কান্তনগর মন্দির: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
Ami.bangali 2ed (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৭ নং লাইন:
মন্দিরের উত্তর দিকের ভিত্তিবেদীর শিলালিপি থেকে জানা যায়, তৎকালীন দিনাজপুরের মহারাজা জমিদার প্রাণনাথ রায় তাঁর শেষ বয়সে মন্দিরের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। [[১৭২২]] খ্রিস্টাব্দে তাঁর মৃত্যুর পরে তাঁর শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী তাঁর পোষ্যপুত্র মহারাজা রামনাথ রায় [[১৭৫২]] খ্রিস্টাব্দে মন্দিরটির নির্মাণ কাজ শেষ করেন। শুরুতে মন্দিরের চূড়ার উচ্চতা ছিলো ৭০ ফুট। [[১৮৯৭]] খ্রিস্টাব্দে মন্দিরটি [[ভূমিকম্প|ভূমিকম্পের]] কবলে পড়লে এর চূড়াগুলো ভেঙে যায়। মহারাজা গিরিজানাথ মন্দিরের ব্যাপক সংস্কার করলেও মন্দিরের চূড়াগুলো আর সংস্কার করা হয়নি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://ittefaq.com.bd/content/2010/02/27/news0617.htm |title=The Daily Ittefaq |publisher=Ittefaq.com.bd |date=February 27, 2010 |accessdate=2010-03-01}}</ref>
 
==ভাস্কর্য==
==অবকাঠামো==
মন্দিরের বাইরের দেয়াল জুড়ে পোড়ামাটির ফলকে লেখা রয়েছে [[রামায়ণ]], [[মহাভারত]] এবং বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী। পুরো মন্দিরে প্রায় ১৫,০০০-এর মতো টেরাকোটা টালি রয়েছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |title=তিন তরুনের কান্তজী উদ্ধার |author=মামুন আব্দুল্লাহ |format=প্রিন্ট |agency= |newspaper=দৈনিক প্রথম আলো |publisher= |location=ঢাকা |date=মে ৩০, ২০০৩ খ্রিস্টাব্দ |page=২৫ |pages= |at= |accessdate=জুন ১৯, ২০১০ খ্রিস্টাব্দ |language=বাংলা}}</ref> উপরের দিকে তিন ধাপে উঠে গেছে মন্দিরটি। মন্দিরের চারদিকের সবগুলো খিলান দিয়েই ভেতরের দেবমূর্তি দেখা যায়। মন্দির প্রাঙ্গণ আয়তাকার হলেও, পাথরের ভিত্তির উপরে দাঁড়ানো ৫০ফুট উচ্চতার মন্দিরটি বর্গাকার। নিচতলার সব প্রবেশপথে বহু খাঁজযুক্ত খিলান রয়েছে। দুটো ইটের স্তম্ভ দিয়ে খিলানগুলো আলাদা করা হয়েছে, স্তম্ভ দুটো খুবই সুন্দর এবং সমৃদ্ধ অলংকরণযুক্ত। মন্দিরের পশ্চিম দিকের দ্বিতীয় বারান্দা থেকে সিঁড়ি উপরের দিকে উঠে গেছে। মন্দিরের নিচতলায় ২১টি এবং দ্বিতীয় তলায় ২৭টি দরজা-খিলান রয়েছে, তবে তৃতীয় তলায় রয়েছে মাত্র ৩টি করে।
 
৫৫ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দু মন্দির]]
[[বিষয়শ্রেণী:রংপুর বিভাগের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা]]
[[বিষয়শ্রেণী:মুঘলবাংলার মন্দির স্থাপত্য]]