ডেরেক প্রিঙ্গল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
নিউজিল্যান্ড সফর - অনুচ্ছেদসৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
অবসর - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৩৭ নং লাইন:
পরবর্তী শীতে ১৯৯১-৯২ মৌসুমে নিউজিল্যান্ড সফরে যান। ঐ সফরের টেস্ট সিরিজে বেশ আটোসাঁটো বোলিং করেন ডেরেক প্রিঙ্গল। এরপর বিশ্বকাপে তাঁর সপ্রতিভ অংশগ্রহণ ছিল ও রীতিমতো তারকা খেলোয়াড়ে পরিণত হন। প্রত্যেক খেলাতেই তিনি বোলিং উদ্বোধনে নামতেন ও মিতব্যয়ীতার দিকে নজর দেন। বিশেষ করে বিশ্বকাপের চূড়ান্ত খেলায় এ ধারাবাহিকতা বজায় রাখলেও পাকিস্তানের কাছে ২২ রানে হেরে যায় তাঁর দল।
 
১৯৯২ মৌসুমে বোথাম ও প্রিঙ্গল নিজেদের মাঠে শুরুতে একত্রে খেলেন। তবে উভয়ের মাঝেই দূর্বল ক্রীড়াশৈলীর বহিঃপ্রকাশ ঘটে। লর্ডসে বোথাম তাঁর সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন। অন্যদিকে লিডস টেস্টের পূর্ব-পর্যন্ত দল থেকে উপেক্ষিত হন প্রিঙ্গল। পাকিস্তানের বিপক্ষে স্মরণীয় জয়ে অন্যতম ভূমিকা রাখেন। তবে ওভাল টেস্টে পুণরায় তাঁকে দেখা যায়। বোলিং উপযোগী পিচে সফলতা পেলেও প্রতিপক্ষের সেরা খেলোয়াড় থাকলে ফলাফল যে-কোন কিছুই হতে পারে। [[ওয়াসিম আকরাম|ওয়াসিম আকরামের]] বলে তাঁর অফ স্ট্যাম্প উড়ে যায়।
 
== অবসর ==
১৯৯২-৯৩ মৌসুমে ভারত সফরে তাঁকে নেয়া হয়নি। তবে, ১৯৯৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেক্সাকো ট্রফিতে দলের সদস্য হন। টেস্ট দলে তাঁকে রাখা না হলে স্বল্পকাল পরই নিজের অবসরের কথা ঘোষণা করেন ডেরেক প্রিঙ্গল।
 
দলীয় সঙ্গীদের তুলনায় প্রিঙ্গল ফ্যাশন সচেতন ও সঙ্গীতের দিকে প্রবল আগ্রহ রয়েছে। প্রত্নতত্ত্ব, ফটোগ্রাফি, লেখালেখিসহ সঙ্গীতের ধারায় সচেতনতার পরিচয় দিয়েছেন।
 
চ্যারিয়টস অব ফায়ার নামীয় চলচ্চিত্রে সহায়ক চরিত্রে ডেরেক প্রিঙ্গল অভিনয় করেছেন।
 
ডোনাল্ড প্রিঙ্গল তাঁর বাবা। ডোনাল্ড [[১৯৭৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৭৫]] সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে পূর্ব আফ্রিকার সদস্যরূপে দুই খেলায় অংশ নিয়েছিলেন।