বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুসারে দেখা যায়, প্রশাসকগন অংশগ্রহণকারীদের ৫০ (পঞ্চাশ) দিনের জন্য পঞ্চাশটি ঝুঁকিপূর্ণ টাস্ক বা কাজ দিয়ে থাকেন। অংশগ্রহণকারীরা সেই সব টাস্কনির্ধারিত কাজ সম্পন্ন করে নির্দৃষ্টনির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে প্রমানস্বরূপপ্রমাণস্বরূপ ছবি বা ভিডিও পাঠায়পাঠান বা নিজেদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিডিয়ায় সেগুলি পোস্টপ্রকাশ করে।করেন। সর্বশেষ, পঞ্চাশতম টাস্ক বা চ্যালেঞ্জটি হলো আত্মহত্যা এবং আত্মহত্যা করতে পারলেই খেলোয়াড় বিজয়ী। খেলাটির অন্যতম বিশেষ দিক, একবার খেলায় অংশগ্রহনঅংশগ্রহণ করলে খেলাটি কোনোভাবেই বন্ধ (আনইন্সটল) করা যাবে না। এমনকি কেউ বন্ধ করলে তাকে অনবরত নিজের এবং তার পরিবারের মৃত্যুর ভয় দেখানো হয়। এডমিনদেরঅ্যাডমিনদের সাথে অংশগ্রহণকারীদের যোগাযোগ করার উপায় সম্পর্কে কাউকে বলা নিষেধ। টাস্কনির্ধারিত কাজটি শেষ করার সমস্ত প্রমাণ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে মুছে ফেলার নির্দেশনা থাকে।<ref name=উন্মেষ>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|author1=ফাতেমা আক্তার মহুয়া|title=ব্লু হোয়েল: আত্মহত্যা যেই গেমের "শেষ ধাপ"|url=http://theunmesh.com/ফিচার/রহস্য/ব্লু-হোয়েল-গেম-আত্মহত্যা/|website=দ্যা উন্মেষ|accessdate=7 অক্টোবর 2017}}</ref> শুরুর দিকের টাস্কগুলোকাজগুলো বেশ সহজ এবং অন্যান্য গেমের চেয়ে আলাদা হওয়ায় অংশগ্রহণকারীরা মজা পেয়ে যায়। ২০১৫ সালে গেমটির জের ধরে প্রথম আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে এবং প্রতিদিন [[ইন্সটাগ্রাম|ইন্সটাগ্রামে]] '''ব্লু হোয়েল''' গেমটিতে কে কোন লেভেলে আছে তা পোস্ট করার রীতিমতো একটি অসুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যায়।<ref name="Roar বাংলা" /><br>
ধারাবাহিক ভাবেধারাবাহিকভাবে, প্রথমে সাদা কাগজে তিমি মাছের ছবি এঁকে শুরু হয় খেলা, ভোর চারটে কুড়ি মিনিটে ঘুম থেকে উঠতে হয়, অংশগ্রহণকারীকে নিজেরই হাতে পিন বা ধারালো কিছু ফুটিয়ে নিজের রক্ত দিয়ে আকঁতেআঁকতে হয় পুর্বেরআগেই কাগজে আঁকা তিমির ছবিছবিটা, একা একা ভূতের ছবিচলচ্চিত্র দেখতে হয়, চ্যালেঞ্জের মধ্যে অতিরিক্ত মাদকসেবনও রয়েছে প্রতিদিন একেকটি টাস্কদায়িত্ব দেওয়া হয় এবং প্রতিটি দিনের মধ্যেই শেষ করার সময় সীমাসময়সীমা বেঁধে দেওয়া থাকে।