ইউয়ার্ট অ্যাস্টিল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
Suvray (আলোচনা | অবদান)
কাউন্টি অধিনায়কত্ব - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
২ নং লাইন:
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
আঠারো বছর বয়সে ১৯০৬ সালে অ্যাস্টিল তাঁর খেলোয়াড়ী জীবনের সূচনা ঘটান। ঐ মৌসুমে তিনি একটিমাত্র খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। তবে ডানহাতি মিডিয়াম পেস বোলিং পরবর্তী মৌসুমের ব্যাটিং সহায়ক পিচেও তাণ্ডবলীলা চালিয়েছিলেন।
১৯২২ থেকে ১৯৩৫ সাল পর্যন্ত [[জর্জ গিয়ারি|জর্জ গিয়ারির]] সাথে তিনিও লিচেস্টারশায়ার দলের প্রধান চালিকাশক্তি ছিলেন।
১৬.৫৮ গড়ে ৭৪ উইকেট লাভ করেন তিনি। ৮৪ উইকেট নিয়ে পরের মৌসুমে লিচেস্টারশায়ারের প্রধান বোলারের মর্যাদা পান।
 
ডার্বিশায়ারের বিপক্ষে ৬১ রানের বিনিময়ে তেরো উইকেট পান যা পঁচিশ বছর টিকে রয়েছিল। ১৯০৯সালে আবারও ভালো করেন। তবে ১৯১০ ও ১৯১১সালে দূর্বলমানের খেলা প্রদর্শন করায় দল থেকে বাদ পড়েন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনি সর্বমোট নয় টেস্ট খেলার সুযোগ পেয়েছেন। তবে স্বদেশে কিংবা বিদেশে কোন অ্যাশেজ সিরিজ খেলার সৌভাগ্য ঘটেনি তাঁর।
 
== কাউন্টি অধিনায়কত্ব ==
১৯২২ থেকে ১৯৩৫ সাল পর্যন্ত [[জর্জ গিয়ারি|জর্জ গিয়ারির]] সাথে তিনিও লিচেস্টারশায়ার দলের প্রধান চালিকাশক্তি ছিলেন।
 
তবে তিন দশককাল কোন রকমে টিকে থাকা লিচেস্টারশায়ার দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন তিনি। কোন শৌখিন খেলোয়াড়ই কাউন্টি দলটির পক্ষে স্বতঃস্ফূর্তভাবে খেলেননি।
 
পঞ্চাশ বছরেরও অধিক সময় পর অ্যাস্টিল আনুষ্ঠানিকভাবে যে-কোন কাউন্টি দলের পক্ষে পেশাদার অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। কাউন্টি দলটি কার্যকরী মৌসুম অতিবাহিত করে। শৌখিন মানদণ্ডের ও প্রাপ্তির পূর্ব-পর্যন্ত সাতচল্লিশ বছর বয়সেও দায়িত্ব পালন করেন।
 
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনি সর্বমোট নয় টেস্ট খেলার সুযোগ পেয়েছেন। তবে স্বদেশে কিংবা বিদেশে কোন অ্যাশেজ সিরিজ খেলার সৌভাগ্য ঘটেনি তাঁর।
 
লিচেস্টারশায়ারের ফাস্টবোলার টমাস জয়েস সম্পর্কে তাঁর ভ্রাতৃস্পুত্র।