কলকাতা বন্দর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
→‎ট্রান্সলোডিং: তথ্যসূত্র
৭০ নং লাইন:
যে সব বড় জাহাজ নাব্যতার অভাবে কলকাতা বা হলদিয়া বন্দর অবধি পৌঁছতে পারবে না, তাদের জন্য গভীর সমুদ্রেই পণ্য খালাসের ব্যবস্থা করে দেয় [[ট্রান্সলোডিং]] অপারেশন। পিপিপি মডেল অনুসরণ করে এই কাজে কেওপিটি-র সঙ্গে হাত মিলিয়েছে জিন্দল আইটিএফ। ২৫০ কোটি টাকা লগ্নি করেছে তারা। জিন্দল আইটিএফ-এরই এমভি যুগলরাজ এবং এমভি ভিগনরাজ নামে দু’টি ট্রান্সলোডার এখন কাজ সামলাচ্ছে। এরা একসঙ্গে অনেকগুলো ক্রেনের সাহায্যে বড় জাহাজ থেকে নির্বিঘ্নে পণ্য খালাস করতে পারে এবং সেই পণ্য
ওই সব ক্রেনের সাহায্যেই ছোট জাহাজে তুলেও দিতে পারে। ২০১৩ থেকে এখনও অবধি ১৭টি বড় জাহাজে ট্রান্সলোডিং চালানো হয়েছে। পণ্য নেমেছে ১২ লক্ষ ১৭ হাজার ২৪৬ মেট্রিক টন।
২০১৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে ট্রান্সলোডিং-এর কাজ শুরু হয়েছে। বর্তমানে বঙ্গোপসাগরের মধ্যে তিনটি এলাকায়— স্যান্ডহেডস, কণিকা স্যান্ড <ref>{{cite news|title =কণিকা স্যান্ডে-জিন্দাল- বন্দর চুক্তি। | url= http://www.kolkata24x7.com/jindal-kopt-agreement-for-transloading.html| accessdate = ২৪-০১-২০১৭}}</ref>এবং সাগরে— ট্রান্সলোডিং চলছে। ফলে ২০১৪-১৫তেই কলকাতা ও হলদিয়া বন্দরে পণ্য আমদানির পরিমাণ ১২ শতাংশ বাড়েছে। সে বার ৪ কোটি ৬০ লক্ষ ২৯ হাজার টন পণ্য খালাস করেছিল কেওপিটি। ২০২০-র মধ্যে বৃদ্ধির পরিমাণ ২৫ শতাংশ ছোঁবে বলে বন্দর কর্তৃপক্ষ আশাবাদী।মনে করা হচ্ছে ২০১৯-২০২০ সালে শুধুমাত্র ট্রান্স লোডিং এর মাধ্যমে কলকাতা বন্দর ২.৫ কোটি বা ২৫ মিলিয়ন টন পণ্য খালাস করবে।<ref>{{cite news |title =মাঝদরিয়ায় ‘ডাউনলোড’ই এখন নতুন ভরসা বন্দরের |url=http://www.anandabazar.com/state/%E0%A6%AE-%E0%A6%9D%E0%A6%A6%E0%A6%B0-%E0%A7%9F-%E0%A7%9F-%E0%A6%A1-%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%B2-%E0%A6%A1-%E0%A6%87-%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%A4-%E0%A6%A8-%E0%A6%AD%E0%A6%B0%E0%A6%B8-%E0%A6%AC%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A6%B0-%E0%A6%B0-1.261680|date=14 ডিসেম্বের 2017 |accessdate= 26 October 2017| publisher = আনন্দবাজার প্রত্রিকা }}</ref>
 
== আরও দেখুন ==