ফ্রাঙ্ক ওরেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
৫৪ নং লাইন:
| catches/stumpings2 = 139/–
| source = http://www.cricketarchive.co.uk/Archive/Players/0/821/821.html ক্রিকেটআর্কাইভ
| date = ১১ আগস্টজুলাই
| year = ২০১৭২০১৪
}}
 
৬১ নং লাইন:
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
১৯৪৭ সালে তাঁর মা নিউইয়র্কে স্থানান্তরিত হন ও বাবা অধিকাংশ সময়ই সমুদ্রে অতিবাহিত করেন। ফলে ওরেল জামাইকায় চলে যান। ১৯৪১ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত [[Barbados national cricket team|বার্বাডোসের]] পক্ষে খেলেন। ১৯৪৩-৪৪ মৌসুমে ত্রিনিদাদের বিপক্ষে খেলায় [[জন গডার্ড|জন গডার্ডের]] সাথে চতুর্থ উইকেটে জুটি গড়ে ৪০৪ মিনিটে তাঁরা অপরাজিত ৫০২ রান তুলেন।<ref>[http://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/17/17413.html Barbados v Trinidad 1943-44]</ref> এরপর ১৯৪৭ থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত [[Jamaica national cricket team|জ্যামাইকার]] সদস্য হন।
। ১৯৪৩-৪৪ মৌসুমে ত্রিনিদাদের বিপক্ষে খেলায় [[জন গডার্ড|জন গডার্ডের]] সাথে চতুর্থ উইকেটে জুটি গড়ে ৪০৪ মিনিটে তাঁরা অপরাজিত ৫০২ রান তুলেন।<ref>[http://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/17/17413.html Barbados v Trinidad 1943-44]</ref> এরপর ১৯৪৭ থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত [[Jamaica national cricket team|জ্যামাইকার]] সদস্য হন।
 
১৯৪৭-৪৮ মৌসুমে [[গাবি অ্যালেন|গাবি অ্যালেনের]] [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে তিনি তাঁর প্রথম [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অভিষিক্ত হন। এ সিরিজ শেষে তিনি ইংল্যান্ডের ল্যাঙ্কাশায়ারে আবাস গড়েন ও [[ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়|ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে]] অর্থনীতি বিষয়ে পড়াশোনা করতে থাকেন ফ্রাঙ্ক ওরেল। পাশাপাশি সেন্ট্রাল ল্যাঙ্কাশায়ার লীগে র‌্যাডক্লিফের হয়ে খেলেন। ১৯৫০ সালে [[ট্রেন্ট ব্রিজ|ট্রেন্ট ব্রিজে]] অনুষ্ঠিত টেস্টে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি তাঁর সর্বোচ্চ ২৬১ রান সংগ্রহ করেন।
৭৬ ⟶ ৭৫ নং লাইন:
১৯৫১ সালের শুরুতে ওরেলকে [[উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক|উইজডেন]] কর্তৃক অন্যতম [[উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার|বর্ষসেরা ক্রিকেটার]] মনোনীত করা হয়। ১৯৫০ সালের সাফল্যের প্রেক্ষিতে তাঁকে এ [[পুরস্কার|পুরস্কারে]] ভূষিত করা হয়। তাঁর সাথে অন্য চারজন হচ্ছেন - ওয়েস্ট ইন্ডিজের [[সনি রামাদিন]], [[আল্ফ ভ্যালেন্টাইন]], [[এভারটন উইকস]] এবং ইংল্যান্ডের [[গডফ্রে ইভান্স]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.cricketarchive.com/Archive/Players/Overall/Wisden_Cricketers_of_the_Year.html |title=Wisden Cricketers of the Year |accessdate=2009-02-21 |publisher=CricketArchive|language=en}}</ref>
 
১৯৬০-৬১ মৌসুম থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ-[[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] মধ্যকার টেস্ট সিরিজের বিজয়ী দলকে [[ফ্রাঙ্ক ওরেল ট্রফি]] [[পুরস্কার]] হিসেবে প্রদান করা হয় যা তাঁর নাম অনুসারে রাখা হয়েছে।<ref>[http://news.google.com/newspapers?id=QUw1AAAAIBAJ&sjid=CaYLAAAAIBAJ&pg=4678,5320144&dq=worrell+bradman&hl=en Report announcing the Frank Worrell Trophy, ''Glasgow Herald'', 10 February 1961.]</ref> স্যার [[Alexander Bustamante|আলেকজান্ডার বাস্তামান্তে]] কর্তৃক ১৯৬২ থেকে ১৯৬৪ মেয়াদে জামাইকার সিনেট সদস্য হন। [[University of the West Indies|ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের]] (ত্রিনিদাদ বিভাগ) ডিনেরও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর সেন্ট অগাস্টিনে অবস্থিত ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের বর্তমান নামকরণ হয় [[Sir Frank Worrell Memorial Ground|স্যার ফ্রাঙ্ক ওরেল মেমোরিয়াল গ্রাউন্ড]]।<ref name="ci">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.espncricinfo.com/westindies/content/ground/59488.html |title= West Indies / Grounds: Sir Frank Worrell Memorial Ground |publisher=[[ESPNcricinfo]] |accessdate=19 December 2012|language=en}}</ref> বার্বাডোসের বিশ্ববিদ্যালয়ের কেভ হিল ক্যাম্পাসে অবস্থিত একটি আবাসিক ছাত্রাবাস তাঁর সম্মানে রাখা হয়েছে। ১৯৬৩ সালে ক্যারিবীয় সাংবাদিক আর্নেস্ট আইটল ফ্রাঙ্ক ওরেলের জীবনী লেখেন।

'থ্রি ডব্লিউজ' নামে খ্যাত এভারটন উইকস, ফ্রাঙ্ক ওরেল ও ক্লাইড ওয়ালকটের সম্মানার্থে বার্বাডোস ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃপক্ষ [[কেনসিংটন ওভাল|কেনসিংটন ওভালের]] একটি স্ট্যান্ডের নামকরণ করে।<ref name="Kensington Oval">{{cite web|url=http://www.windiescricket.com/index.cfm?objectID=F9A6753B-AB6E-6075-3799A74F05BAF425&pageid=F9C32BF9-A4DF-8F0B-FC9BD4F222A74A82|title=Kensington Oval | publisher= West Indies Cricket Board | accessdate= 2010-06-29}}</ref>

১৯৬৪ সালে ক্রিকেটে মূল্যবান অবদান রাখার দরুন ওরেলকে [[Knight Bachelor|নাইট]] উপাধিতে ভূষিত করা হয়। ২০০৭ সালে ওরেলের মৃত্যুর ৪০তম বার্ষিকীতে স্যার ফ্রাঙ্ক ওরেল মেমোরিয়াল কমিটি গঠন করা হয়। ঐদিনই ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত [[২০০৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের]] উদ্বোধনী খেলায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তান]] অংশগ্রহণ করেছিল। ২০০৯ সালে ত্রিনিদাদ ও টোবাগোয় স্যার ফ্রাঙ্ক ওরেল মেমোরিয়াল ব্লাড ড্রাইভ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ৭৪ বছর বয়সী নরি কন্ট্রাক্টর এর উদ্বোধন করেছিলেন।<ref>[http://www.mid-day.com/sports/2012/mar/200312-sports-50-years-on-Nari-recalls-near-fatal-blow.htm Clayton Murzello, "50 years on, Nari recalls near fatal blow",] ''Mid-Day'', 20 March 2012.</ref> ১৯৬২ সালে কন্ট্রাক্টরকে বাঁচাতে তাঁর অবদানের কথা স্বীকার করে [[বাংলা ক্রিকেট দল|বাংলা ক্রিকেট সংস্থা]] সাংবার্ষিকভাবে ঐ দিনে রক্ত সংগ্রহ কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।<ref>[http://www.indianexpress.com/news/ali-bacher-signatory-for-cab-blood-donation-camp/573355/ "Ali Bacher signatory for CAB blood donation camp",] ''The Indian Express'', 30 January 2010.</ref> এছাড়াও ঐদিনকে ভারতের পশ্চিমবাংলায় ‘স্যার ফ্রাঙ্ক ওরেল দিবস’ হিসেবে রাজ্যে পালন করা হয়।
 
== দেহাবসান ==
১০২ ⟶ ১০৫ নং লাইন:
{{S-start}}
{{succession box |
before=[[Gerry Alexander|গ্যারিজেরি আলেকজান্ডার]] |
title=[[West Indian national cricket captains#Test match captains|ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট ক্রিকেট অধিনায়ক]] |
years=১৯৬০/৬১-১৯৬৩ |