ভারতের সর্বোচ্চ আদালত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
৯ নং লাইন:
| location = ভগবান দাস রোড, [[নতুন দিল্লি]], ভারত – ১১০ ০০১
| country = [[ভারত]]
| coordinates = {{coordস্থানাঙ্ক|28.622237|N|77.239584|E|region:IN_type:landmark|display=inline,title}}<!-- {{coord|45.000|-122.000|display=inline,title}} -->
| type = কলেজিয়াম ব্যবস্থা
| authority = [[ভারতের সংবিধান]]
২৫ নং লাইন:
[[ভারতের প্রধান বিচারপতি]] ও অপর ৩০ জন বিচারপতিকে নিয়ে ভারতের সর্বোচ্চ ন্যায়ালয় গঠিত। এটির [[মৌলিক এক্তিয়ার|মৌলিক]], [[আপিল এক্তিয়ার|আপিল]] ও [[উপদেষ্টা এক্তিয়ার]] রয়েছে।
 
দেশের [[আপিল আদালত|সর্বোচ্চ আপিল আদালত]] হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ ন্যায়ালয় প্রাথমিকভাবে [[ভারতের উচ্চ ন্যায়ালয়গুলির তালিকা|ভারতের বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির উচ্চ ন্যায়ালয়]] ও অন্যান্য আদালত ও ট্রাইবুন্যালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল গ্রহণ করে।
 
ভারতের নাগরিকদের মৌলিক অধিকার রক্ষার জন্য প্রসারিত মৌলিক এক্তিয়ার সর্বোচ্চ ন্যায়ালয়ের রয়েছে। ভারতের বিভিন্ন সরকারগুলির অভ্যন্তরীণ বিবাদ নিরসণের জন্যও এই আদালত কাজ করে। উপদেষ্টা আদালত হিসেবে সর্বোচ্চ ন্যায়ালয় [[ভারতের রাষ্ট্রপতি]] কর্তৃক বিশেষত সংবিধানের অধীনস্থ বিষয়গুলির শুনানি গ্রহণ করে। আবার কেউ এই আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ না করলেও, এটি নিজে থেকে বিভিন্ন বিষয়ে হস্তক্ষেপ (বা ‘সুয়ো মোটো’) করতে পারে। [[কলকাতা|কলকাতায়]] বিচারবিভাগীয় প্রশাসন পরিচালনার জন্য প্রথম এই আদালত গঠিত হয়েছিল।
৩৫ নং লাইন:
১৮৬১ সালে [[ভারতীয় হাইকোর্ট আইন, ১৮৬১|ভারতীয় হাইকোর্ট আইন]] পাস হয়। এই আইনবলে বিভিন্ন প্রদেশে হাইকোর্ট গঠিত হয় এবং কলকাতা, মাদ্রাজ ও বোম্বাই সুপ্রিম কোর্ট ও প্রেসিডেন্সি শহরগুলির সদর আদালত অবলুপ্ত করা হয়। উক্ত আদালতগুলিই এর আগে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের সর্বোচ্চ আদালত হিসেবে কাজ করত। নবগঠিত হাইকোর্ট গুলি সকল মামলার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ আদালত হিসেবে কাজ করতে থাকে। এরপর ১৯৩৫ সালের [[ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫|ভারত শাসন আইন]] বলে [[ফেডেরাল কোর্ট অফ ইন্ডিয়া]] গঠিত হয়। এখানে বিভিন্ন প্রদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রীয় রাজ্যগুলির মধ্যে বিবাদ নিরসন ও হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল গ্রহণ করা হত।<ref name="History PDF"/>
 
১৯৫০ সালের ২৮ জানুয়ারি তদনীন্তন ভারতের সর্বোচ্চ বিচারব্যবস্থার দুই কেন্দ্র ফেডেরাল কোর্ট অফ ইন্ডিয়া ও [[জুডিশিয়াল কমিটি অফ দ্য প্রিভি কাউন্সিল|জুডিশিয়াল কমিটি অফ দ্য প্রিভি কাউন্সিলের]]<ref name="history"/> পরিবর্তে ভারতের সর্বোচ্চ ন্যায়ালয় বা সুপ্রিম কোর্ট গঠিত হয়।<ref name="history">[http://www.supremecourtofindia.nic.in/history.htm History of the Supreme Court of India], Supreme Court of India</ref>
 
প্রথম দিকে সর্বোচ্চ ন্যায়ালয় [[ভারতের সংসদ|সংসদ ভবনের]] [[চেম্বার অফ প্রিন্সেস]] কক্ষে বসত। এখানেই ১৯৩৭ সাল থেকে ১৯৫০ সাল পর্যন্ত ফেডেরাল কোর্ট অফ ইন্ডিয়া বসত। ভারতের প্রথম প্রধান বিচারপতি ছিলেন স্যার এইচ. জে. কানিয়া। প্রথম বাঙালী প্রধান বিচারপতি স্যার [[বিজন কুমার মুখার্জী]] (১৯৫৪-১৯৫৬)। ১৯৫৮ সালে সর্বোচ্চ আদালত তার বর্তমান ভবনে উঠে আসে।<ref name="history"/> প্রথম দিকে [[ভারতের সংবিধান]] সর্বোচ্চ ন্যায়ালয়ে একজন প্রধান বিচারপতি ও ৭ জন বিচারপতির ব্যবস্থা রেখেছিল এবং বিচারপতির সংখ্যা বৃদ্ধির ক্ষমতা সংসদের হাতের ন্যস্ত করেছিল।<ref name=SCcosnti>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=Constitution of Supreme Court of India|url=http://www.supremecourtofindia.nic.in/constitution.htm|publisher=Supreme Court of India|accessdate=29 March 2014}}</ref> প্রথম বছরগুলিতে সর্বোচ্চ ন্যায়ালয় বছরে ২৮ দিন সকাল ১০টা থেকে ১২টা এবং দুপুর ২টো থেকে বিকেল ৪টে অবধি বসত।<ref name="History PDF" />
৪৫ নং লাইন:
 
==বহিঃসংযোগ==
{{Commonsকমন্স categoryবিষয়শ্রেণী|Supreme Court of India|ভারতের সর্বোচ্চ ন্যায়ালয়}}
* {{Official website}}
* [http://www.supremecourtofindia.nic.in/scr.htm Supreme Court Reports]
৫৪ নং লাইন:
{{India topics}}
 
[[Categoryবিষয়শ্রেণী:ভারতের সুপ্রিম কোর্ট| ]]
[[Categoryবিষয়শ্রেণী:জাতীয় সুপ্রিম কোর্ট|ভারত]]