মতিলাল রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৩ নং লাইন:
 
== বিপ্লবী আন্দোলনে ==
মতিলাল রায়ের বাড়ি ছিল অগ্নিযুগের বিপ্লবীদের আশ্রয়স্থল ও তিনি ছিলেন তাদের অন্যতম পরামর্শদাতা। বিপ্লবী শহীদ [[কানাইলাল দত্ত]] থেকে শুরু করে [[রাসবিহারী বসু]], [[শ্রীশচন্দ্র ঘোষ]] প্রমুখ তার কাছে নিয়মিত আসতেন। ফরাসী অধিকৃত চন্দননগরে ব্রিটিশ পুলিশের বাধা নিষেধ ছিল। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বহু বিপ্লবী মতিলালের গৃহে আশ্রয় নিতেন। ঋষি [[অরবিন্দ ঘোষ]] ১৯১০ সালে তার কাছে আত্মগোপন করে ছিলেন। এসময় তাকে ভক্তি, কর্ম, মহাযোগে দীক্ষিত করেন মতিলাল। বিশ্বাসঘাতক নরেন গোঁসাইকে হত্যার জন্যে আগ্নেয়াস্ত্র জোগাড় করে কানাইলালকে পাঠান মতিলাল। [[বারীন্দ্রকুমার ঘোষ|বারীন্দ্রকুমার ঘোষে]]<nowiki/>র দল ভেঙ্গে গেলেও [[শ্রীশ চন্দ্র ঘোষ|শ্রীশচন্দ্র ঘোষ]], অমর চট্টোপাধ্যায় ও বাবুরাম পরাকরের সাহায্যে বিপ্লবী সংগঠনের কাজ এগিয়ে নিয়ে যান তিনি<ref name=":1">{{বই উদ্ধৃতি|title=জেলে ত্রিশ বছর ও পাক ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম|last=ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী (মহারাজ)|first=|publisher=মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ স্মৃতি রক্ষা কমিটি|year=১৯৮১|isbn=|location=কলকাতা|pages=৩২৭, ৩২৮}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=আমি রাসবিহারীকে দেখেছি|last=নারায়ন সান্যাল|first=|publisher=করুনা প্রকাশনী|year=১৯৭৯|isbn=|location=কলকাতা|pages=৬৯}}</ref>।
 
== প্রবর্তক সংঘ ==
৩০ নং লাইন:
 
== সমাজসেবা ==
সংঘ ও জাতিকে স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে প্রবর্তক ট্রাস্ট গঠন। এই ট্রাস্টের পরিচালনায় গ্রন্থাগার, পাঠশালা, বেসিক স্কুল, ছাত্র ছাত্রী আবাস, বৃদ্ধাশ্রম, মহিলা সদন, প্রকাশনা সংস্থা, সমবায়, ছাপাখানা-সংক্রান্ত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, জুট মিল ইত্যাদি স্থাপিত হয়। সংঘের মুখপত্র প্রবর্তক পত্রিকা সম্পাদনা করতেন অপর এক প্রবীন বিপ্লবী [[মণীন্দ্রনাথ নায়েক]]।
[[চিত্র:Prabartak_Sangha.jpg|থাম্ব|প্রবর্তক সংঘ গ্রন্থাগার]]