মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ পুনর্নির্দেশ টেমপ্লেট যোগ |
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান) অ সংশোধন, সম্প্রসারণ |
||
১ নং লাইন:
'''মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত''', বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ জলপ্রপাত হিসেবে সমধিক পরিচিত। পাথারিয়া পাহাড় (পূর্বনাম: আদম আইল পাহাড়) কঠিন পাথরে গঠিত; এই পাহাড়ের উপর দিয়ে গঙ্গামারা ছড়া বহমান। এই ছড়া মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত হয়ে নিচে পড়ে হয়েছে মাধবছড়া। অর্থাৎ গঙ্গামারা ছড়া হয়ে বয়ে আসা জলধারা [১২ অক্টোবর ১৯৯৯-এর হিসাবমতে] প্রায় ১৬২ ফুট উঁচু থেকে নিচে পড়ে মাধবছড়া হয়ে প্রবহমান। সাধারণত একটি মূল ধারায় পানি সব সময়ই পড়তে থাকে, বর্ষাকাল এলে মূল ধারার পাশেই আরেকটা ছোট ধারা তৈরি হয় এবং ভরা বর্ষায় দুটো ধারাই মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় পানির তীব্র তোড়ে। জলের এই বিপুল ধারা পড়তে পড়তে নিচে সৃষ্টি হয়েছে বিরাট কুণ্ডের। এই মাধবছড়ার পানি পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হতে হতে গিয়ে মিশেছে [[হাকালুকি হাওর|হাকালুকি হাওরে]]।<ref name="বড়লেখা-বাবলু">{{বই উদ্ধৃতি | author=গোপাল দত্ত বাবলু | editor=কালী প্রসন্ন দাস, মোস্তফা সেলিম | title=বড়লেখা: অতীত ও বর্তমান | format=প্রিন্ট | edition=ফেব্রুয়ারি ২১, ২০০০ খ্রিস্টাব্দ | year=২০০০ | publisher=বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ড | location=ঢাকা | language=বাংলা | isbn= | page=১৪৬-১৫২ | pages=৪৮৪ | chapter=মাধবকুণ্ড}}</ref>
কুণ্ডের ডানপাশে পাথরের গায়ে সৃষ্টি হয়েছে একটি [[গুহা|গুহার]], যার স্থানীয় নাম ''কাব''। এই কাব দেখতে অনেকটা চালাঘরের মতো। মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে স্নানর্থীরা কাবের নিচে দাঁড়িয়ে ভিজা কাপড় পরিবর্তন করে থাকেন।<ref name="বড়লেখা-বাবলু"/>
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
== বহিঃসংযোগ ==
{{বাংলাদেশের ঝর্ণা}}
|