ইয়াসমিন গণধর্ষণ ও হত্যা মামলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Himel Rahmon (আলোচনা | অবদান) |
Himel Rahmon (আলোচনা | অবদান) |
||
৫ নং লাইন:
== প্রতিক্রিয়া ==
১৯৯৫ সালের ২৫ আগস্ট স্থানীয় সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল [[দৈনিক উত্তরবাংলা]] পত্রিকার সম্পাদক মতিউর রহমানকে জানান যে, পুলিশ সদস্যরা একটি মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করেছে। রহমান ২৬ আগস্ট নিহত মেয়েটির পরিচয় জানতে পারেন এবং এ সম্পর্কে পত্রিকায় লিখতে চান কিন্তু পুলিশ কর্তৃপক্ষ তাঁকে নিষেধ করে। সেদিন রাতে পুলিশ বাহিনী রহমানের পত্রিকার কার্যালয়ের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। রহমান তাঁর প্রতিবেশীর বাসা থেকে বিদ্যুৎ ধার করে সংবাদটি প্রকাশ করেন। সংবাদটি প্রকাশিত হওয়ার পর তীব্র প্রতিবাদ শুরু হয়। বিক্ষুদ্ধ জনতা স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়ি আক্রমণ করে এবং লুটপাট করে। অঞ্চলটিতে কারফিউ জারি করা হয় এবং পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলিবর্ষণ করলে ১৭ জন নিহত হয় এবং প্রায় ১০০ জন আহত
== বিচার ==
|