ভারতের অর্থনীতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ আইএসবিএন টেমপ্লেট যোগ |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
{{Economy of India infobox}}
'''[[ভারত|ভারতের]] অর্থনীতি''' বিশ্বের
ভারতের অর্থনীতি বৈচিত্র্যময়। কৃষিকাজ, হস্তশিল্প, বস্ত্রশিল্প, উৎপাদন, এবং বিভিন্ন সেবা ভারতের অর্থনীতির অংশ। ভারতের শ্রমশক্তির দুই-তৃতীয়াংশ প্রত্যক্ষভাবে কিংবা পরোক্ষভাবে কৃষিখাত থেকে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে। তবে সেবাখাত ক্রমেই প্রসার লাভ করছে এবং ভারতের অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। ডিজিটাল যুগের আবির্ভাবের পর ইংরেজিতে সাবলীলভাবে কথা বলতে পারদর্শী তরুণ ও শিক্ষিত লোকের সহজলভ্যতাকে কাজে লাগিয়ে ভারত আউটসোর্সিং, ক্রেতা সেবা ও কারিগরি সহায়তা দানের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে পরিণত হয়েছে। ভারত সফটওয়্যার ও আর্থিক সেবার ক্ষেত্রে সারা বিশ্বে অতি-দক্ষ শ্রমিক সরবরাহ করে থাকে। এছাড়া [[উৎপাদন]], [[ওষুধ শিল্প]], [[জীবপ্রযুক্তি]], [[ন্যানোপ্রযুক্তি]], [[টেলিযোগাযোগ]], [[জাহাজ নির্মাণ]], [[বিমানভ্রমণ]] এবং [[পর্যটন]] শিল্পগুলিতেও ভবিষ্যতে জোরালো প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা আছে।
১৭ ⟶ ৬ নং লাইন:
স্বাধীনতা লাভের পর ইতিহাসের অধিকাংশ সময় জুড়ে ভারত সমাজবাদী দৃষ্টিভঙ্গিতে অর্থনীতি চালানোর চেষ্টা করে। তখন অর্থনীতিতে বেসরকারী খাতের অংশগ্রহণ, বৈদেশিক বাণিজ্য এবং সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগের উপর সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রণ ছিল। তবে ১৯৯০-এর দশকের শুরু থেকে ভারত ক্রমে উদারপন্থী অর্থনৈতিক সংস্কারের মাধ্যমে তার বাজারগুলি উন্মুত করতে শুরু করে। সরকারী শিল্পগুলির বেসরকারীকরণ বেশ ধীরে রাজনৈতিক বিতর্কের মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলেছে।
দ্রুত বর্ধনশীল জনসংখ্যা ভারতের একটি প্রধান সমস্যা এবং এটি অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমতা অর্জনের জন্য একটি বড় বাধা। দারিদ্র্য এখনও একটি প্রকট সমস্যা, তবে স্বাধীনতার পর দারিদ্র্যের পরিমাণ অনেক হ্রাস পেয়েছে। সরকারী হিসাব মতে ২০০৪-২০০৫ অর্থবছরে ২৭% ভারতীয় দরিদ্র ছিলেন।
== পাদটীকা ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
|