বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
RockyMasum (আলোচনা | অবদান) চিত্র |
|||
১ নং লাইন:
{{Infobox museum
| name = বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর
| image =
| image_upright =
| alt = রাজশাহী শহরের কেন্দ্র স্থলে স্থাপিত বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর
| caption = বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর এর
| map_type =
| map_relief =
৭৩ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
[[চিত্র:Varendra Research Museum gate.jpg|thumbnail|left|জাদুঘর এর প্রবেশদ্বারে খচিত কারুকার্য]]▼
বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর রাজশাহী মহানগরের কেন্দ্রস্থল হেতেম খাঁ-তে অবস্থিত। এটি [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] প্রথম জাদুঘর। প্রত্নতত্ত্ব সংগ্রহের দিক থেকে এটি [[দক্ষিণ এশিয়া|দক্ষিণ এশিয়ার]] অন্যতম সংগ্রহশালা। বরেন্দ্র জাদুঘর প্রতিষ্ঠায় [[নাটোর জেলা|নাটোরের]] দিঘাপাতিয়া রাজপরিবারের জমিদার শরৎ কুমার রায়, আইনজীবী [[অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়]] এবং [[রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল]] এর শিক্ষক [[রমাপ্রসাদ চন্দ|রামপ্রসাদ চন্দ্রের]] উল্লেখযোগ্য আবদান রয়েছে।<ref name="বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |title=বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর |newspaper=কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স |month=December |year=2016 |page=91 |language=Bangla|accessdate=ডিসেম্বর ১০, ২০১৬}}বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর</ref> ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে তারা বাংলার ঐতিহ্য ও নিদর্শন সংগ্রহ ও সংরক্ষণের জন্য [[বরেন্দ্র অনুসন্ধান সমিতি]] গঠন করেন। ঐ বছরে তারা রাজশাহীর বিভিন্ন স্থানে অনুসন্ধান চালিয়ে ৩২টি দুষ্প্রাপ্য নিদর্শন সংগ্রহ করেন। এই নিদর্শনগুলো সংরক্ষণ করার জন্য শরৎ কুমার রায়ের দান করা জমিতে জাদুঘরটির নিজস্ব ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়। নির্মাণ শেষ হয় [[১৯১৩]] খ্রিস্টাব্দে। একই বছরের [[১৩ নভেম্বর]] বাংলার তৎকালীন গভর্নর কারমাইকেল জাদুঘরটি উদ্বোধন করেন।
[[চিত্র:Varendra Foundation Carmichael.jpg|right|thumb|220px|লর্ড কারমাইকেল স্থাপিত ভিত্তিফলক]]
৮০ ⟶ ৭৯ নং লাইন:
[[১৯২৩]] খ্রিস্টাব্দে জাদুঘর কর্তৃপক্ষের সাথে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] যৌথভাবে নওগাঁর [[পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার|পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের]] খনন কাজ শুরু করে। পরবর্তিতে বরেন্দ্র অনুসন্ধান সমিতির একক প্রচেষ্টায় [[পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার|পাহাড়পুর]] থেকে ২৫৬টি নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়। [[১৯৪৭]] খ্রিস্টাব্দের পরে জাদুঘরটির অস্তিত্ত্ব নিয়ে সংকট দেখা দেয়। [[১৯৪৯]] থেকে [[১৯৬১]] খ্রিস্টাব্দ পযর্ন্ত জাদুঘর ভবনটির অর্ধেকাংশ মেডিকেল স্কুল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল। [[১৯৬৪]] খ্রিস্টাব্দে জাদুঘরটি বন্ধ হবার উপক্রম হলে ঐ বছরের [[১০ অক্টোবর]] তারিখে এর স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধিগ্রহণ করে।<ref name="৬০ বছরে রাবি">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |author=সাইফুদ্দীন চৌধুরী |date=০৬ জুলাই, ২০১৩ |title=৬০ বছরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় |url=http://www.prothom-alo.com/opinion/article/19598/৬০-বছরে-রাজশাহী-বিশ্ববিদ্যালয় |newspaper=[[দৈনিক প্রথম আলো]] |location= |accessdate=জুন ১, ২০১৫}}</ref> জাদুঘরটির পরিদর্শকদের মধ্যে রয়েছেন [[মহাত্মা গান্ধী]], [[সুভাষচন্দ্র বসু|নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু]] প্রমুখ সহ আনেক বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ।
[[File:
== নিদর্শনসমূহ ==
৮৬ ⟶ ৮৫ নং লাইন:
==সংগ্রহ==
[[চিত্র:Front side of Varendra Research Museum
এই জাদুঘরে ১২ সহস্র গ্রন্থ সমৃদ্ধ একটি গ্রন্থশালা রয়েছে। জাদুঘরটিকে ৭টি প্রদর্শনকোষ্ঠে ভাগ করা হয়েছে।
* ''প্রথম প্রদর্শনকোষ্ঠে'' নওগাঁর পাহাড়পুর তেকে উদ্ধারকৃত ২৫৬টি ঐতিহাসিক সামগ্রী রয়েছে।
১০৫ ⟶ ১০৪ নং লাইন:
Image:Varendra Bhairava Head.jpg|ভৈরবের মাথা
Image:Varendra_Nataraja_Statue.jpg|কৃষ্ণমূর্তি
Image:Varendra_Surya_11AD_Chapra.jpg|সূর্য্য, ১১ খ্রিস্টাব্দ, চাপড়া,
▲
</gallery>
|