বাংলাদেশের ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Gauhar2806 (আলোচনা | অবদান) →গণেশীয় রাজবংশ: বানান সংশোধন |
Gauhar2806 (আলোচনা | অবদান) →হোসেন শাহী রাজবংশ: শব্দসূত্র সংশোধন |
||
১৩৭ নং লাইন:
হোসেন শাহের পর তার পুত্র [[নাসিরউদ্দিন নুসরাত শাহ|নুসরাত শাহ]] বাংলার সিংহাসনে অাসীন হন। পিতার মত তিনিও জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিল্পকলার পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। পিতার অামলে সাহিত্যকলা ও স্থাপত্য শিল্পের যে বিকাশ ঘটে তা তার সময়ও অব্যাহত থাকে। নসরত শাহের সময় ভারতবর্ষে [[লোদি রাজবংশ|অাফগান]] শাসনের অবসান হয় ও [[মুঘল সাম্রাজ্য|মুঘল শাসনের]] পত্তন ঘটে। বিপুল সংখ্যক অাফগান অামীর পলায়ন করে বাংলাদেশে অাসেন। নসরত শাহ সম্রাট মাহমুদ লোদী ও জালাল খানের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মুঘল অাক্রমণ প্রতিরোধের জন্য অগ্রসর হন। কিন্তু [[ঘাগরার যুদ্ধ|ঘাগরার যুদ্ধে]] মিত্রবাহিনী পরাজিত হয়।<ref>{{cite book | author=Mahmudul Hasan |date=2003 | title=History of Bengal |publisher=Ononna prokashoni | pages=238|isbn=984-477-034-3}}</ref> নসরত শাহ বাবরের সাথে একটি সন্ধিচুক্তি করে বাংলার স্বাধীনতা রক্ষা করেন।
নসরত শাহের পর তার পুত্র ফিরোজ শাহ বাংলার সিংহাসনে অাসীন হন। কিন্তু তার খুল্লতাত [[গিয়াসউদ্দিন মাহমুদ শাহ|মাহমুদ শাহ]] তাকে হত্যা করে ক্ষমতায় বসেন। এর ফলে রাজপরিবারে অসন্তোষের সৃষ্টি হয়। ত্রিহুতের শাসনকর্তা মখদুম অালম স্বাধীনতা ঘোষণা করে বসেন। কিন্তু মাহমুদ শাহ তাকে পরাজিত করতে সক্ষম হন। এসময় [[বিহার|বিহারের]] শাসনকর্তা জালাল খান তার অভিভাবক [[শের শাহ|শের খানের
==পাখতুন শাসন==
|