চিলারায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Tawhid Zubaer (আলোচনা | অবদান) →রাজ অভিষেক: বানান ঠিক করা হয়েছে ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা |
Tawhid Zubaer (আলোচনা | অবদান) →গৌড় রাজ্য আক্রমণ: বানান ঠিক করা হয়েছে ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা |
||
৩৬ নং লাইন:
নরনারায়ন সিংহাসনে বসে পিতৃ রাজ্য বিস্তার করার কল্পনা করেন। চিলারায়ের সাহায্যে নরনারায়ন রাজ্য বিস্তার করতে সক্ষম হয়। ১৫৬৩ সনের জুন মাসে চিলারায় আহোমের রাজধানী গড়গাঁও দখল করে। তিনি কাছাড় আক্রমণ করে রাজধানী মাইবং দখল কর। ফলস্বরুপ কছাড়ী রাজা কোচ রাজ্যের বশ্যতা স্বীকার করেন। কাছাড় জয় করে তিনি মণিপুর, শ্রী হট্ট, খাইরাম,চট্টগ্রাম, ডিমরুয়া ইত্যাদি রাজ্য জয় করেন। জয়ন্তীয়া রাজা, ত্রিপুরার রাজা ও সিলেটের রাজা তাঁর সৈন্যের হাতে মৃত্যুবরন করেন।
==গৌড় রাজ্য আক্রমণ==
গৌড় রাজ্য আক্রমণের সময় চিলারায় বন্দী হন। কিন্তু তাঁর ব্যবহারে পরিতুষ্ট
==বৈষ্ণব ধর্ম প্রচার==
চিলারায় ও নরনারায়ন শৈব ভক্ত ছিলেন। তাঁরা শিব-পার্বতীকে আরাধনা করার জন্য অসংখ্যা মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। কিন্তু চিলারায় [[শ্রীমন্ত শঙ্করদেব|মহাপুরুষ শংকরদেবের]] সান্নিধ্যে আসার পর শংকরদেব প্রচারিত বৈষ্ণব ধর্মের প্রতি মোহিত হন। অবশেষে নরনারায়ন মহাপুরুষ শংকরদেবের গুন পাণ্ডিত্যে মুগ্ধ হন ও রাজসভায় পণ্ডিতের স্থান দেন। চিলারায় পরিবার সহ বৈষ্ণব ধর্ম গ্রহণ করেন। মহাপুরুষ শ্রীমন্ত শংকরদেব চিলারায় ও নরনারায়নের সহযোগীতায় বৈষ্ণব ধর্ম প্রচার করেন।
|