বিজন ভট্টাচার্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Piyal Kundu (আলোচনা | অবদান)
Piyal Kundu (আলোচনা | অবদান)
৩ নং লাইন:
 
==নাট্যজীবন==
বিজন ভট্টাচার্যের নাট্যজীবনের শুরু হয় [[১৯৪০]] এর দশকে । প্রচলিত বাণিজ্যিক থিয়েটারের ধারার বাইরে স্বতন্ত্র নাট্য আন্দোলনের সূচনা করেন কিছু ফ্যাসিবাদ বিরোধী লেখক শিল্পী গোষ্ঠী । এঁদেরই সাংস্কৃতিক শাখা ছিল [[ভারতীয় গণনাট্য সঙ্ঘ]] যাবা ইণ্ডিয়ান পিপলস থিয়েটার অ্যাসোসিয়েসন যা আইপিটিএ নামে বেশি পরিচিত। বিজন ভট্টাচার্য ছিলেন এই গণনাট্য সঙ্ঘের প্রথম সারির নাট্যকর্মী ।
চিন্তা, চেতনা এবং সংগ্রামের প্রগতিশীল চিন্তা ভাবনার দিশারী ছিল ভারতীয় গণনাট্য সঙ্ঘ । বিজন ভট্টাচার্যের নাটক রচনা, অভিনয় এবং নির্দেশনা সাফল্য লাভ করেছিল এই গণনাট্য আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ।
 
১২ নং লাইন:
[[১৯৪৮]] সাল থেকে গণনাট্য সঙ্ঘের সঙ্গে বিজন ভট্টাচার্যের মতান্তর ঘটে । [[১৯৪৮]] থেকে [[১৯৫০]] তিনি বোম্বাইতে হিন্দি সিনেমার সঙ্গে যুক্ত থাকেন । [[১৯৫০]] সালে তিনি আবার বাংলায় ফিরে আসেন এবং নিজের নাটকের দল [[ক্যালকাটা থিয়েটার]] প্রতিষ্ঠা করেন । এখানেও তিনি নাট্যকার, প্রধান অভিনেতা এবং নির্দেশকের ভূমিকা পালন করেন । এই থিয়েটারে তাঁর রচিত নাটকের মধ্যে অন্যতম ছিল [[কলঙ্ক (নাটক)|কলঙ্ক]], [[গোত্রান্তর (নাটক)|গোত্রান্তর]], [[মরাচাঁদ]], [[দেবী গর্জন]], [[গর্ভবতী জননী]] প্রভৃতি ।
 
[[১৯৭০]] সালে তিনি [[ক্যালকাটা থিয়েটার]] ছেড়ে দিয়ে [[কবচ-কুণ্ডল]] নামে নতুন দল গঠন করেন । এখানে তাঁর রচিত নাটকগুলির মধ্যে অন্যতম ছিল [[কৃষ্ণপক্ষ (নাটক)|কৃষ্ণপক্ষ]], [[আজবসন্ত]], [[চলো সাগরে]], [[লাস ঘুইর‌্যা যাউক]] প্রভৃতি ।
 
==পারিবারিক জীবন==