একাডেমীর]] ফেলো নির্বাচিত হন এবং একই বৎসর চিকিৎসা ও সমাজসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য মাহবুব আলী খান পুরস্কার লাভ করেন। [[১৯৮৬]] সালে জর্দানে অবস্থিত ইসলামিক একাডেমী অব সায়েন্সেস প্রতিষ্ঠায় উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য তাকে প্রতিষ্ঠাতা ফেলো নির্বাচিত করা হয়। অধ্যাপক মোহাম্মদ ইব্রাহিম [[১৯৮৬]] সালে চিকিৎসাবিজ্ঞান ও সমাজসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য কুমিল্লা ফাউন্ডেশনের স্বর্ণপদক লাভ করেন। [[১৯৮৭]] সালে খান বাহাদুর আহসানুল্লাহ স্মারক স্বর্ণপদক, [[১৯৮৯]] সালে ইসলামীক ফাউন্ডেশনের স্বর্ণপদক এবং [[১৯৯১]] সালে চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য মৌলানা আকরাম খাঁন স্মারক স্বর্ণপদক লাভ করেন।
 
== তথ্যসূত্র ==