ইয়াহিয়া খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
প্রতিভা মনির (আলোচনা | অবদান)
প্রতিভা মনির (আলোচনা | অবদান)
২৯ নং লাইন:
 
জেনারেল ইয়াহিয়া খান ছিলেন একাধারে রাষ্ট্রপতি, প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক, তথ্য এবং সম্প্রচার বিষয়ক মন্ত্রী, আইন এবং বিচার মন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী। এছাড়া জেনারেল (পূর্ণ) [[আব্দুল হামিদ খান (জেনারেল)|হামিদ খান]] কে তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, এ্যাডমিরাল (পূর্ণ) সৈয়দ মোহাম্মদ আহসানকে অর্থমন্ত্রী এবং বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন আর এয়ার চীফ মার্শাল নূর খানকে স্বাস্থ্য এবং শ্রম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়।<ref name="Dr. GN. Kazi">{{cite web|last=Dr. GN. Kazi|title=Pakistan's Smallest Cabinet|url=https://www.flickr.com/photos/pimu/2510812824/?rb=1smal|publisher=Dr. GN. Kazi|accessdate=17 April 2014}}</ref> 'ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল' নামের এক নতুন সভার সভাপতিত্ব করতেন ইয়াহিয়া খান যেখানে সেনাবাহিনীর সকল জেনারেল, নৌবাহিনীর সকল এ্যাডমিরাল এবং বিমান বাহিনীর সকল এয়ার মার্শাল পদমর্যাদার কর্মকর্তাকে ঐ সভায় বাধ্যতামূলকভাবে উপস্থিত থাকতে হত। লেফটেন্যান্ট-জেনারেল গোলাম ওমর ছিলেন ইয়াহিয়া খানের প্রতিরক্ষা এবং জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক প্রধান উপদেষ্টা।<ref name="PILDT">{{cite web|last=PILDT|title=The Evolution of National Security Council in Pakistan|url=https://docs.google.com/viewer?a=v&q=cache:Y3lfJakmBHEJ:www.pildat.org/publications/publication/CMR/NaionalSecurityCouncil-debateonInstitutionsandprocessesfordecisionmakingonsecurityissues.pdf+national+security+council+of+pakistan+abolished&hl=en&gl=us&pid=bl&srcid=ADGEEShggkYLQkSMWbAFmB-4iD6lT1DEaPvelTxBGXYN_kuH8RwqjdggCetmcHTJskvJB2-wd5DLAlSxRAl4hOffUKZk3YYEjP3YPtCx4TZw4NQZttnWDGQc2svqysWcvR4fM-MSe_rD&sig=AHIEtbTpoD1sB-vSB9bx3iBp1XKjssR3aQ|work=Pakistan Institute of Legislative Development and Transparency.|publisher=PILDT|accessdate=2 March 2013}}</ref>
 
পূর্ব পাকিস্তানে শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ এক জ্বালাময়ী ভাষণ দেন, যেটাতে লক্ষাধিক লোকের সমাবেশ ঘটে। ইয়াহিয়া সরকার এ ভাষণ দেখে পূর্ব পাকিস্তান নিয়ে আলোচনার জন্য সেনাবাহিনী সদর দপ্তরে এক সভার আয়োজন করেন, যেখানে অধিকাংশ জেনারেল (মূলত প্রধান স্টাফ জেনারেল গুল হাসান খান, রাষ্ট্রপতির এডিসি-জেনারেল লেঃ জেনারেল পীরজাদা এবং ১ম কোরের অধিনায়ক লেঃ জেনারেল ইরশাদ আহমেদ খান) পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক হামলা করার বিষয়ে মত দেন, তারা সবাই বলেন যে পূর্ব পাকিস্তানের গুটি কয়েক ছাড়া সব বাঙালিই পাকিস্তানকে খণ্ডিত করতে চায় এবং এজন্যে তারা সশস্ত্র হচ্ছে বলে গোয়েন্দারা জানিয়েছে, তাছাড়া ভারতের সঙ্গেও যোগাযোগ তাদের আছে এবং তারাও নাকি তাদেরকে সাহায্য করবে বলে বলেছে।
 
== মৃত্যু ==