নিকোলা টেসলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৮২ নং লাইন:
এই পরীক্ষা শুরু হয়েছিল ১৮৯৪ সাল থেকে। তিনি তার গবেষণাগারে পূর্ববর্তী নষ্ট ফিল্ম এর মধ্যে দেখেন এবং সেখানে তিনি অনুসন্ধানের মাধ্যমে প্রদীপ্ত রশ্মি দেখতে পান।(পরে তা রঞ্জন রশ্মি বা এক্সরে রশ্মি নামে )পরিচিত হয়।তার প্রাথমিক পরীক্ষাগুলো ছিল ক্রুক এর টিউব এবং ঠাণ্ডা ক্যাথোডের বিছিন্ন তড়িৎ এর সাথে।কিছুদিনের মধ্যেই টেসলার সকল গবেষণা, মডেল, ডাটা ছবিসহ ৫০০০০ ডলারের জিনিস ৫ম এভেনিউর গবেষণাগার থেকে হারিয়ে যায়।১৮৯৫ সালের মার্চে দ্যা নিউইয়র্ক টাইমে নিকোলা টেসলা বলেন যে,আমি খুব দুঃখিত । আমি কি করতে পারি। তিনি মার্ক টোয়েন এর সাথে টিউব নিয়ে কাজ করার সময় একই বছরের ডিসেম্বর মাসে এক্সরের ছবি তুলেন। ক্যামেরার লেন্সের একমাত্র জিনিস যা বুঝা গিয়েছিল তা হল ইস্ক্রু।১৮৯৬ সালের মার্চ মাসে উইলহম রন্তেজন এক্সরে এবং এক্সরের ছবি আবিস্কার করেন। টেসলা গবেষণা এক্সরে,এক্সরের ছবি এবং উচ্চ শক্তি নিয়ে করতে থাকেন।তিনি নিজে এর ডিজাইন করেন যার আউটপুট হিসাব টেসলা কয়েল।তার গবেষণাতে তিনি এক্সরে রশ্মি,বর্তনী তৈরি করেন এবং তার যন্ত্রপাতি দারা রন্তেজন চাইতে শক্তিশালী এক্সরে রশ্মি এবং ছবি বানান। টেসলা একসাথে এক্সরে রশ্মি,বর্তনী নিয়ে কাজ করার সময় একটি বিপদজনক জিনিস লক্ষ্য করেন।তিনি তার প্রথম যেসব অজানা পরীক্ষা করেছিলেন, তিনি চামড়ার ক্ষতি হবার কথা বলেছিলেন।তিনি বিশ্বাস করতেন চামড়ার ক্ষতি এক্সরে রশ্মির জন্য নয়, কিন্তু ওজন চামড়ার উপর প্রভাব ফেলে এবং নাইট্রাস এসিড ক্ষুদ্র প্রভাব ফেলে। টেসলা ভুলবশত বিশ্বাস করেছিল যে,রঞ্জন রশ্মি অনুদৈর্ঘ্য রশ্মি।যদিও সেটা ছিল প্লাসমা দৈর্ঘ্য।এই প্লাসমা দৈর্ঘ্য চুম্বকীয় ক্ষেত্রের মধ্যে ঘটে থাকে।১৯৩৪ সালের ১১ জুলাই নিউইয়র্ক হিরালড টারবাইন এ টেসলার একটি অনুছেদ প্রকাশ করা হয়।সেখানে তিনি পুনরায় বলেন যে,পরীক্ষা যখন একটি মাত্র শূন্য ইলেক্ট্রোড এর মধ্যে হয়,তখন একটি অংশ ক্যাথোডে ভেঙে যেতে পারে,টিউবকে অতিক্রম করতে পারে এবং ভৌতভাবে আঘাত করতে পারে।তিনি অনুভব করেন যে,এটি দেহের মধ্যে দিয়ে যেভাবে প্রবেশ করে ঠিক সেই পথ দিয়েই বের হতে পারে।এটিকে তড়িৎ বন্ধুক বলে।এটি ধাতব কামড় নামেও পরিচিত।এই কণাগুলোর বল একসাথে ভ্রমন করবে।
<pre></pre>
===রেডিও===
 
রেডিও তরঙ্গ দারা সংক্রমন এর সম্ভাবনা বিষয়ক টেসলার তত্ত্ব নিয়ে ১৮৯৩ সালে সেন্ট লুইসে,মিসরিতে ফ্রাঙ্কলিন ইনস্টিটিউট এ আলোচনা করা হয়। টেসলার গবেষণা এবং নীতি অনেক কিছুই সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। রেডিওর উন্নতিতে ব্যবহা্রকৃত অনেক যন্ত্রপাতি যেমন টেসলা কয়েল ব্যবহার করা হয়।
১০৭ ⟶ ১০৮ নং লাইন:
===নোবেল প্রাইজের গুজব===
 
১৯১৫ সালের ৬-ই নভেম্বর রয়টার্স খবর সংস্হা লন্ডন থেকে খবর দেয় যে, ১৯১৫ সালের পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার পাবেন থমাস এডিসন এবং নিকোলা টেসলা।...
 
== তথ্যসূত্র ==