মণীন্দ্রনাথ নায়েক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পাতা লিংক
বানান
২ নং লাইন:
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
মণীন্দ্রনাথ নায়েক [[চন্দননগর|চন্দননগরে]], [[হুগলী জেলা]]<nowiki/>য় মামা রাজেন্দ্রনাথ নন্ডীরনন্দীর বাড়ি জন্মগ্রহন করেন। তিনিই ছিলেন চন্দনগরের প্রথম সায়েন্স স্নাতক। ১৯১৩ সালে [[স্কটিশ চার্চ কলেজ, কলকাতা]] থেকে বি এসসি পাশ করেন। বিপ্লবী সংগঠনের সাথে যোগাযোগ আছে এই সন্দেহে পুলিশ রিপোর্টের ফলে [[প্রেসিডেন্সী কলেজ, কলকাতা|প্রেসিডেন্সী কলেজে]] এম এসিএসসি তে ভর্তি হতে পারেননি।
 
== বিপ্লবী কর্মকান্ড ==
মণীন্দ্রনাথ মানিকতলা বোমা মামলার আগেই নিজে নারকেলের খোলায় বোমা তোইরিবানানো করা শিকেছিলেনশিখেছিলেন স্থানীয় ডাক্তার নগেন ঘোশেরঘোষের কাহকাছ থেকে। পরে কলিকাতায় [[রিপন কলেজ|রিপন কলেজের]] রসায়নের অধ্যাপক সুরেশ চন্দ্র দত্তের কাছে উন্নত মানের বোমা তৈরির কৌশল শেখেন। বিপ্লবী [[রাসবিহারী বসু]] তার তোইরিতৈরী বোমা [[লাহোর]], [[দিল্লী]] ও মীরাটে পাঠান। বড়লাট হার্ডিংসকে যে বোমাটি ছুড়েছিলেন [[বসন্ত বিশ্বাস]] সেটি তারই তৈরী। মণীন্দ্রনাথ চন্দনগরে ফরাসী উপনিবেশের বাসিন্দা হুয়ায়হওয়ায় ব্রিটিশ পুলিশ তাকে কনদিনইকোনদিনই ধরতে পারেনি। টানা পাঁচ বছর তিনি শহরের বাইরে যাননি। রাজাবাজারে অমৃতলাল হাজরাকে তিনি বোমা তোইরিতেতৈরিতে সহায়তা করতেন। অমৃতলাল ধরা পড়লেও তিনি অল্পের জন্যে পালিয়ে যান। রোডারডা কোম্পানীর অস্ত্র লুঠ হলে তার দাইয়িত্বদায়িত্ব পড়ে সেগুলি গোপনে লিকিয়েলুকিয়ে রাখার।
 
== সামাজিক কাজ ==
১৯১৯ সালে ফ্রেঞ্চ ইন্ডিয়া লেজিসলেটিভ এসেম্বলির সদস্য নির্বাচিত হন ও পরের বচর অধিবেশনে যোহহ দিতে [[পন্ডিচেরী]] যান। এই সময় ঋষি [[অরবিন্দ ঘোষ]] র সাথে তার ঘণিষ্ঠতা হয়। অরবিন্দ [[মতিলাল রায়]]<nowiki/>কে যে বিপ্লুও পত্রাবলী লেখেন তা অনুবাদ করতেন মণিন্দ্রনাথ। [[প্রবর্তক সংঘ]] <nowiki/>র উন্নয়নমূলক কাজে দীর্ঘদিন যুক্ত ছিলেন তিনি। কলকাতায় প্রতিষ্ঠানের কাজকর্ম দেখা ও প্রবর্তক পত্রিকা সম্পাদমাসম্পাদনা করতেন তিনি।
 
== তথ্যসূত্র ==