ডেরেক প্রিঙ্গল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
টেস্ট ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ - অনুচ্ছেদসৃষ্টি
১৬ নং লাইন:
১৯৮৬ সালে ক্যানাবিস ধূমপানের অভিযোগে ইয়ান বোথামকে ৩ মাসের জন্য সাময়িক নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হয়। ফলশ্রুতিতে প্রিঙ্গল বোথামের কার্যাবলী সম্পাদনে অগ্রসর হন।
 
১৯৮৬ সালটি ইংরেজ টেস্ট ক্রিকেটের জন্য অন্যতম দূর্যোগপূর্ণ বছররূপে চিহ্নিত হয়েছিল। গ্রীষ্মের প্রথম তিন খেলায় বোলিং বেশ ভালো করলেও ভারতীয় স্পিন আক্রমণ বিশেষতঃ [[মনিন্দর সিং|মনিন্দর সিংকে]] মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হন। ঐ বছরের ওভালের চূড়ান্ত টেস্টের মাধ্যমে বোথাম পুণরায় খেলার জগতে ফিরে আসেন। এরফলে ১৯৮৬-৮৭ মৌসুমের [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া]] সফর থেকেও তিনি বঞ্চিত হন।

== বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ ==
পরের বছরের শীত মৌসুমে ভারত ও পাকিস্তানে যৌথভাবে অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপে বোথামের অনুপস্থিতিতে দলে অন্তর্ভূক্ত হন। এশীয় পিচে তাঁর বোলিং বেশ অকার্যকররূপে প্রমাণিত হয়। গুজরানওয়ালায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৮৩ রানের ইনিংস খেললেও ঐ প্রতিযোগিতার অন্য কোন খেলায় অংশ নেননি।
 
বছর শেষে আরেক উদীয়মান অল-রাউন্ডার [[ডেভিড ক্যাপেল|ডেভিড ক্যাপেলের]] কাছ স্থানচ্যূত হন। নর্দাম্পটনের খেলোয়াড় ক্যাপেল তাঁর পরিবর্তে সিডনির দ্বি-শতবার্ষিকী টেস্টে অংশগ্রহণ করার পাশাপাশি [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ডের]] বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্ট সিরিজে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৮৮ সালে সফরকারী [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] বিপক্ষে খেলার জন্য তাঁকে পুণরায় আমন্ত্রণ জানানো হয়। টেক্সাকো ট্রফি সিরিজে অংশ নিয়ে দ্রুত এর প্রতিদান দেন ও ৫ উইকেট দখল করেন। লিডসের দ্বিতীয় খেলায় গুরুত্বপূর্ণ ৩৯ রান তুলে দলে সবিশেষ অবদান রাখেন যা দুদলের মধ্যকার পার্থক্য গড়তে সহায়তা করে। এটিই তাঁর সেরা অর্জন ছিল।
 
পিঠের অস্ত্রোপাচারের কারণে ইয়ান বোথাম এ মৌসুমে দলের বাইরে অবস্থান করলে তিনি প্রথম দুই টেস্টে অংশগ্রহণ করেন। ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেস আক্রমণে দিশেহারা হয়ে যান। ম্যানচেস্টার টেস্টে ডেভিড ক্যাপেল তাঁর পরিবর্তে খেললেও দূর্বল ক্রীড়াশৈলীর কারণে লিডস টেস্টে পুণরায় খেলেন। এবার তিনি ৫ উইকেট দখল করেন। ৫ম টেস্টে তিনি আরও অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন। ওভাল টেস্টের তৃতীয় দিনের শেষদিকে দলের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। প্রথম স্লিপে [[ডেসমন্ড হেইন্স|ডেসমন্ড হেইন্সের]] ক্যাচ নেয়ার প্রচেষ্টাকালে আঙ্গুলে গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হন নিয়মিত অধিনায়ক [[গ্রাহাম গুচ]]। তবে ঐ খেলায় তাঁর দল পরাজিত হয়।