ম্যারি ওলস্টোনক্র্যাফ্‌ট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাট
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
প্রতিভা মনির (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{Infobox writer <!--For more information, see [[:Template:Infobox Writer/doc]].-->|name=মেরি ওলস্টোনক্র্যাফট্|image=Mary Wollstonecraft by John Opie (c. 1797).jpg|image_size=|alt=Left-looking half-length portrait of a woman in a white dress|caption=মেরি ওলস্টোনক্র্যাফট্, আনুমানিক ১৭৯৭|birth_date={{birth date|1759|04|27|df=yes}}|birth_place=স্পাইটালফিল্ডস, [[লন্ডন]], [[ইংল্যান্ড]]|death_date={{death date and age|1797|09|10|1759|04|27|df=yes}}|death_place=লন্ডন, ইংল্যান্ড|notablework=''A Vindication of the Rights of Woman''|spouse=উইলিয়াম গডউইন|partner=গিলবার্ট এমলে|children=ফ্যানি এমলে<br />মেরি গডউন ওরফে [[মেরি শেলি]]}}'''ম্যারি ওলস্টোনক্রাফট''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: Mary Wollstonecraft, [[এপ্রিল ২৭]], [[১৭৫৯]] - [[সেপ্টেম্বর ১০]], [[১৭৯৭]]) অষ্টাদশ শতাব্দীর গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজ লেখিকা। নারীবাদী আন্দোলনের ইতিহাসের সাথে তাঁর নাম বিশেষভাবে যুক্ত। তাঁর জন্ম [[লন্ডন|লন্ডনের]] স্পিটাফিল্ডসে। ম্যারির সাহিত্য জীবন ক্ষণস্থায়ী, মাত্র ৯ বছর জুড়ে তার ব্যাপ্তি। এই সময়ে তিনি নারীবাদ সহ দর্শন, শিক্ষা, রাজনীতি, ধর্ম, ইতিহাস, ইত্যাদি নিয়ে লেখালেখি করেছেন। ওলস্টোনক্রাফটের শ্রেষ্ঠ রচনা [[আ ভিন্ডিকেশন অফ দ্য রাইটস অফ ওম্যান]] (১৭৯২), যেখানে তিনি যুক্তি দেখিয়েছেন যে নারী প্রাকৃতিকভাবেই পুরুষ অপেক্ষা হীন, এমনটি নয়। শিক্ষার অভাবেই নারী পুরুষের চেয়ে পিছিয়ে পড়ে। তিনি প্রস্তাব করেন নারী এবং পুরুষ উভয়কেই যুক্তিবাদী সত্ত্বা হিসেবে বিবেচনা করা উচিত এবং এর মাধ্যমে তিনি যুক্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত সামাজিক শৃঙ্খলা খুঁজে পাওয়ার কথা কল্পনা করেছেন।
 
ম্যারি বিয়েবিরোধী ছিলেন কিন্তু আবার প্রেম এবং স্বাধীন যৌনতার পক্ষে ছিলেন, বিংশ শতাব্দীর শেষ দিক পর্যন্ত ম্যারির লেখার চেয়ে ম্যারির ব্যক্তিগত প্রেম এবং যৌনতা নিয়েই গবেষকরা বেশি মাথা ঘামিয়েছেন কারণ ম্যারির নিজের ব্যক্তিগত প্রেম বা যৌনতা সম্পর্কে অত বেশি কিছু জানা যায়নি। সুইজারল্যান্ডের চিত্রশিল্পী হেনরি ফুজেলি (১৭৪১-১৮২৫), যিনি যার জীবনের একটা বড় অংশ ইংল্যান্ডে কাটিয়েছেন, ম্যারির সঙ্গে প্রেম করেছিলেন যদিও এ ব্যাপারে আজ অবধি কোনো স্পষ্ট এবং শক্ত প্রমাণ পাওয়া যায়নি যে তারা প্রেমই করতেন, তবে মার্কিন ব্যবসায়ী গিলবার্ট ইমলে (১৭৫৪-১৮২৮) ম্যারির গর্ভে ফ্যানি ইমলে নামের একটি মেয়ের জন্ম দিয়েছিলেন এটির প্রমাণ আছে কারণ গিলবার্টকে ম্যারি খুব সম্ভবত বিয়ে করেছিলেন, ম্যারির দ্বিতীয় বিয়ে ছিলো দার্শনিক উইলিয়াম গডউইনের সঙ্গে, ম্যারি তার সাথে সহবাস করেন এবং দ্বিতীয় বাচ্চা জন্ম দিতে গিয়ে মারা যান মাত্র ৩৮ বছর বয়সে এবং এই দ্বিতীয় মেয়েটির নাম গডউইন ম্যারিই রেখেছিলেন, মেয়েটি কবি [[পার্সি বিশি শেলি]] এর পত্নী হয়েছিলেন।
== রচনাসমূহ ==
* ''Thoughts on the Education of Daughters'' (১৭৮৭)