জগৎ জয়সূর্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shipir Bipir (আলোচনা | অবদান)
Shipir Bipir (আলোচনা | অবদান)
২৭ নং লাইন:
==সেনাবাহিনীতে চাকরী==
জগৎ ১৯৭৮ সালে শ্রীলঙ্কা মিলিটারি একাডেমীতে ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন, এবং সেখান থেকে ভালো ফলাফল করে ১৯৮০ সালে ২য় লেফটেন্যান্ট হিসেবে বের হন। তাকে শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনীর আর্মার্ড কোরে কমিশন দেওয়া হয়। তিনি ১৯৮১ সালে লেফটেন্যান্ট, ১৯৮৪ সালে ক্যাপ্টেন, ১৯৮৮ সালে মেজর এবং ১৯৯৩ সালে লেফটেন্যান্ট-কর্নেল পদে পদোন্নতি লাভ করেন। এই সময়কালে তিনি ট্রুপ লিডার (১৯৮০-১৯৮৩) এবং এ্যাডজুট্যান্ট (১৯৮৪-১৯৮৫) ছিলেন ১ম রিকনিসান্স রেজিমেন্টের। সেনাবাহিনী সদর দপ্তরে তাকে কিছু সময়ের জন্য স্টাফ অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে হয়, এরপর তিনি আবার ঐ ১ম রিকনিসান্স রেজিমেন্টে স্কোয়াড্রন অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৯০ সাল থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত তিনি ৯ম ব্রিগেডের ব্রিগেড মেজর (বিএম) ছিলেন, এরপর তাকে অফিসার্স স্টাডি সেন্টারে প্রধান প্রশিক্ষক এবং শ্রীলঙ্কা মিলিটারি একাডেমীর স্টাফ অফিসার ২ (প্রশিক্ষণ) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তাকে ১৯৯৪ সালে ১ম রিকনিসান্স রেজিমেন্টের অধিনায়ক করা হয় এবং এ দায়িত্বে তিনি ১৯৯৫ সালের জুন মাস পর্যন্ত ছিলেন। জুলাই ১৯৯৫ থেকে মে ১৯৯৬ পর্যন্ত তিনি 'জয়েন্ট অপারেশন্স হেডকোয়ার্টার্স' এ জেনারেল স্টাফ অফিসার হিসেবে ছিলেন।<ref name="Island"/>
 
জগৎকে কর্নেল পদবীতে ১৯৯৭ সালে একটি সাঁজোয়া ব্রিগেডের অধিনায়ক এবং পরের বছর ৫৬৩ পদাতিক ব্রিগেডের অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। ২০০১ সালে তিনি ব্রিগেডিয়ার পদে পদোন্নতি লাভ করেন এবং শ্রীলঙ্কা মিলিটারি একাডেমীর অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ পান। ২০০৪ সালের ডিসেম্বর মাসে তাকে সেনাবাহিনী সদর দপ্তরে সামরিক অভিযান পরিদপ্তরের পরিচালক (ডাইরেক্টর অব মিলিটারি অপারেশন্স ডাইরেক্টরেট) করা হয় এবং তিনি কিছুদিনের মধ্যে মেজর-জেনারেল পদবীতে উঠে ৫২তম ডিভিশনের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (অধিনায়ক) হয়ে যান।<ref name="Island"/>
 
==তথ্যসূত্র==