সালাহউদ্দিন লাভলু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
KM Rashidul (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
KM Rashidul (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২২ নং লাইন:
 
===অভিনয়, লেখা এবং পরিচালনা===
১৯৯৭ সাল থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে, লাভলু আট থেকে নয়টি টেলিভিশন চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন। এর মধ্যে ''দ্বিচক্রযান'' (১৯৯৭),[[''গহরগাছি'']] (১৯৯৭),''একজন আয়নাল লস্কর'' (১৯৯৯),''আধুলী'' (২০০২) এবং ''ঘর'' (২০০২) উল্লেখযোগ্য<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |last=Manir |first=Sabira |date=28 October 2004 |title=''Ranger Manush'' comes to the big screen |url=http://archive.thedailystar.net/2004/10/28/d410281401111.htm |newspaper=The Daily Star}}</ref> । তার এই কাজগুলো সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন এবং কিছু চলচ্চিত্র বিভিন্ন পুরস্কার জয়লাভ করে। তার এই সকল চলচ্চিত্রে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] গ্রামের চিত্র অপূর্বভাবে ফুটে উঠে – যা লাভলু অনেক কাঙ্খিত বিষয়। লাভলু বিশ্বাস করে যে, বাংলাদেশের গ্রাম ভিত্তিক এইসব চলচ্চিত্র অনেক উপভোগ্য কারণ এইখানে হাস্যরসের ভান্ডার বিদ্যমান। তিনি আরো বিশ্বাস করেন যে, গ্রামে অনেক সহজে বিভিন্ন ধরনের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন চারিত্র বিদ্যমান কারণ, এইসব গ্রামে বিভিন্ন ব্যক্তিত্বসম্পন্ন বহু সাধারণ মানুষ বসবাস করে। লাভলু বিশ্বাস করে, এইসব মানুষগুলো সেইসব চরিত্র সৃষ্টি করতে পারে যা স্ক্রিপ্ট লেখার জন্য প্রয়োজন।লেখা
 
সাম্প্রতিক এক সাক্ষাতকারে,{{Citation needed|date=December 2009}} লাভলু নিজে গ্রামের সাথে জড়িত থাকায় তিনি গ্রাম নিয়ে কাজ করতে উৎসাহ পান। {{cquote| গ্রামে বসবাসকারী সবাই পরস্পরের সাথে শক্তিশালী বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। তারা অনেক স্বচ্ছ এবং সাধারণ মানুষ যাদের ছোট্ট স্বপ্ন এবং ছোট্ট চাওয়া পাওয়া থাকে। তারা তাদের আশেপাশে বসবাসরত মানুষের সহযোগীতা করতে অনেক সচেতন থাকে। যদিও শহরের বসবাসরত মানুষ ঠিক তার উলটো। তারা অনেক একা। তারা তাদের বন্ধু বান্ধব এবং পরিবার পরিজনের বাইরে আরে কেউর তেমন খবরত রাখে না। আরো, যখন শহরের বসবাসরত অধিকাংশ মানুষের ভিত হচ্ছে গ্রামে, এবং যখন তারা আমার নাটক দেখে তখন তারা তাদের জীবনযাত্রা এবং নাটকের চরিত্রে সাথে মিল করতে পারে।|সালাউদ্দীন লাভলু
}}{{Citation needed|date=December 2009}}
 
২০০৪ সাল থেকে, লাভলু অনেক ধরনের ধারাবাহিক টেলিভিশন নাটকে পরিচালনা এবং অভিনয় করেছেন। ''রঙের মানুষ'' (২০০৪) তার পরিচালিত প্রথম ধারাবাহিক। এই নাটকের সফলতার পর, তিনি আরো কিছু ধারাবাহিক নাটক নির্মাণ করেন। তারপর থেকে তিনি টেলিভিশন ধারাবাহিক পরিচালনা এবং অভিনয় করে আসছেন। এর মধ্যে অন্যতম দুইটি হল, ''ভবের হাট'' (২০০৭) এবং ''ঘর কুটুম'' (২০০৮)। উভয় ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন [[চঞ্চল চৌধুরী]] এবং [[মোশাররফ করিম (অভিনেতা)|মোশাররফ করিম]]। [[চঞ্চল চৌধুরী]] লাভলুর অনেক প্রিয় অভিনেতা, কারণ লাভলু মনে করেন চঞ্চল অনেক যোগ্য এবং প্রতিভাসম্পন্ন; লাভলুর অধিকাংশ টেলিভিশন ধারাবাহিক এবং নাটকে চঞ্চল অভিনয় করেছেন।
 
ধারাবাহিক নাটকের মধ্যে তিনি অনেক টেলিভিশন চলচ্চিত্রে অভিনয় এবং পরিচালনা করেন। যেমন, ''গরুচোর'' (২০০৭),''পত্র মিতালী'' (২০০৭),''স্বপ্নের বিলাত'' (২০০৭),''ঢোলের বাদ্য'' (২০০৮),''পাত্রী চাই'' (২০০৯) এবং ''ওয়ারেন'' (২০০৯)। তিনি এই নাটকগুলোতে সফলতা এবং পরিচিতি লাভ করেন।
 
==চলচ্চিত্র==