ইয়াসমিন গণধর্ষণ ও হত্যা মামলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৮ নং লাইন:
 
== বিচার ==
 
মামলাটিতে তিনজন পুলিশ কর্মকর্তাকে অভিযুক্ত করা হয়। এদের মধ্যে দুই জনকে ১৯৯৭ সালে গ্রেপ্তার করা হয়। তারা বিচারে দোষী সাব্যস্ত হয় এবং ২০০৪ সালে তাদেরকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। অমৃত লাল নামক আরেক অভিযুক্ত মামলার রায় প্রকাশের বহুদিন পর গ্রেপ্তার হয়। পুলিশ কর্তৃপক্ষ বিচার প্রক্রিয়াটিকে বাধাগ্রস্ত করেছিল এবং প্রথমদিকে এই মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল। কিন্তু নারী অধিকার কর্মী এবং নাগরিক সমাজ সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করায় সরকার দোষীদের বিচারের ব্যবস্থা করতে বাধ্য হয়<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=REMEMBERING YASMIN|trans-title=ইয়াসমিনকে স্মরণ|url=http://www.thedailystar.net/in-focus/remembering-yasmin-130435|website=দ্য ডেইলি স্টার|accessdate=25 February 2017|language=en|date=22 August 2015}}</ref>। অভিযুক্তদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। ২৪ আগস্ট বাংলাদেশে 'নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস' হিসেবে পালিত হয়ে আসছে<ref name="qbv" /><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস (ইয়াসমিন হত্যা দিবস) উপলক্ষে মানববন্ধন-সমাবেশ-মিছিল অনুষ্ঠিত|url=http://spb.org.bd/নারী-নির্যাতন-প্রতিরোধ-দ/|website=বাসদ|accessdate=12 জুন 2017}}</ref>।