মৌলিক পদার্থ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
Fazal E Tamim (আলোচনা | অবদান)
→‎ইতিহাস: অপ্রয়োজনীয় ট্যাগ বাতিল
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৬০ নং লাইন:
১৯১৩ সালে প্রথমবারের মত পারমানিক সংখ্যার ক্রমানুসারে মৌলসমূহকে পর্যায় সারণীতে সজ্জিত করা হয়। এক বছরের মধ্যে প্রকৃতিতে প্রাপ্ত বাহাত্তরটি মৌলের সন্ধান মেলে এবং কৃত্রিমভাবেও বেশ কিছু মৌল তৈরী করা হয়। ১৯৫৫ সালে ১০১তম মৌলটি আবিষ্কৃত হয় এবং পর্যায় সারণী তৈরীতে দিমিত্রি মেন্দেলিভের অবদানের জন্য তার নামানুসারে মৌলটির নাম রাখা হয় মেন্দেলিভিয়াম।
 
কার্বন, তামা, সোনা, রূপা, লোহা, গন্ধক, [[সীসা]], [[পারদ]], [[টিন]] ও [[দস্তা]], এই দশটি মৌলের ব্যবহার চলে আসছে প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে। ১৫০০ সালের দিকে আরও তিনটি পদার্থ, [[আর্সেনিক]], [[অ্যান্টিমনি]] ও [[বিসমাথ|বিসমাথকে]] মৌল হিসাবে সনাক্ত করা হয়। এরপর, ১৭৫০ সালের দিকে আবিষ্কৃত হয় [[ফসফরাস]], [[কোবাল্ট]] ও [[প্লাটিনাম]]। ১৯০০ সালের মধ্যে আবিষ্কৃত হয় মৌলিক গ্যাসসমূহ (হাইড্রোজেন, আক্সিজেন, হিলিয়াম, [[নিয়ন]], আর্গন), হ্যালোজেনসমূহ ([[ফ্লোরিন]], [[ক্লোরিন]], [[ব্রোমিন]] ও [[আয়োডিন]]), কিছু তেজষ্ক্রিয় মৌল ([[ইউরেনিয়াম]], [[থোরিয়াম]], [[রেডিয়াম]] ও [[রেডন]]), কিছু বিরল মৃত্তিকা মৌল (সেরিয়াম, নিওডাইমিয়াম, ল্যান্থানাম ইত্যাদি), [[লিথিয়াম]], [[সোডিয়াম]], পটাশিয়াম, [[ক্যালসিয়াম]], ম্যাগনেসিয়াম, [[অ্যালুমিনিয়াম]], সিলিকন, [[ক্রোমিয়াম]], নিকেল, [[টাংস্টেন]] ইত্যাদি। ১৯০০ সালের পর আবিষ্কৃত হয় [[ফ্রান্সিয়াম]], [[প্লুটোনিয়াম]], [[নেপচুনিয়াম]]<nowiki>, হাফনিয়াম, অ্যাস্টেটিন ইত্যাদি। পরে, একবিংশ শতাব্দীতে কৃত্রিমভাবে অনেকগুলো মৌল তৈরী হয়েছে। যেমন, ২০০৬ সালের অক্টোবরে রাশিয়ায় তৈরী হয়েছে ১১৮তম মৌল, ২০০৯ সালে তৈরী হয়েছে ১১২তম মৌল যা ২০১০ সালে কোপারনিসিয়াম নামে স্বীকৃতি পায়, ২০১১ সালে ১১৪ ও ১১৬তম মৌলদ্বয় আবিষ্কৃত হয় এবং ২০১২ সালে তাদেরকে যথাক্রমে ফ্লেরোভিয়াম ও লিভারমোরিয়াম নামে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। সর্বশেষ ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে ১১৩, ১১৫, ১১৭ ও ১১৮তম মৌলগুলোকে চিহ্নিত করা হয়, যদিও এগুলো এখনও অনুমোদিত নয়।~~~~ </nowiki>
 
== আরও দেখুন ==