স্ক্যাবিস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ZahidurRahman-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে AftabBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
Chhondo (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{Infobox disease
| Name = চুলকানিস্ক্যাবিস
| Image = Sarcoptes scabei 2.jpg
| Caption = চুলকানি রোগের জীবানু ''স্কেবিয়াইসারকপটিসSarcoptes স্কেরিবাইscabei'' এর আনুবিক্ষনীক চিত্র
| Field = [[Infectious disease (medical specialty)|Infectious disease]], [[dermatology]]
| ICD10 = {{ICD10|B|86||b|85}}
১৬ নং লাইন:
}}
 
স্কেবিসস্ক্যাবিস এক প্রকার চর্মজনিত রোগ যা '''চুলকানি'Sarcoptes scabei'' নামেনামক পরিচিতএক একটিপ্রকার মারাত্বকজীবাণু ছোঁয়াচেদ্বারা চর্মসংঘটিত রোগ।হয়।<ref এরname=CDC2010Epi/><ref>{{cite অন্যান্যbook|last=Gates|first=Robert স্থানীয়H.|title=Infectious নামগুলোdisease হলোsecrets|year=2003|publisher=Elsevier, খোসHanley Belfus|location=Philadelphia|isbn=978-পাচড়া,1-56053-543-0|pages=355|url=https://books.google.com/?id=hYdw4vnanR0C&pg=PA355|edition=2.}}</ref>এর [[দাদ]],প্রধান লক্ষণ হল শরীরে চুলকানি ও গুটি গুটি র‍্যাশ বিখাউজ।ওঠা। স্পর্শের মাধ্যমে সাধারণত এ রোগ হয়। তাছাড়া রোগীর ব্যবহৃত কাপড় গামছা, বিছানার চাদর ও বালিশ ব্যবহার করলে এ রোগ হতে পারে। বিশেষ করে শিশুরা এতে ব্যাপকভাবে আক্রান্ত হয়ে থাকে ৷ এটি একটি জীবাণুবাহিত রোগ।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি৷প্রথমবার [[সংক্রমণ|url=http://www.healthprior21.com/health-tips/527a2fdb9cb3c-%E0%A6%9A%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF-%E0%A6%B0%E0%A7%8Bসংক্রমণে]] |title=চুলকানিএকজন রোগব্যক্তির |publisher=হেলথসাধারণত প্রায়রদুই ২১থেকে }}</ref>ছয় যেসপ্তাহের কীটটিমধ্যে দিয়েউপসর্গ দেখা রোগটিদেয়।দ্বিতীয় হয়,সংক্রমণের এরলক্ষণগুলি নাম২৪ হলোঘণ্টার ''স্কেবিয়াইসারকপটিসমধ্যেই স্কেরিবাই''।<ref>{{citeশুরু journalহতে |পারে।এই yearউপসর্গগুলি =শরীরের 2007বেশিরভাগ | title = Problems in Diagnosing Scabiesঅংশে, a Global Disease in Human and Animal Populations | url = | journal = Clinical Microbiology Reviews | volume = 20 | issue = 2| pages = 268–279 | doi = 10.1128/CMR.00042যেমন-06কব্জি, |আঙ্গুলের pmidভিতর =বা 17428886কোমরের |আশেপাশে pmc=1865595}}</ref> এক্ষেত্রে শরীরে অসম্ভব রকম চুলকানিউপস্থিত হতে দেখা যায় এবংপারে। রাতের বেলা চুলকানির তীব্রতা আরও বাড়ে।
 
==লক্ষন==
* আঙ্গুলের ফাঁকে, আঙ্গুলে, বগলে, যৌনাঙ্গে, নাভি ও নাভির চার দিকে ছোট ছোট দানা বা গুটি দেখা দেয়। তবে এ গুটিগুলো মুখ, মাথা বাদে সমস্ত শরীরে দেখা দিতে পারে।
* গুটি গুলোতে প্রচণ্ড চুলকায় এবং চুলকানি রাতে বেশি হয়।
<gallery perrow=5>
* চুলকানির গুটি গুলোতে ঘা হতে পারে, যাকে বলে পাঁচড়া।
File:Acarodermatitis Fuß.jpg|পায়ের স্ক্যাবিস
* এ রোগ দেখা দিলে অবশ্যই আর একজন চুলকানি রোগীর সংস্পর্শে আসার ইতিহাস থাকে। অর্থাৎ রোগীর পরিবারের অন্য সদস্যের চুলকানির ইতিহাস থাকে।
File:Acarodermatitis Arm.jpg|বাহুর স্ক্যাবিস
File:Acarodermatitis Hand.jpg|হাতের স্ক্যাবিস
File:Acarodermatitis Finger.jpg|আঙ্গুলের স্ক্যাবিস
</gallery>
 
 
==চিকিৎসা==
[[চিত্র:Sites of scabies.png|thumbnail|মানুষের দেহে চুলকানি আক্রান্ত হওয়ার কিছু সাধারন জায়গা]]
রোগটি খুব সাধারণ হলেও ভালো অভিজ্ঞতা না থাকায় অনেকেই ভুল চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে সাধারণত ঘরের একাধিক ব্যক্তি এ রোগে ভোগেন। ফলে ঘরের সবাইকে এ রোগের চিকিৎসা এক সঙ্গে করাতে হয়, নয়তো পর্যায়ক্রমে আবরো রোগীর গায়ে এ রোগ ফিরে আসে। ভেজলিন ৫০ গ্রাম, গন্ধক গুঁড়া ২ গ্রাম, সলিসেলিক অ্যাসিড ২ গ্রাম, চাল মুগরা তেল ১০ গ্রাম মিশিয়ে মলম তৈরী করে নিতে হবে। নিমপাতা সিদ্ধ করা পানি দিয়ে ক্ষত স্থান পরিষ্কার নেকড়া দিয়ে মুছে রোজ একবার করে মলম লাগাতে হবে।
 
;চুলকানির জন্য কিছু ভেষজ সমাধানঃ<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=http://www.poramorsho.com/natural-remedies-for-itchy-skin/ |title=চুলকানি থেকে মুক্তি পেতে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি }}</ref>
* [[তুলসী]] পাতা ও দুর্বার ডগা বেটে গায়ে মাখলে ঘামাচি ও চুলকানি ভাল হয়।
* বড় [[এলাচ|এলাচি]] বেটে বাহ্যিকভাবে চন্দনের মত শরীরে লাগালে চুলকানী চলে যায়।
* [[নিম]] পাতা সিদ্ধ করে পানি দিয়ে গোসল করলে খোসপাচড়া চলে যায়। পাতা বা ফুল বেটে গায়ে কয়েকদিন লাগালে চুলকানি ভালো হয়।
* শরীরে ক্ষত, খোস পাঁচড়া দেখা দিলে অর্জুনের ছাল বেটে লাগালে সেরে যায়।
* [[বাসক|বাসকের]] কচিপাতা ১০-১২ টি এক টুকরো [[হলুদ (মশলা)|হলুদ]] একসঙ্গে বেটে দাদ বা চুলকানিতে লাগলে কয়েকদিনের মধ্যে তা সেরে যায়।
 
==তথ্যসূত্র==