মণীন্দ্রনাথ নায়েক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
জীবন কাহিণী যুক্ত হচ্ছে
জীবনী যোগ হল
৫ নং লাইন:
 
== বিপ্লবী কর্মকান্ড ==
মণীন্দ্রনাথ মানিকতলা বোমা মামলার আগেই নিজে নারকেলের খোলায় বোমা তোইরি করা শিকেছিলেন স্থানীয় ডাক্তার নগেন ঘোশের কাহ থেকে। পরে কলিকাতায় রপিন কলেজের রসায়নের অধ্যাপক সুরেশ চন্দ্র দত্তের কাছে উন্নত মানের বোমা তৈরির কৌশল শেখেন। বিপ্লবী রাসবিহারী বসু তার তোইরি বোমাই লাহোর, দিল্লী ও মীরাটে পাঠান। বড়লাট হার্ডিংসকে যে বোমাটি ছুড়েছিলেন বসন্ত বিশ্বাস সেটি তারই তৈরী। মণীন্দ্রনাথ চন্দনগরে ফরাসী উপনিবেশের বাসিন্দা হুয়ায় পুলিশ তাকে কনদিনই ধরতে পারেনি। টানা পাঁচ বছর তিনি শহরের বাইরে যাননি। রাজাবাজারে অমৃতলাল হাজরাকে তিনি বোমা তোইরিতে সহায়তা করতেন। অমৃতলাল ধরা পড়লেও তিনি অল্পের জন্যে পালিয়ে যান। রোডা অস্ত্র লুঠ হলে তার দাইয়িত্ব পড়ে সেগুলি গোপনে লিকিয়ে রাখার।
 
== সামাজিক কাজ ==
১৯১৯ সালে ফ্রেঞ্চ ইন্ডিয়া লেজিসলেটিভ এসেম্বলির সদস্য নির্বাচিত হন ও পরের বচর অধিবেশনে যোহহ দিতে পন্ডিচেরী যান। এই সময় ঋষি অরবিন্দের সাথে তার ঘণিষ্ঠতা হয়। অরবিন্দ মতিলাল রায়কে যে বিপ্লুও পত্রাবলী লেখেন তা অনুবাদ করতেন মণিন্দ্রনাথ। প্রবর্তক সঙ্ঘের উন্নয়নমূলক কাজে দীর্ঘদিন যুক্ত ছিলেন তিনি। কলকাতায় প্রতিষ্ঠানের কাজকর্ম দেখা ও প্রবর্তক পত্রিকা সম্পাদমা করতেন তিনি
 
== তথ্যসূত্র ==