হটু বিদ্যালঙ্কার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পাতা লিংক
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২ নং লাইন:
 
==প্রারম্ভিক জীবন==
হটু বিদ্যালঙ্কার [[বর্ধমান জেলা]]র কলাইঝুটি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতাওপিতা নারায়ন দাসও শাস্ত্রে সুপণ্ডিত ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=https://www.ebanglalibrary.com/%E0%A7%A7%E0%A7%A8-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%93-%E0%A6%AA%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9C/|title=শিক্ষা ও পণ্ডিতসমাজ|last=|first=|date=|website=|publisher=|access-date=৩০ নভেম্বর, ২০১৭}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://archive.prothom-alo.com/print/news/285268|title=প্রেক্ষিত উনিশ শতক|last=আবু সাঈদ|first=|date=|website=|publisher=|access-date=৩০ নভেম্বর, ২০১৭}}</ref>
 
==কৃতিত্ব==
পিতার মৃত্যুর পর শ্রাদ্ধাদি সম্পন্ন করে তিনি গুরুগৃহে ফিরে যান। [[ব্যাকরণ]] পাঠ শেষে তিনি সারগ্রাম নিবাসী আচার্য গোকুলানন্দ তর্কালঙ্কার এর কাছে সাহিত্য ছাড়াও চরক সুশ্রুত ইত্যাদি চিকিৎসা শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। তার কাছে বহু চিকিৎসক আসতেন [[চিকিৎসা বিজ্ঞান|চিকিৎসা]]<nowiki/>বিদ্যা গ্রহনের জন্যে। তদানীন্তন যুগে একজন মহিলা হয়েও পুরুষ ছাত্রদের শিক্ষাদান করে সমাজে সাহসিকতার পরিচয় দেন। তিনি পুরুষদের মত মস্তক মুন্ডন, শিখা ধারন ও উত্তরীয় পরতেন। সংস্কৃত ব্যাকরণ, কাব্য, স্মৃতি ও নব্যান্যায়ে তিনি বিশেষ পারদর্শিতা লাভ করে বারাণসীতে এক চতুষ্পাঠী স্থাপন করেছিলেন। হটু বিদ্যালঙ্কার আজীবন অবিবাহিতা ছিলেন। সমগ্র জীবন জ্ঞান ও চিকিৎসা বিদ্যার আরাধনা করেছেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|last=প্রথম খন্ড|first=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত|publisher=সাহিত্য সংসদ|year=২০০২|isbn=|location=কলকাতা|pages=৪৯৩}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==