খান বাহাদুর হাশেম আলী খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hasive (আলোচনা | অবদান)
চিত্র, হালনাগাদ
সংশোধন
৮ নং লাইন:
| succeeding =
| successor =
| birth_date = [[২ ফেব্রুয়ারি]],= {{birth [[১৮৮৮]]date|1888|2|2}}
| birth_place = সেহাঙ্গল গ্রাম, স্বরূপকাঠি, [[বরিশাল]], [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি]], [[ব্রিটিশ ভারত]]
| birth_place = [[পিরোজপুর জেলা|পিরোজপুর]], [[বাংলাদেশ]]
| death_date = {{death date and age|1962|4|16|1888|2|2}}
|death_date= [[১৬ ফেব্রুয়ারি]], [[১৯৬২]]
| death_place =
| death_cause = নৌকাডুবি
| known = রাজনীতিবিদ, আইনজীবি, সমাজসেবক
| ethnicity = [[বাঙালি জাতি|বাঙালি]]
| occupation =
| citizenship = {{flag|ব্রিটিশ ভারত}} (১৮৮৮-১৯৪৭)<br />{{flag|পাকিস্তান}} (১৯৪৭-১৯৬২)
| birth name =
| alma_mater = [[কলকাতা মাদ্রাসা]],<br /> [[রিপন কলেজ]]
| party =
| occupation = শিক্ষক, আইনজীবী। রাজনীতিবিদ
| party = [[কৃষক প্রজা পার্টি]],<br />[[মুসলিম লীগ]]
| religion = [[মুসলিমইসলাম]]
| spouse =
| children =
| parents = আরমান আলি খান (বাবা)
| residence =
| awards = খানবাহাদুর (১৯৩৫)
| citizenship = {{BAN}}
| occupationsignature =
| nationality = বাংলাদেশী
| ethnicity = [[বাঙালি জাতি|বাঙালি]]
| profession = আইনজীবী
| religion = [[মুসলিম]]
| signature =
| website =
| footnotes =
}}
'''খান বাহাদুর হাশেম আলী খান''' ([[জন্ম]]: [[২ ফেব্রুয়ারি]], [[১৮৮৮]]- মৃত্যু: [[১৬ ফেব্রুয়ারি]], [[১৯৬২]]) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] অবিভক্ত বাংলার মন্ত্রী ও বঙ্গীয় আইন সভার সদস্য ছিলেন। এছাড়া তিনি একজন রাজনীতিবিদ, আইনজীবি, সমাজসেবক ছিলেন। তিনি [[এ কে ফজলুল হক|শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের]] সঙ্গে রাজনীতি করতেন এবং [[১৯৪১]] সালে এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে গঠিত মন্ত্রীসভায় মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। <ref>{{cite web|url=http://radhikaranjanmarxist.blogspot.com/2009/08/bangladesh-k-fazlul-huq-contd-4.html|title=MARXIST: Bangladesh, A. K. Fazlul Huq (contd-4)|first=Radhikaranjan|last=Samadder|date=26 August 2009|publisher=|accessdate=26 October 2016|language=ইংরেজি}}</ref> তাঁকে ব্রিটিশ সরকার [[হিন্দু]] এবং [[মুসলিম]] সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করায় [[১৯৩৫]] সালে '''খান বাহাদুর''' উপাদি দেয়।
 
==জন্ম ও শিক্ষাজীবন==
৩৪ ⟶ ৩১ নং লাইন:
 
==কর্মজীবন==
হাশেম আলী খান [[১৯১৩]] সালে কলকাতার আলীপুর আদালতে আইন ব্যবসা শুরু করেন। [[১৯১৪]] সালে বরিশাল বারে যোগ দেন এবং প্রজা আন্দোলন শুরু করেন। তিনি বাকেরগঞ্জ জেলা কৃষক প্রজা সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। [[১৯২০]] সালে তিনি জেলা খেলাফত কমিটির সম্পাদ হিসেবে খেলাফত আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। মহাত্মা [[অশ্বিনী কুমার দত্ত|অশ্বিনী কুমার দত্তের]] নেতৃত্বে [[১৯২১]] সালে অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন হাশেম আলী খান। একই বছরের এপ্রিল মাসে বরিশালে অনুষ্ঠিত কংগ্রেসের প্রাদেশিক সম্মেলনের অভ্যর্থনা কমিটির যুগ্ম সম্পাদক নিযুক্ত হন। সে সময়ে অশ্বিনী কুমার দত্তকে সভাপতি করে প্রথম জেলা কমিটি গঠন করা হয় এবং হাশেম আলী খান তাতে প্রচার ও সাংগঠনিক সম্পাদক নিযুক্ত হন। [[১৯২৮]] সালে তার নেতৃত্বে বরিশালে হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে শান্তি চুক্তি সম্পাদিত হয়। [[১৯৩৪]] সালে বরিশালের প্রতাপশালী জমিদার চৌধুরী মোহাম্মদ ইসমাইল খানকে পরাজিত করে বরিশাল থেকে বঙ্গীয় আইনসভার এমএলসি নির্বাচিত হন হাশেম আলী খান। [[১৯৩৬]] সালে বাকেরগঞ্জ জেলা বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং [[১৯৩৭]] সালে কৃষক প্রজা পার্টির প্রার্থী হিসেবে এমএলএ নির্বাচিত হন। একই বছরে তিনি বরিশাল জেলা মুসলিম লীগ কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন। একই সময়ে তিনি জেলার কৃষক প্রজা পার্টিরও সভাপতি ছিলেন। [[১৯৪১]] সালের [[১৭ ডিসেম্বর]] তিনি [[এ কে ফজলুল হক|এ কে ফজলুল হকের]] দ্বিতীয় মন্ত্রীসভায় সমবায় ও কৃষি খাতক বিভাগের মন্ত্রী নিযুক্ত হন। পরবর্তীতে [[১৯৪৩]] সালের [[২৯ মার্চ]] এ কে ফজলুল হকের সাথে মন্ত্রীসভা থেকে পদত্যাগ করে [[১৯৪৬]] সালে নিখিল ভারত মুসলিম লীগে যোগ দেন হাশেম আলী খান। [[১৯৫০]] সালে তিনি মুসলিম লীগে যোগ দেন এবং [[১৯৫২]] সালে বরিশাল পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। <ref name="পিডিয়া" >{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=খান, খানবাহাদুর হাশেম আলী|url=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8খান,_%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0_%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%AE_%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%80_খানবাহাদুর_হাশেম_আলী|website=[[বাংলাপিডিয়া]]|publisher=এশিয়াটিক সোসাইটি|accessdate=১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪}}</ref>
 
==অন্যান্য কার্যক্রম==
৪১ ⟶ ৩৮ নং লাইন:
==ব্যক্তিগত জীবন==
কলকাতার রিপন কলেজে আইন বিষয়ে পড়াশোনাকালীন সময়েই তিনি শামিসুন নেসা’র সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এ দম্পতির চার সন্তান। এরা হলেন শামসুন নেসা, লুৎফুন নেসা, নূরুল ইসলাম খান (এন আই খান) এবং [[ফখরুল ইসলাম খান|ফখরুল ইসলাম খান (এফ আই খান)]]। তাঁর স্ত্রী শামিসুন নেসা [[১৯২৮]] সালে মারা যান।
 
==সম্মাননা==
জনহিতকর কাজের জন্য ব্রিটিশ সরকার ১৯৩৫ সালে তাকে খান বাহাদুর খেতাব প্রদান করে।<ref name="পিডিয়া" />
 
==মৃত্যু==
১৯৬২ সালে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পর প্রচারাভিযান চলার সময় ১৬ এপ্রিল ঝড়ের কারণে নৌকাডুবিতে তার মৃত্যু হয়।<ref name="পিডিয়া" />
 
==তথ্যসূত্র ==