রুবিক’স কিউব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
আইএসবিএন টেমপ্লেট যোগ
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
৩১ নং লাইন:
 
যখন রুবিকের প্যাটেন্ট আবেদন প্রক্রিয়াধীন ছিল, তখন [[টোকিও|টোকিওর]] নিকট একজন স্বশিক্ষিত প্রোকৌশলী এবং কামারশালার মালিক টেরুটোশি ইসিগি জাপানে প্যাটেন্টের জন্য আবেদন করেন। তিনি [[১৯৭৬]] সালে জাপানী প্যাটেন্ট লাভ করেন। যদিও তার আবিস্কারটি প্রায় রুবিকের কৌশলের কাছাকাছি ছিল, তবুও তাকে রুবিক কিউবের একজন স্বাধীন পুনঃ-আবিস্কারক হিসাবে গন্য করা হয়।<ref>
{{বই উদ্ধৃতি
{{cite book
|author = Hofstadter, Douglas R.
|title = Metamagical Themas
১১৪ নং লাইন:
 
* দ্রূত সমাধানের প্রতিযোগীতায় সাধারণত ব্যবহৃত হয় জেসিকা ফ্রিডরিখ আবিষ্কৃত একটি পদ্ধতি । এতে এক স্তরের পর আরেক স্তর সমাধান করা হয় এবং ব্যবহার করায় হয় অনেকগুলো অ্যালগরিদম । প্রথম স্তর বা উপরের স্তরের কোনা গুলো দ্বীতিয় স্তরের সাথে একযোগে সমাধান করা হয় । ফ্রিডরিখের পদ্ধতিতে প্রায় ১২০ টি অ্যালগোরিদম শিখতে হয়, কিন্তু গড়ে ৫৫ টি চালেই সমাধানে পৌঁছে যাওয়া যায় ।
 
* ফিলিপ মার্শালের "The Ultimate Solution to Rubik's Cube" হল ফ্রিডরিখের পদ্ধতিটির একটি উন্নত সংষ্করণ । এতে গড়ে ৬৫ টি চালে সমাধান করা যায়, তবে মনে রাখতে হয় মাত্র দুইটি অ্যালগোরিদম ।
 
* রায়ান হেইস আবিষ্কৃত একটি সমাধানে এক সেট মূলনীতি তুলে ধরেছেন যার মাধ্যমে ৪০ বা তার কম চালে সমাধান করা সম্ভব ।
 
* লার্স পেট্রুস একটি প্রচলিত সাধারণ সমাধানের আবিষ্কারক । এই পদ্ধতিতে একটি কোনার দিকে ২X২X২ আকারের অংশ প্রথমে সমাধান করা হয় । এর পর করা হয় ২X২X৩ আকারের অংশ সমাধান এবং তার পর ভুল অবস্থানে থাকা কিনারা গুলোকে জায়গামত আনা হয় তিন চালে । এর ফলে পরবর্তিতে ৩২ চালের অ্যালগোরিদমটি ব্যবহারের প্রয়োজন হয়না । পেট্রুসের এই পদ্ধতিটি অল্প সংখ্যক চালে সমাধানে পৌঁছে যায় বলে প্রতিযোগীদের মাঝে খুব জনপ্রিয় ।
 
* ডেনি ডেডমোর ১৯৯৭ সালে একটি সমাধান প্রকাশ করেন যাতে প্রচলিত সঙ্কেতের পরিবর্তে প্রতীকি চিত্রের মাধ্যমে চাল গুলো দেখান হয় ।
 
১৬৬ ⟶ ১৬২ নং লাইন:
 
== বহিঃসংযোগ ==
{{commonscatকমন্স বিষয়শ্রেণী|Rubik's cube|রুকিক্‌স কিউব}}
* [http://www.rubiks.com/ Rubik's official site]
* [http://www.worldcubeassociation.org World Cube Association (WCA)]