রয় গিলক্রিস্ট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ইনফোবক্স
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৫৬ নং লাইন:
 
'''রয় গিলক্রিস্ট''' ([[জন্ম]]: [[২৮ জুন]], [[১৯৩৪]] - [[মৃত্যু]]: [[১৮ জুলাই]], [[২০০১]]) জ্যামাইকার সেন্ট টমাস এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৫০-এর দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে ১৩ টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ হয় তাঁর। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে জ্যামাইকা ও হায়দ্রাবাদের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট বোলার ছিলেন। পাশাপাশি নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন তিনি।
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
৩০ মে, ১৯৫৭ তারিখে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তাঁর টেস্ট অভিষেক ঘটে। ১১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫৯ তারিখে স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশগ্রহণ করেন।
 
গিলক্রিস্টের টেস্ট খেলোয়াড়ী জীবন হয়তোবা আরও দীর্ঘস্থায়ীত্ব পেতো। কিন্তু, ১৯৫৮-৫৯ মৌসুমে ভারত সফরে আসা [[Gerry Alexander|গ্যারি আলেকজান্ডারের]] নেতৃত্বাধীন ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে অধিনায়কের সাথে মতবিরোধের জের ধরে মাঝামাঝি সময়েই তাঁকে দেশে ফিরে আসতে হয়েছিল।
 
ক্রিকইনফোসহ মাঠের বাইরে মতবিরোধের জের ধরে তাঁর ১৮ গজ দূর থেকে [[beamer (cricket)|বিমার]] ছোঁড়ার ঘটনা ব্যাপক প্রচারিত হয়।<ref name="Law">{{cite web | url=http://content-uk.cricinfo.com/columns/content/story/266972.html | title=I fought the law | accessdate=9 November 2006 | author=Miller, Andrew |author2=Williamson, Martin | date=9 November 2006 | publisher=[[Cricinfo]]}}</ref> বোলিং মার্ক থেকে চার গজ সামনে এসে এ বিমার ছুঁড়লে তাঁকে সতর্ক করে দেয়া হয়। নাগপুরে অনুষ্ঠিত সিরিজের চতুর্থ টেস্টে ভারতীয় ব্যাটসম্যান [[এ. জি. কৃপাল সিং]] পরপর তিনবার বাউন্ডারি হাঁকালে বোলিং মার্কের ভিতরে প্রবেশ করে বাউন্সার মেরে শিখ ব্যাটসম্যানের মাথায় আঘাত হেনে রক্তাক্ত করেন।
 
উত্তর অঞ্চলের বিপক্ষে পরের খেলায় ক্যামব্রিজে পরিচিত সরজিৎ সিংকে বিমার মারেন। তিনি অধিনায়কের পরামর্শ অগ্রাহ্য করে এ আক্রমণ পরিচালনা করেন। মধ্যাহ্নভোজনের বিরতিতে আলেকজান্ডার তাঁর পরিবর্তে অতিরিক্ত খেলোয়াড়কে মাঠে নামান ও তাঁকে দেশে ফেরার নির্দেশ দেন। দলের বাদ-বাকী সদস্যরা পাকিস্তান সফরের জন্য প্রস্তুতি নেন। দেশে ফেরার বিষয়ে আলেকজান্ডার তাঁকে বলেন যে, পরের বিমানে তুমি বাড়ি ফিরে যাবে। এভাবেই তাঁর টেস্ট খেলোয়াড়ী জীবনের অকাল সমাপ্তি ঘটে। এছাড়াও, আলেকজান্ডারকে লক্ষ্য করে ছুঁড়ি উচিয়ে ধরেছিলেন বলে জানা যায়।
 
১৮ জুলাই, ২০০১ তারিখে ৬৭ বছর বয়সে সেন্ট ক্যাথরিন এলাকার পোর্টমোরে দূরারোগ্য পারকিনসন রোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর দেহাবসান ঘটে।
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
 
== বহিঃসংযোগ ==