মোহনপুর উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
নাম সংশোধন
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক বাংলাদেশের প্রশাসনিক অঞ্চল
|নাম = মোহনপুর উপজেলা
|অফিসিয়াল_নাম =
|চিত্র =
৫৬ নং লাইন:
১৯৭১ খ্রিঃ স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্তানীদের হামলা থেকে মুক্ত থাকার জন্য সক্রিয় ছিল উপজেলার বিভিন্ন এলাকা। পাকিস্তানীদের হামলাকারিদের হামলা থেকে রক্ষা করার জন্য সংবাদদাতা নিয়োগ করা হয়। কিন্তু যুদ্ধের ঐ ৯ মাসে অত্র উপজেলার কোথাও পাকসেনাদের হামলার ঘটনা ঘটেনি। তবে কেশরহাটের সন্নিকটে সাঁকোয়া মাদ্রাসায় রাজাকার ক্যাম্প স্থাপন করা হলে, সেই ক্যাম্পের রাজাকারদের নির্মম অত্যাচারে অনেকেই জীবন দিয়েছেন।১৯৭১ খ্রিঃ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু [[শেখ মুজিবুর রহমান]] এর ডাকে সাড়া দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করার জন্যে অত্র উপজেলার কয়েক জন মুক্তিযোদ্ধা ভারতের [[শিলিগুড়ি]] জেলার পানিঘাটা ক্যাম্পে প্রশিক্ষণ গ্রহন শেষে সেক্টর অনুযায়ী রাজশাহীর বিভিন্ন উপজেলা সহ মোহনপুর উপজেলার অনেক স্থানে অপারেশন করেন।
রাজাকারেরা সাঁকোয়া ক্যাম্প হতে পার্শ্ববর্তী অনেক গ্রামে হিন্দু পরিবার ও আওয়ামী পরিবারের বাড়ীঘর লুটপাট সহ গরু-ছাগল জোর পূর্বক ধরে এনে জবেহ করে খাওয়া এবং অনেক মা বোনের ইজ্জত নষ্ট করতেও দ্বীধাবোধ করে নি। মোহনপুর উপজেলাটি ৭ নং সেক্টরের অধীন। অত্র উপজেলার কয়েক জন মুক্তিযোদ্ধা ভারতে প্রশিক্ষন গ্রহন করলেও নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার বাঁকপুর গ্রামের অনেকেই প্রশিক্ষন গ্রহন করেন।
২৬-১১-১৯৭১ খ্রিঃ দিবাগত রাত ১:৩০ মিনিটে সাঁকোয়া রাজাকার ক্যাম্পে আক্রমন করে উক্ত ক্যাম্প দখল ও সাঁকোয়াকে রাজাকার মুক্ত করে বড় রকমের সাহসিকতার প্রমান দেয় মুক্তিযোদ্ধারা। তথ্য দাতাদের তথ্যানুযায়ী জানা যায় সাঁকোয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উত্তরপাশে একই সাথে ৩৮ জনকে পুতে রাখা হয়।<ref name="মোহনপুর">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=মুক্তিযুদ্ধে মোহনপুর|url=http://mohonpur.rajshahi.gov.bd/site/page/a00f96db-1ab0-11e7-8120-286ed488c766|accessdate=6 সেপ্টেম্বর 2017}}</ref>
 
== জনসংখ্যার উপাত্ত ==