ইসলামে নারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
কপিরাইটীং
→‎সাক্ষী: পরিষ্কারকরণ
৩২ নং লাইন:
মুসলমানদের কাছে তাঁদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ [[কোরআন শরীফ|কোরআনের]] পরই নির্দেশনার জন্য মূল্যবান যে উৎস, তা হচ্ছে [[হাদিস|হাদিসগ্রন্থ]]।
 
{{cquote|"আবূ সা‘ঈদ খুদরী (রাঃ) সূত্রে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নারীদের সাক্ষ্য কি পুরুষদের সাক্ষ্যের অর্ধেক নয়? উপস্থিতরা বলল, অবশ্যই অর্ধেক। তিনি বলেন, এটা নারীদের জ্ঞানের ত্রুটির কারণেই। (৩০৪)" (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৪৬৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২৪৮২)<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=https://www.hadithbd.com/show.php?BookID=12&HadithNo=+2658|title=পরিচ্ছদঃ ৫২/১২. স্ত্রী লোকের সাক্ষ্যদান।|last=|first=|date=|website=বাংলা হাদিস|publisher=Rokon-ul-Haque|access-date=৬ ডিসেম্বর ২০১৭}}</ref>}}
 
হযরত [[আবু হুরায়রা]] (রাঃ) সর্বাধিক ৫৩৭৪ টি হাদিস বর্ণনা করেছেন। আর তাঁর বর্ণিত হাদিস সমূহ শুধুমাত্র তাঁর একক স্বাক্ষীর ওপরেই বিশুদ্ধতার সকল বিবেচনায় উত্তীর্ণ।<ref name="সোলায়মান">{{বই উদ্ধৃতি|title=সহীহ মুসলিম শরীফ [১ম হইতে 8ম খন্ড এক ভলিয়মে সমাপ্ত] অণুবাদ: শায়খুল হাদিস মাওলানা মোহাম্মদ আজীজুল হক |publisher=আলহাজ্ব মোঃ সোলায়মান চৌধুরী, একুশে বই মেলা| year=২০০৭ সন| pages=১১০০ পাতা}}</ref> আবার হাদিসগ্রন্থ সমূহের মধ্যে হযরত [[আয়েশা]] (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসের সংখ্যা ২২১০ টি। যা সাহাবায়ে কেরামদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। তিনি একজন নারী। আর তাঁর বর্ণিত হাদিস সমূহও শুধুমাত্র তাঁর একক সাক্ষ্যের ওপরেই বিশুদ্ধতার সকল বিবেচনায় উত্তীর্ণ।<ref name="সোলায়মান" />এক্ষেত্রে নারী-পুরুষে কোনো পার্থক্য নেই। ঘটনার প্রকৃতি ও ভূমিকা ঠিক থাকলে, ইসলামে একজন নারী সাক্ষীই যথেষ্ট। ইসলামী আইনশাস্ত্রবিদেরা অনেকেই এ ব্যাপারে একমত {{তথ্যসূত্র প্রয়োজন|date=৬ ডিসেম্বর}}, যে চাঁদ দেখার ব্যপারে একজন বিশ্বাসী নারীর সাক্ষীই যথেষ্ট। তবে, ঘটনার প্রকৃতি এবং ভূমিকা বদলে গেলে সাক্ষীর ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের পার্থক্য সৃষ্টি হয়ে যায়।