নবদ্বীপের লাল দই: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ami.bangali 2ed (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Ami.bangali 2ed (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
১৮ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
দই লাল হয়ে ওঠার পিছনে একটি কিম্বদন্তিকিংবদন্তি আছে। নবদ্বীপের পুরাত্বাত্বিক পরিষদের কাছ থেকে জানা যায় লাল দই এর আবিষ্কর্তা নবদ্বীপ ফাঁসিতলার বাসিন্দা এবং মিষ্টান্ন প্রস্তুতকারক কালী ঘোষ। কালী ঘোষ এবং হরি ঘোষ দুই ভাই, তাঁরা মূলত দই এবং ঘোল তৈরি করতেন। মরা আঁচে মোষের দুধে অল্প অল্প জল দিয়ে দীর্ঘক্ষণ ধরে ফুটিয়ে দুধকে ঘন করতেন। অনেকক্ষণ জ্বাল দেওয়ায় সেই দুধের রঙ লালচে হয়ে যেত। তাই দিয়ে ঘোল তৈরি করতেন দুই ভাই। তাঁদের ঘোল এলাকায় লাল ঘোল নামে পরিচিত ছিল। দুধ ঘন হলেই সেটি প্রায় [[ক্ষীর|ক্ষীরের]] পর্যায়ে পৌঁছে যায়, তাই অনেক সময় '''ক্ষীর দই'''ও বলে।
 
এই দইয়ের আরেকটি নাম হল '''চাক্কু দই'''। এই নামের পিছনেও একটি কারণ আছে। দই কতটা ভালো সেতার বিচার হয় দই কতটা আঁটো হয়েছে তার উপর। সেটি পরীক্ষা করার জন্য দইয়ের হাঁড়ি উল্টে দিয়েও দেখা হয়। এমনকি হাঁড়ির ভিতরে চাকু বা ছুরি ঢুকিয়েও দেখা হয়। সেই চাকু থেকেই চাক্কু দইয়ের নাম<ref>http://archives.anandabazar.com/archive/1130416/16binodan1.html</ref>