ম্যানচেস্টার সিটি ফুটবল ক্লাব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ উইকিউপাত্ত থেকে ফেসবুক আইডি লোড হবে |
→খেলোয়াড়গণ: তথ্য সংশোধন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৫৯ নং লাইন:
পরের মৌসুমেও নতুন খেলোয়াড়দের জন্য বিনিয়োগ অব্যহত থাকে। নগর প্রতিদ্বন্দী [[ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব|ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে]] হারিয়ে সিটি ২০১১ এফএ কাপের ফাইনালে পৌছায়। ৩০ বছরের মধ্যে এই প্রথম তারা কোন বড় প্রতিযোগিতার ফাইনালে পৌছায়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/fa_cup/9457489.stm|title=Man City 1 – 0 Man Utd|publisher=বিবিসি স্পোর্ট|date=১৬ এপ্রিল ২০১১|accessdate=২১ এপ্রিল ২০১৪}}</ref> ফাইনালে তারা [[স্টোক সিটি ফুটবল ক্লাব|স্টোক সিটিকে]] ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে পঞ্চমবারের মত এফএ কাপ শিরোপা জিতে। ১৯৭৬ সালে লীগ কাপ জিতার পর এটিই তাদের প্রথম বড় কোন শিরোপা। একই সপ্তাহে প্রিমিয়ার লীগে [[টটেনহাম হটস্পার ফুটবল ক্লাব|টটেনহাম হটস্পারকে]] হারিয়ে তারা পরবর্তী মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লীগেও জায়গা করে নেয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/football/eng_prem/9480251.stm|title=Man City 1 – 0 Tottenham|publisher=বিবিসি স্পোর্ট|date=১০ মে ২০১১|accessdate=২১ এপ্রিল ২০১৪}}</ref> ২০১০–১১ মৌসুমের শেষ দিনে তারা [[আর্সেনাল ফুটবল ক্লাব|আর্সেনালকে]] ছাড়িয়ে লীগ টেবিলের তৃতীয় স্থানে চলে আসে এবং সরাসরি চ্যাম্পিয়নস লীগের গ্রুপ পর্ব নিশ্চিত করে। ২০১১–১২ মৌসুমেও ক্লাবের সফলতার ধারা অব্যহত থাকে। তারা [[হোয়াইট হার্ট লেন|হোয়াইট হার্ট লেনে]] টটেনহাম হটস্পারকে ৫–১ গোলে পরাজিত করে এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে তাদের নিজেদের স্টেডিয়ামেই ৬–১ গোলে বিধ্বস্ত করে। তবে ক্লাবের এই দূর্দান্ত ফর্ম মৌসুমের মাঝামাঝি সময়ে এসে হ্রাস পেয়ে যায় এবং লীগের মাত্র ছয়টি খেলা বাকি থাকতে সিটি তাদের প্রতিদ্বন্দীর থেকে আট পয়েন্ট পিছিয়ে যায়। তবে লীগের দুইটি খেলা বাকি থাকতে তারা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে পয়েন্ট সমতায় চলে আসে। এমনকি লীগের শেষ দিন পর্যন্ত তাদের পয়েন্ট সমান ছিল। সিটির শুধু প্রয়োজন ছিল অবনমন শঙ্কায় ভূগতে থাকা [[কুইন্স পার্ক রেঞ্জার্স ফুটবল ক্লাব|কুইন্স পার্ক রেঞ্জার্সের]] বিপক্ষে বিজয়। কিন্তু সেই খেলায় তারা ৯০ মিনিট শেষ হওয়ার পরও ২–১ গোলে পিছিয়ে ছিল। অন্যদিকে ইউনাইটেডের কিছু খেলোয়াড় খেলা শেষে লীগ শিরোপা জয়ের কথা ভেবে উল্লাস করছিল। তবে ইনজুরি সময়ে জেকো ও [[সার্হিও আগুয়েরো|আগুয়েরোর]] গোলে এগিয়ে যায় সিটি। এর মধ্যে আগুয়েরোর গোলটি ছিল খেলার একদম শেষ মিনিটে। এবং এই শেষ মিনিটের জয়ে ৪৪ বছরের মধ্যে প্রথম লীগ শিরোপা জিতে সিটি। ১৯৯২ সালে প্রিমিয়ার লীগ প্রতিষ্ঠার পর তারা পঞ্চম দল হিসেবে এই শিরোপা জিতে। যুক্তরাজ্য এবং সেই সাথে সারা বিশ্বের কিছু সংবাদ মাধ্যম এটিকে প্রিমিয়ার লীগের ইতিহাসের সেরা মুহূর্ত হিসেবে অভিহিত করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.mirror.co.uk/sport/football/news/manchester-city-title-win-named-1241457|title=Is Man City's title win really the best Premier League moment ever? See the Top 50 here.. and then tell us yours|publisher=দ্য মিরর|date=৯ আগস্ট ২০১২|accessdate=২২ এপ্রিল ২০১৪}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://deadspin.com/5910467/reconstructing-the-most-exciting-day-in-the-history-of-soccer-and-maybe-sports-period|title=Reconstructing The Most Exciting Day In The History Of Soccer (And Maybe Sports, Period)|publisher=deadspin.com|date=১৬ মে ২০১২|accessdate=২২ এপ্রিল ২০১৪}}</ref> খেলাটি আরও স্মরণীয় হয়ে ওঠে সিটির প্রাক্তন খেলোয়াড় জোই বার্টনের কারণে। খেলায় তিনি মাত্র কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানেই তিন জন আলাদা খেলোয়াড়কে ট্যাকল করেন যার সবগুলোই ছিল লাল কার্ড পাওয়ার মত। এরপর তাকে ১২টি খেলার জন্য নিষিদ্ধ করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.dailymail.co.uk/sport/football/article-2199537/Joey-Barton-told-serve-ban-Marseille.html|title=Barton blow as bad boy is told he must serve ban at new club Marseille|publisher=[[দ্য ডেইলি মেইল]]|date=৬ সেপ্টেম্বর ২০১২|accessdate=২২ এপ্রিল ২০১৪}}</ref>
==খেলোয়াড়গণ==
===বর্তমান দল===
[[চিত্র:Manchester City 2013.jpg|thumb|২০১৩ সালে ম্যানচেস্টার সিটি।]]
{{Fs start}}
{{Fs player|no=১|pos=GK|nat=CHI|name=[[ক্লাউদিও ব্রাভো|ক্লদিও ব্রাভো]]}}
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=৪|pos=DF|nat=BEL|name=[[ভিনসেন্ট কোম্পানি]]|other=[[অধিনায়ক (অ্যাসোসিয়েশন ফুটবল)|অধিনায়ক]]}}
{{Fs player|no=৫|pos=DF|nat=
▲{{Fs player|no=৬|pos=MF|nat=BRA|name=[[ফারনান্দো]]}}
{{Fs player|no=৭|pos=MF|nat=ENG|name=[[রাহিম স্টার্লিং]]}}
{{Fs player|no=৮|pos=MF|nat=GER|name=[[ইলকেয় গুন্দোগান|ইল্কায় গুন্দোয়ান]]}}
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=১৫|pos=MF|nat=ESP|name=[[জেসাস নাভাস]]}}▼
{{Fs player|no=১৭|pos=MF|nat=BEL|name=[[কেভিন ডি ব্রুইন]]}}
{{Fs player|no=১৮|pos=MF|nat=ENG|name=
{{Fs player|no=১৯|pos=FW|nat=GER|name=[[লেরয় সানে]]}}
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=৩৩|pos=FW|nat=BRA|name=[[গ্যাব্রিয়েল জেসুস]]}}
{{Fs player|no=৩৫|pos=MF|nat=UKR|name=ওলেকসান্দর ঝিনচেঙ্কো}}
{{Fs player|no=৪২|pos=MF|nat=CIV|name=ইয়াইয়া তোরে}}
{{Fs player|no=৪৭|pos=MF|nat=ENG|name=ফিল ফোডেন}}
{{Fs end}}
=== ধারে অন্য দলে ===
{{fs start}}
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=৬৯|pos=DF|nat=ESP|name=অ্যাঞ্জেলিনো|other=ব্রেদাতে ৩০ জুন ২০১৮ পর্যন্ত}}
{{Fs player|no=
{{Fs player|no=—|pos=GK|nat=ENG
{{Fs player|no=—|
{{Fs player|no=—|pos=FW|nat=GHA|name=টমাস আগিয়েপং|other=ব্রেদাতে ৩০ জুন ২০১৭ পর্যন্ত}}
{{Fs player|no=—|pos=MF|nat=AUS|name=লুক ব্র্যাটান|other=মেলবোর্ন সিটি তে ৩০ জুন ২০১৮ পর্যন্ত}}
{{Fs player|no=—|pos=MF|nat=AUS|name=অ্যান্থনি কাসেরেস|other=আল ওয়াসলে ৩০ জুন ২০১৮ পর্যন্ত}}
{{Fs player|no=—|pos=MF|nat=BRA|name=ডগলাস লুইজ|other=জিরোনাতে ৩০ জুন ২০১৮ পর্যন্ত}}
{{Fs player|no=—|pos=FW|nat=NGR|name=ওলারেনওয়াজু কায়োদে|other=জিরোনাতে ৩০ জুন ২০১৮ পর্যন্ত}}
{{fs end}}
|